বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০৭ অপরাহ্ন

আত্মীয়তার সম্পর্ক অক্ষুন্ন রাখার গুরুত্ব 

- খত্বীব : শায়খ ড. আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল বুয়াইজান 
- অনুবাদ : হারুনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী* 


[গত ২৮ সফর ১৪৪৫ হি. মোতাবেক ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ তারিখের ‘মসজিদে নববী, মদীনাতুল মুনাওয়ারা’-এর জুমু‘আর খুত্ববার বঙ্গানুবাদ]

আল্লাহ তা‘আলার প্রশংসা এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উপর ছালাত ও সালামের পরে সম্মানিত খত্বীব বলেছেন, নিশ্চয় সর্বোত্তম বাণী হল আল্লাহর কালাম, সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর আদর্শ। আর সর্বনিকৃষ্ট বিষয় হল দ্বীনের মাঝে নবাবিস্কার করা; দ্বীনের নামে প্রত্যেক নবাবিস্কৃত বিষয়ই বিদ‘আত। আর প্রত্যেক বিদ‘আতই ভ্রষ্টতা যার পরিণাম জাহান্নাম।

আল্লাহর বান্দাগণ! মহান আল্লাহ তাঁর আনুগত্যের জন্য মানুষকে সৃষ্টি করেছেন যা তাঁর সন্তুষ্টি অবধারিত করে। তিনি তাদেরকে তাঁর অবাধ্য হতে নিষেধ করেছেন যা তাঁর ক্রোধকে আবশ্যক করে। যে ব্যক্তি অণু পরিমাণ সৎ আমল করবে সে তা দেখতে পাবে। পক্ষান্তরে যে অণু পরিমাণ অসৎ আমল করবে সে তাও দেখতে পাবে। সুতরাং আল্লাহ তা‘আলা যা আদেশ করেছেন তা পালনের মাধ্যমে আপনারা তাক্বওয়া অবলম্বন করুন এবং তিনি যা থেকে নিষেধ ও সতর্ক করেছেন তা থেকে সংযত থাকুন। মহান আল্লাহ বলেন,یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰہَ حَقَّ تُقٰتِہٖ وَ لَا تَمُوۡتُنَّ  اِلَّا وَ اَنۡتُمۡ مُّسۡلِمُوۡنَ ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা যথাযথভাবে আল্লাহর তাক্বওয়া অবলম্বন কর এবং মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না’ (সূরা আলে ‘ইমরান : ১০২)।

হে মুসলিমগণ! নিশ্চয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব, শ্রেষ্ঠ ইবাদত ও সৎ কাজের অন্যতম হল হক্ব আদায় ও কর্তব্য পালন করা। আল্লাহর বান্দাগণ! এসব হক্ব বা অধিকারের মধ্যে আল্লাহর নিকট সবচেয়ে বড় ও অধিক পালনযোগ্য হল : রক্তসম্পর্কীয় ও স্বজনদের হক্ব; যাদের আত্মীয়তা, হৃদ্যতা ও বিশ্বস্ততার হক্ব আদায় করাকে আল্লাহ আবশ্যক করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ বলেন,

فَاٰتِ ذَاالۡقُرۡبٰی حَقَّہٗ  وَ الۡمِسۡکِیۡنَ وَ ابۡنَ‌السَّبِیۡلِ ؕ ذٰلِکَ خَیۡرٌ لِّلَّذِیۡنَ یُرِیۡدُوۡنَ وَجۡہَ اللّٰہِ ۫ وَ اُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ

‘অতএব আত্মীয়-স্বজনকে তাদের হক্ব দিয়ে দাও এবং মিসকীন ও মুসাফিরকেও। এটি উত্তম তাদের জন্য, যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি চায় এবং তারাই সফলকাম’ (সূরা আর-রূম : ৩৮)। এখানে আল্লাহ নিকটাত্মীয়দের অধিকার সাব্যস্ত করেছেন এবং তা আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন।

