ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-এর জীবন ও কর্ম
-আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ*
(৪র্থ কিস্তি)
মনীষীগণের দৃষ্টিতে ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)
(এক) ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, مَا أخرجت خُرَاسَان مثل مُحَمَّد بن إِسْمَاعِيل البُخَارِيّ ‘খুরাসান মুহাম্মাদ ইবনু ইসমাঈল (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মত কাউকে জন্ম দেয়নি’।[১]
(দুই) ইমাম আবু হাতিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, مُحَمَّدُ بنُ إِسْمَاعِيْلَ أَعْلَمُ مَنْ دَخَلَ العِرَاقَ ‘ইরাকে যারা এসেছেন, তাদের মধ্যে সবচেয়ে জ্ঞানী মুহাম্মাদ ইবনু ইসমাঈল অর্থাৎ ইমাম বুখারী’।[২]
(তিন) ইমাম হাকেম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, مُحَمَّدُ بنُ إِسْمَاعِيْلَ البُخَارِيُّ إِمَامُ أَهْلِ الحَدِيْثِ ‘ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) আহলেহাদীছগণের ইমাম’।[৩]
(চার) ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-কে লক্ষ্য করে ইমাম মুসলিম বলেন,
دَعْنِي أُقَبِّلْ رجليكَ يَا أُسْتَاذَ الأُسْتَاذِين، وَسَيِّدَ المُحَدِّثِيْنَ، وَطبيبَ الحَدِيْثِ فِي عِلَلِهِ
‘হে উস্তাদগণের উস্তাদ! মুহাদ্দিছগণের সরদার! এবং হাদীছের রোগের চিকিৎসক! আমাকে আপনার পদ চুম্বন করার সুযোগ দিন’।[৪]
(পাঁচ) ইমাম তিরমিযী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
لَمْ أَرَ بِالعِرَاقِ وَلَا بِخُرَاسَانَ فِيْ مَعْنَى العِلَلِ وَالتَّارِيْخِ وَمَعْرِفَةِ الأَسَانِيْدِ أَعْلَمَ مِنْ مُحَمَّدِ بنِ إِسْمَاعِيْلَ
‘আমি ইরাক এবং খুরাসানে হাদীছের ‘ইলাল (হাদীছের ত্রুটি), ইতিহাস এবং সনদ বিষয়ে ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-এর চেয়ে অধিক জ্ঞাত কাউকে দেখিনি’।[৫]
(ছয়) আবু মুছ‘আব আয-যুহরী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
مُحَمَّدُ بنُ إِسْمَاعِيْلَ أَفقَهُ عِنْدنَا وَأَبصرُ بِالحَدِيْثِ مِنْ أَحْمَدَ بنِ حَنْبَل. فَقِيْلَ لَهُ جَاوزتَ الحدَّ. فَقَالَ لِلرَّجُلِ:لَوْ أَدْرَكْت مَالِكًا وَنَظَرْت إلَيْهِ وَإِلَى مُحَمَّدِ بْنِ إسْمَاعِيلَ لَقُلْت كِلَاهُمَا وَاحِدٌ فِي الْفِقْهِ وَالْحَدِيثِ
‘ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) আমাদের নিকেট আহমাদ ইবনু হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ)-এর তুলনায় হাদীছ ও ফিক্বহ বিষয়ে বেশী জ্ঞানী। তখন তাকে বলা হল, আপনি সীমা অতিক্রম করলেন। তখন তিনি সেই ব্যক্তিকে বললেন, যদি তুমি ইমাম মালেক ও ইমাম বুখারীকে একসাথে দেখতে, তাহলে বলতে, তারা উভয়েই হাদীছ এবং ফিক্বহে সমান জ্ঞানী’।[৬]
(সাত) কুতায়বাহ ইবনু সাঈদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