মহান আল্লাহ তাদের অধিকারকে স্বীয় একত্বের সাথে উল্লেখ করে বলেছেন,

وَ اعۡبُدُوا  اللّٰہَ وَ لَا تُشۡرِکُوۡا بِہٖ شَیۡئًا وَّ بِالۡوَالِدَیۡنِ  اِحۡسَانًا وَّ بِذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ الۡجَارِ ذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡجَارِ الۡجُنُبِ وَ الصَّاحِبِ بِالۡجَنۡۢبِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ۙ وَ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یُحِبُّ مَنۡ  کَانَ  مُخۡتَالًا  فَخُوۡرَا

‘আর তোমরা আল্লাহর ইবাদাত কর, তাঁর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না। আর সদ্ব্যবহার কর মাতা-পিতার সাথে, নিকট আত্মীয়ের সাথে, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকটাত্মীয়-প্রতিবেশী, অনাত্মীয়-প্রতিবেশী, সঙ্গী-সাথী, মুসাফির এবং তোমাদের মালিকানাভুক্ত দাস-দাসীদের সাথে। নিশ্চয় আল্লাহ পছন্দ করেন না তাদেরকে যারা দাম্ভিক, অহংকারী’ (সূরা আন-নিসা : ৩৬)।

কাজেই আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা একটি বিশাল অধিকার ও কর্তব্য এবং এটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ আমল ও সৎকর্ম।

আল্লাহর বান্দাগণ! আত্মীয়তার সম্পর্ক হৃদয়ে মানুষের আবেগের শিশির জাগিয়ে তোলে, ভালোবাসা ও আনুগত্য, ভ্রাতৃত্ব ও প্রশান্তি তৈরি করে এবং ঘৃণা, বিচ্ছিন্নতা ও শত্রুতাকে ধ্বংস করে। এই কারণে আল্লাহ তা‘আলা পারস্পরিক সাক্ষাত ও যোগাযোগ, দয়া ও স্নেহ এবং সমবেদনা ও করুণার সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখার বিধান দিয়েছেন। তিনি এ মর্মে আপনাদের পূর্ববর্তীদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতিও নিয়েছেন। মহান আল্লাহ বলেন,

وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ لَا تَعۡبُدُوۡنَ اِلَّا اللّٰہَ ۟ وَ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا وَّ ذِی ‌الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ قُوۡلُوۡا لِلنَّاسِ حُسۡنًا وَّ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ ؕ ثُمَّ تَوَلَّیۡتُمۡ  اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ

‘(আর স্মরণ করুন) যখন বানী ইসরাঈলের কাছ থেকে আমরা অঙ্গীকার নিয়েছিলাম যে, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো উপাসনা করবে না, মাতা-পিতা, আত্মীয়-স্বজন, পিতৃহীন ও দরিদ্রের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে এবং মানুষের সাথে সদালাপ করবে, যথাযথভাবে ছালাত প্রতিষ্ঠা করবে এবং যাকাত প্রদান করবে। কিন্তু স্বল্প সংখ্যক লোক ব্যতীত তোমরা সকলে অগ্রাহ্য করে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলে’ (সূরা আল-বাক্বারাহ : ৮৩)।

হে মানবসকল! আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসের অন্যতম দাবী ও আবশ্যকীয় বিষয়। আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলেছেন,

مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلْيُكْرِمْ ضَيْفَهُ وَمَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلَا يُؤْذِ جَارَهُ وَمَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلْيَقُلْ خَيْرًا أَوْ لِيَصْمُتْ. وَفِيْ رِوَايَةٍ بَدَلَ الْجَارِ- وَمَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلْيَصِلْ رَحِمَهُ

‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন তার মেহমানকে আপ্যায়ন করে। আর যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়। অনুরূপ যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন ভাল কথা বলে অথবা চুপ থাকে। অন্য বর্ণনায় الْجَارِ তথা ‘প্রতিবেশী’ এর পরিবর্তে এসেছে যে, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে, সে যেন তার আত্মীয়তার বন্ধন দৃঢ় রাখে।[১]

আত্মীয়তার বন্ধন অটুট রাখা জীবিকা বৃদ্ধি, অর্থ-সম্পদে বরকত, দীর্ঘায়ু এবং আয়ু বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। আনাস (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন,  مَنْ أَحَبَّ أَنْ يُبْسَطَ لَهُ فِيْ رِزْقِهِ وَيُنْسَأَ لَهُ فِيْ أَثَرِهِ فَلْيَصِلْ رَحِمَهُ ‘যে ব্যক্তি স্বীয় জীবিকা বৃদ্ধি এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে, সে যেন আত্মীয়-স্বজনের সাথে সম্পর্ক অটুট রাখে এবং সদাচরণ করে।[২]