يا هؤلاء نظرت في الحديث وفي الرأي وجالست الفقهاء والزهاد والعباد، فما رأيت منذ عَقلْت مثل محمَّد بن إسماعيل
‘হে লোকসকল! আমি বহু ‘আবিদ, যাহিদ ও ফক্বীহগণের সাথে উঠাবসা করেছি, কিন্তু বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মত কাউকে দেখিনি’।[৭]
(আট) ইবনু খুযায়মাহ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
مَا رَأَيْتُ تَحْتَ أَديمِ السَّمَاءِ أَعْلَمَ بِحَدِيْثِ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَأَحْفَظَ لَهُ مِنْ محمد بن إسماعيل
‘আসমানের নীচে মুহাম্মাদ ইবনু ইসমাঈলের (রাহিমাহুল্লাহ) চেয়ে বড় হাদীছবেত্তা ও হাফিযকে আমি দেখিনি’।[৮]
(নয়) ইমাম ইবনু কাছীর (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
أَبُو عَبْدِ اللَّهِ الْبُخَارِيُّ الْحَافِظُ إِمَامُ أَهْلِ الْحَدِيثِ فِي زَمَانِهِ وَالْمُقْتَدَى بِهِ فِي أَوَانِهِ وَالْمُقَدَّمُ عَلَى سَائِرِ أَضْرَابِهِ وَأَقْرَانِهِ وكتابه الصحيح يستقى بقراءته الغمام وأجمع العلماء على قبوله وصحة ما فيه
‘আবু আব্দিল্লাহ আল-বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) ছিলেন একাধারে হাফিয, তার যামানার আহলেহাদীছগণের ইমাম, তাঁর যুগের অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব, তার সকল সমসাময়িক মুহাদ্দিছ ও শুভাকাক্সক্ষীদের মধ্যে অগ্রগামী। তাঁর ‘জামে‘উছ ছহীহ’ গ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে মেঘও পরিতৃপ্ত হয়েছে। সর্বোপরি ওলামায়ে কেরাম ‘জামে‘উছ ছহীহ’ গ্রন্থটি গ্রহণযোগ্য ও বিশুদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেছেন’।[৯]
(দশ) ইবনু হাজার আসকালানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, أبو عبد الله البخاري جبل الحفظ وإمام الدنيا في فقه الحديث ‘ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) হিফযে ছিলেন পাহাড়ের মত অবিচল এবং ফিকহে হাদীছে তিনি ছিলেন দুনিয়ার ইমাম’।[১০]
(এগার) ইমাম যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, وكان رأسا في الذكاء رأسا في العلم، ورأسا في الورع والعبادة ‘মেধা ও জ্ঞানে তিনি ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ এবং তাক্বওয়া ইবাদতে তিনি ছিলেন সবার শীর্ষে’।[১১]
(বার) আমর ইবুন আলী আল-ফাল্লাস (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, حَدِيْثٌ لَا يَعْرِفُهُ مُحَمَّدُ بنُ إِسْمَاعِيْلَ لَيْسَ بِحَدِيْثٍ ‘যে হাদীছ ইমাম বুখারী জানেন না, তা হাদীছ নয়’।[১২]
(তের) আল্লামা যায়নুদ্দীন আল-ইরাক্বী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, أَبُو عَبْدِ اللهِ الْبُخَارِيُّ الْحَافِظُ الْعَلَمُ أَمِيرُ الْمُؤْمِنِيْنَ فِي الْحَدِيْثِ ‘আবু আব্দিল্লাহ আল-বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) ছিলেন একাধারে হাদীছের হাফিয, ‘আলাম (ঝা-া) ও আমিরুল মুমিনীন’।[১৩]
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-এর উল্লেখযোগ্য কিছু উক্তি
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ما وضعت في كتاب الصحيح حديثا إلا اغتسلت قبل ذلك وصليت ركعتين ‘ছহীহ বুখারীর প্রতিটি হাদীছ লিখার পূর্বে আমি গোসল ও দুই রাক‘আত ছালাত আদায় করেছি’।[১৪]
ইমাম আবু হাতিম বলেন, আমি ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-কে বলতে শুনেছি, لَا أعلم شيئًا يُحتاج إِلَيْهِ إلَا وهو فِي الكتاب والسنة ‘আমার জানা মতে, মানুষের সকল প্রয়োজনীয় বিষয় কুরআন ও সুন্নাহতে রয়েছে’।[১৫]
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
ما نمت البارحة حتّى عددت كم أدخلتُ فِي مصنفاتي مِنَ الحديث، فإذا نحو مائتي ألف حديث مُسْنَدة
‘আমি গতকাল আমার সংকলনে কতটি হাদীছ সংকলিত হয়েছে তা গণনা করে ঘুমিয়েছি, দেখলাম সনদসহ প্রায় বারোশ’ হাদীছ সংকলিত হয়েছে’।[১৬]
বাকর বিন মুনীর বলেন, ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, أَرْجُوْ أَنْ أَلقَى اللهَ وَلَا يحَاسبنِيْ أَنِّيْ اغتبتُ أَحَدًا ‘আমি আশা করি, মহান আল্লাহর সাথে আমি এমতাবস্থায় সাক্ষাৎ করব যে, তিনি আমার বিরুদ্ধে কারো গীবতের হিসাব নিতে পারবেন না’।[১৭]
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, مَا أردْت أَن أَتكَلّم بِكَلَام فِيهِ ذكر الدُّنْيَا إِلَّا بدأت بِحَمْد الله وَالثنَاء عَلَيْهِ ‘আমি দুনিয়াবী যে কোন আলোচনা আল্লাহর হামদ ও ছানা দিয়ে শুরু করতে চাই’।[১৮]
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) -এর রচনাবলী
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গ্রন্থ নিম্নরূপ :
১. কাযায়াছ ছাহাবাতি ওয়াত-তাবি‘ঈন
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) মাত্র আঠারো বছর বয়সে এ গ্রন্থটি রচনা করেন। এ সম্পর্কে তিনি বলেন,
لما طعنت في ثماني عشرة سنة جعلت أصنف قضايا الصحابة والتابعين وأقاويلهم في أيام عبيد الله بن موسى
‘যখন আমি আঠারো বছর বয়সে উপনিত হই, তখন ছাহাবী, তাবি‘ঈগণ ও ওবাইদুল্লাহ ইবনু মূসার যুগের তাদের উত্তরসূরিদের বিচার-ফায়সালা সম্পর্কে একটি গ্রন্থ প্রণয়ন করি’।[১৯]
২. আত-তারীখুল কাবীর
এটি ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-এর একটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। এ গ্রন্থে ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) ছাহাবায়ে কেরাম (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) থেকে তাঁর যুগ পর্যন্ত চল্লিশ হাজার রাবীর জীবনী লিপিবদ্ধ করেছেন।[২০] এ গ্রন্থ প্রণয়ন সম্পর্কে ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,
وحينئذ صنفت التاريخ عند قبر النبي صلى الله عليه وآله وسلم في الليالي المقمرة