হে মুসলিমগণ! আত্মীয়তার সম্পর্ক এমন অধিকার যা আল্লাহ আবশ্যক করে দিয়েছেন, এটা এমন ইবাদত যা দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। আপনারা অবশ্যই এ সম্পর্কে আল্লাহর সামনে জিজ্ঞাসিত হবেন; কাজেই রক্তসম্পর্ক ও স্বজনদের বিষয়ে আল্লাহকে ভয় করুন।

যারা আপনার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে আপনি তাদের সাথে তা বজায় রাখুন, যারা আপনাকে বঞ্চিত করেছে আপনি তাদের প্রদান করুন, যারা আপনার সাথে অন্যায় করেছে আপনি তাদের ক্ষমা করুন। আপনারা ইহসান করুন; নিশ্চয় আল্লাহ ইহসানকারীদের ভালোবাসেন।

আল্লাহর বান্দাগণ! আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষা করা বিনিময়ের মাধ্যমে হয় না, বরং সওয়াবের প্রত্যাশা ও উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে হয়ে থাকে। আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি বলল, আমার এমন কতিপয় আত্মীয়-স্বজন আছে, তাদের সাথে আমি সদাচরণ করি, কিন্তু তারা আমার সাথে আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে। আমি তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করি, অথচ তারা আমার সাথে দুর্ব্যবহার করে। আমি তাদের ব্যবহারে ধৈর্যধারণ করি, কিন্তু তারা আমার সাথে মূর্খতা প্রদর্শন করে। তখন উত্তরে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন,

لَئِنْ كُنْتَ كَمَا قُلْتَ فَكَأَنَّمَا تُسِفُّهُمُ الْمَلَّ وَلَا يَزَالُ مَعَكَ مِنَ اللهِ ظَهِيْرٌ عَلَيْهِمْ مَا دُمْتَ عَلَى ذَلِكَ

‘তুমি যেরূপ বললে, যদি তুমি এরূপ আচরণই করে থাক, তবে তুমি তাদের মুখের উপর যেন গরম ছাই নিক্ষেপ করেছ। আর যতক্ষণ পর্যন্ত তুমি এই নীতির উপর অটল থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ হতে তোমার সাথে একজন সাহায্যকারী থাকবেন, যিনি তাদের ক্ষতিকে প্রতিরোধ করবেন’।[৩]

আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আমর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, لَيْسَ الْوَاصِلُ بِالْمُكَافِىءِ وَلَكِنَّ الْوَاصِلَ الَّذِيْ إِذَا قُطِعَتْ رَحِمُهُ وَصَلَهَا ‘সেই ব্যক্তি আত্মীয়তা রক্ষাকারী নয়, যে শুধু বিনিময়ের জন্য আত্মীয়তা রক্ষা করে। বরং সেই ব্যক্তি আত্মীয়তা রক্ষাকারী, যার সাথে আত্মীয়তা ছিন্ন করা হলে সে পুনরায় স্থাপন করে’।[৪]

আল্লাহর বান্দাগণ! সর্বোত্তম কাজ হল নিকটাত্মীয় শত্রুর সাথে হৃদ্যতা ও সম্পর্ক বজায়ে নিজের নফসের সাথে লড়াই করা। কেননা এতে তা নফসের বিভিন্ন অনুসঙ্গ (হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃণা ইত্যাদি) দ্বারা কলুষিত হয় না। হাকিম বিন হিযাম (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি নবী (ﷺ)-এর কাছে জিজ্ঞেস করল, ছাদাক্বাহ সমূহের মাঝে কোন ছাদাক্বাহ উত্তম? তিনি বললেন, عَلَى ذِى الرَّحِمِ الكَاشِحِ ‘সম্পর্ক ছিন্নকারী বা শত্রুতাপোষণকারী নিকটাত্মীয়দেরকে’।[৫]

আল্লাহর বান্দাগণ! আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় হয় খরচ করা ও দানের মাধ্যমে, যোগাযোগ রক্ষা ও বিশ্বস্ততার সাথে, সাক্ষাত/পরিদর্শনের সাথে- যা আত্মীয়তার বন্ধনকে শক্তিশালী করে, ভালোবাসার রশিকে সুদৃঢ় করে এবং হৃদ্যতা ও আন্তরিকতা বৃদ্ধি করে। এ সম্পর্ক রক্ষা হয় শুভকামনা, সহযোগিতা, পরোপকার এবং ন্যায়পরায়ণতার মাধ্যমে। অনুরূপভাবে ভাল কথা, হাস্যোজ্জ্বল চেহারা, বন্ধুত্বপূর্ণ হাসি এবং অন্যান্য ভাল কাজ দ্বারা যা হৃদয়ে ভালোবাসার ঝর্ণা জাগিয়ে তোলে এবং আত্মীয়দের মধ্যে পরিচিতি, সহানুভূতি ও যৌথ দায়ভারের স্বচ্ছ পানি ছিটিয়ে দেয়। মহান আল্লাহ বলেন,

‘হে মানুষ! তোমরা তোমাদের রবের তাক্বওয়া অবলম্বন কর যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন ও তাঁর থেকে তাঁর স্ত্রী সৃষ্টি করেছেন এবং তাদের দু’জন থেকে বহু নর-নারী ছড়িয়ে দেন; আর তোমরা আল্লাহর তাক্বওয়া অবলম্বন কর যার নামে তোমরা একে অপরের কাছে নিজ নিজ হক্ব দাবী কর এবং তাক্বওয়া অবলম্বন কর রক্ত-সম্পর্কিত আত্মীয়ের ব্যাপারেও। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের উপর পর্যবেক্ষক’ (সূরা আন-নিসা : ১)।

পরিশেষে খত্বীব মহোদয় আল্লাহর প্রশংসা এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর উপর দরূদ পাঠ করেন। মুসলিম উম্মাহ ও ইসলামের জন্য দু‘আ চাওয়ার মাধ্যমে খুত্ববা সমাপ্ত করেন।

*পি-এইচ.ডি গবেষক, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সঊদী আরব এবং বাংলা আলোচক ও জুমু‘আর খুৎবার লাইভ অনুবাদক, মসজিদে নববী।

তথ্যসূত্র :
[১]. বুখারী, হা/৬০১৮, ৬১৩৮; ছহীহ মুসলিম, হা/৪৭; মিশকাত, হা/৪২৪৩।
[২]. বুখারী, হা/২০৬৭; ছহীহ মুসলিম, হা/২৫৫৭; মিশকাত, হা/৪৯১৮।
[৩]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৫৫৮; মিশকাত, হা/৪৯২৪।
[৪]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৯৯১; মিশকাত, হা/৪৯২৩।
[৫]. মুসনাদে আহামদ, হা/১৫৩৫৫, সনদ ছহীহ।




প্রসঙ্গসমূহ »: খুত্ববাতুল হারামাইন
প্রিয় নবী (ﷺ)-এর প্রশংসনীয় গুণাবলী - অনুবাদ : শায়খ মতিউর রহমান মাদানী
অন্যকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকুন - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
শয়তানের চক্রান্ত এবং তার প্রতিকার - অনুবাদ : শায়খ মতিউর রহমান মাদানী
চিকিৎসাশাস্ত্র এবং ডাক্তারের গুরুত্ব ও মর্যাদা - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
আরাফাহর খুৎবাহ - অনুবাদ : ড. মুহাম্মাদ মানজুরে এলাহী
প্রতারণা করা ও ধোঁকা দেয়া হারাম - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
মহান আল্লাহর গুণাবলীর প্রভাব - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
আল্লাহর অস্তিত্বে দৃঢ় বিশ্বাস পোষণ করা - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
ক্রোধ সংবরণ করার গুরুত্ব - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
যৌন হয়রানির ভয়াবহতা ও প্রতিকার - অনুবাদ : শায়খ মতিউর রহমান মাদানী
দ্বীন মানেই হচ্ছে শুভকামনা - অনুবাদ : হারূনুর রশীদ ত্রিশালী আল-মাদানী
তাক্বওয়া ও তার বহিঃপ্রকাশ - অনুবাদ : শায়খ মতিউর রহমান মাদানী

ফেসবুক পেজ