‘অতঃপর আমি মদীনায় রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কবরের নিকটে বসে ‘আত-তারীখুল-কাবীর’ গ্রন্থ রচনা করি। আর আমি চন্দ্রদীপ্ত রাত্রিতে এর লেখনীর কাজ করতাম’।[২১]
এ গ্রন্থটি হায়দারাবাদ থেকে ১৯৪১-১৯৪৫ সালে ৪ খ-ে এবং ১৯৬৩ সালে ৩ খ-ে প্রকাশিত হয়।
আত-তারীখুল আওসাত্ব
এই গ্রন্থটি আরম্ভ করা হয়েছে হাবশায় হিজরতের ঘটনা দিয়ে এবং মাঝখানে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর মাক্কী ও মাদানী জীবন তুলে ধরা হয়েছে এবং শেষে যেসকল ছাহাবী রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর যামানায় মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের বর্ণনা তুলে ধরা হয়েছে। অতঃপর খুলাফায়ে রাশেদার যুগে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের বর্ণনা উল্লেখ করা হয়েছে।
আত-তারীখুছ ছগীর
এতে ক্রমিকভাবে রাবীগণের জীবনী লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
আল-আদাবুল মুফরাদ
এটি শিষ্টাচার সংক্রান্ত হাদীছ গ্রন্থ। এ গ্রন্থে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জীবনাদর্শ ও নিষ্কলুষ আচার ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এতে ৬৪৪টি অধ্যায় রয়েছে। হাদীছ সংখ্যা ১৩২২টি।
খালকু আফ‘আলিল ‘ইবাদ
ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ) ও ইমাম যুহালীর মাঝে খালকুল কুরআন বিষয়ে যে মত পার্থক্য সৃষ্টি হয় সে সম্পর্কে এ গ্রন্থে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া এই গ্রন্থের মাধ্যমে ক্বাদারিয়া ভ্রান্ত ফের্কার প্রতিবাদ করা হয়েছে। কুরআন ও হাদীছ থেকে দলীল দ্বারা প্রমাণ করেছেন যে, মানুষের যাবতীয় কাজের সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ।
আল-কিরাআতু খালফাল ইমাম
এতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পাঠের অপরিহার্যতা নিয়ে দলীলসহ আলোচনা করা হয়েছে। এটি দিল্লী থেকে ১২৯৯ এবং কায়রো থেকে ১৩২০ হিজরীতে প্রকাশিত হয়।[২২]
রফ‘উল ইয়াদাইন
এটি ছালাতে রফ‘উল ইয়াদাইন বা হাত উত্তোলন সম্পর্কিত মূল্যবান গ্রন্থ। এই গ্রন্থে তিনি রাফ‘ঊল ইয়াদায়নের পক্ষে হাদীছ জমা করেছেন এবং রাফ‘ঊল ইয়াদায়ন না করার দলীলগুলোর খ-ন করেছেন। এটি দিল্লী থেকে ১২৯৯ হিজরীতে উর্র্দূ অনুবাদসহ প্রকাশিত হয়।[২৩]
কিতাবুয যু‘আফা আছ-ছাগীর।
এ গ্রন্থে হাদীছের দুর্বল রাবীগণের নাম ও বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে।
কিতাবুল কুনা।
এটি রাবীগণের নামের কুনিয়াত সম্পর্কিত একটি গ্রন্থ। এ গ্রন্থে হাদীছের এক হাজার রাবীর কুনিয়াত সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এটি ৩৬০ হিজরীতে হায়দারাবাদ থেকে প্রকাশিত হয়।[২৪] এছাড়াও ইমাম বুখারী অন্যান্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে- ১১. আল-আক্বীদাতু আও তাওহীদ। ১২. আত-তাওয়ারিখু ওয়াল-আনসাব। ১৩. কিতাবুর রিক্বাক্ব। ১৪. কিতাবুল ‘ইলাল। ১৫. বিররুল ওয়ালিদাইন। ১৬. কিতাবুল আশরিবাহ। ১৭. আল-মুসনাদুল কাবীর। ১৮. আত-তাফসীরুল কাবীর। ১৯. কিতাবুল হিবাহ। ২০. আসামিছ ছাহাবা। ২১. কিতাবুল ওয়াহদান। ২২. কিতাবুল মাবসূত প্রভৃতি।
(চলবে ইনশাআল্লাহ)
* এম. ফিল গবেষক, আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
তথ্যসূত্র :
[১]. ইবনু মুফলিহ, আল-মাক্বসাদুল আরশাদ (মাকতাবাতুর রাশাদ, তাবি), ২য় খণ্ড, পৃ. ৩৭৭; তাহযীবুল কামাল, ২৪তম খণ্ড, পৃ. ৪৫৬; তারীখে বাদগাদ, ২য় খণ্ড, পৃ. ২১; তারীখে দিমাষ্ক, ৫২তম খণ্ড, পৃ. ৮১।
[২]. তাহযীবুল কামাল, ১৫তম খণ্ড, পৃ. ২১৫; ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১২তম খণ্ড, পৃ. ২২৭; তারীখে বাগদাদ, ২য় খণ্ড, পৃ. ৩৪০; ইবনু হাজার, তাহযীবুত তাহযীব, ৯ম খণ্ড, পৃ. ৫১।
[৩]. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১২তম খণ্ড, পৃ. ৪৩১।
[৪]. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১০ম খণ্ড, পৃ. ১০০; তারীখে বাগদাদ, ১৩ তম খণ্ড, পৃ. ১০৩।
[৫]. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১২তম খণ্ড, পৃ. ৪৩২; তারীখে দিমাষ্ক, ৫২তম খণ্ড, পৃ. ৭০।
[৬]. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১২তম খণ্ড, পৃ. ৪২০; তারীখে বাগদাদ, ২য় খণ্ড, পৃ. ১৯।
[৭]. আল্লামা শানকী¡তী, কাওছারুল মা‘আনী, ১ম খণ্ড, পৃ. ৯৩।
[৮]. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১০ম খণ্ড, পৃ. ৯৯ ।
[৯]. ইবনু কাছীর, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ১১তম খণ্ড, পৃ. ২৪।
[১০]. ইবনু হাজার ‘আসকালানী, তাক্বরীবুত তাহযীব, ১ম খণ্ড, পৃ. ৪৬৮।
[১১]. ইমাম যাহাবী, তাযকিরাতুল হুফফায, ২য় খণ্ড, পৃ. ১০৪।
[১২]. ইমাম যাহাবী, সিয়ারু আলামিন নুবালা, ১০ম খণ্ড, পৃ. ৮৩; তাহযীবুত তাহযীব ৯ম খণ্ড, পৃ. ৫০; তারীখে বাগদাদ ২য় খণ্ড, পৃ. ১৮।
[১৩]. আল্লামা ইরাক্বী, তারহুত তাছরীব ফি শারহিত তাক্বরীব, ১ম খণ্ড, পৃ. ১০০।
[১৪]. হাদইউস সারী, পৃ. ৭; ইমাম সুয়ূতী, ত্বাবাক্বাতুল হুফফায, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৫৩।
[১৫]. ইমাম যাহাবী, তারিখুল ইসলাম, ৬ষ্ট খণ্ড, পৃ. ১৪০।
[১৬]. প্রাগুক্ত।
[১৭]. ইমাম মিযযী, তাহযীবুল কামাল, ২৪তম খণ্ড, পৃ. ৪৪৬; ইমাম যাহাবী, সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১২তম খণ্ড, পৃ. ৪৩৯; তারীখে বাগদাদ, ২য় খণ্ড, পৃ. ৩২২; তারীখে দিমাশক্ব ,৫২তম খণ্ড, পৃ. ৮১।
[১৮]. আল্লামা সুবকী, তাবাকাতুশ শাফিইয়্যাহ, ২য় খণ্ড, পৃ. ২২৬।
[১৯]. ইমাম যাহাবী, তাযকিরাতুল হুফফায, ২য় খণ্ড, পৃ. ১০৪।
[২০]. সিয়ারু ‘আলামিন নুবালা, ১২তম খণ্ড, পৃ. ৪৭০।
[২১]. ইমাম যাহাবী, তাযকিরাতুল হুফফায, ২য় খণ্ড, পৃ. ১০৪।
[২২]. মু‘জামুল মাতবু‘আহ, ১ম খণ্ড, পৃ. ৫৩৬।
[২৩]. তারিখুত-তুরাসীল আরাবী, ১ম খণ্ড, পৃ. ২৫৮।
[২৪]. মু‘জামুল মাতবু‘আহ, ১ম খণ্ড, পৃ. ৫৩৭; ড. মাহবুবুর রহমান, আস-সিহাহ আস-সিত্তাহ পরিচিতি ও পর্যালোচনা, পৃ. ৭০।