শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৫৪ অপরাহ্ন

শিক্ষার্থীর শিষ্টাচার

-শায়খ ড. ছালেহ ইবনু ফাওযান আল-ফাওযান
-অনুবাদ : জাহিদ বিন মাসঊদ*


(২য় কিস্তি)
 
অনুরূপ ফিক্বহের মূলনীতিগুলো সংক্ষিপ্তভাবে কোন বিজ্ঞ উছূলবীদের কাছে অধ্যয়ন করা। সমভাবে তাফসীরের মূলনীতিগুলোও সংক্ষিপ্তভাবে শিখে নেয়া। কেননা তাফসীরের নিজস্ব কিছু উছূল বা মূলনীতি রয়েছে, যাকে উছূলে তাফসীর বা তাফসীরের মূলনীতি বলে। সুতরাং তাফসীরের মূলনীতি সম্পর্কে যিনি প-িত এমন আলেমের কাছে অধ্যয়ন করা। সাথে সাথে বিজ্ঞ কোন ব্যাকরণবিদের কাছে আরবী ব্যাকরণ ভালভাবে পড়া ও আয়ত্ত করা। এগুলোই জ্ঞানের মূল চাবিকাঠি। আর জ্ঞান তার দ্বার দিয়েই আসে, শাখা-প্রশাখা দিয়ে আসে না। মহান আল্লাহ বলেন, وَ لَیۡسَ الۡبِرُّ بِاَنۡ تَاۡتُوا الۡبُیُوۡتَ مِنۡ ظُہُوۡرِہَا وَ لٰکِنَّ الۡبِرَّ مَنِ اتَّقٰیۚ وَ اۡتُوا الۡبُیُوۡتَ مِنۡ اَبۡوَابِہَا ‘আর পিছন দিক দিয়ে ঘরে প্রবেশ করাতে কোন পুণ্য নেই বরং তাক্বওয়া অর্জনে পুণ্য নিহিত। কাজেই তোমরা দরজা দিয়ে ঘরে প্রবেশ কর’ (সূরা আল-বাক্বারাহ : ১৮৯)। প্রত্যেকটি বিদ্যারই নিজস্ব কিছু পদ্ধতি আছে। সুতরাং জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে আমাদের এই পদ্ধতিগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করা আবশ্যক। আর দ্বীনী ইলম অর্জনের জন্য সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি হল এই শাস্ত্রের সংক্ষিপ্ত মূলনীতিগুলো ভালভাবে আয়ত্ত করা। আল-হামদুলিল্লাহ আলেমগণ এ মূলনীতিগুলোকে শিক্ষার্থীদের সামনে যতœ সহকারে উপস্থাপন করেছেন। অতঃপর তারা এগুলোকে শিক্ষার্থীদের জন্য সংক্ষিপ্ত করেছেন এবং গদ্য ও পদ্য আকারে সুবিন্যাস্ত করেছেন, যাতে শিক্ষার্থীরা ভালভাবে আয়ত্ত করতে পারে। সাথে সাথে বিজ্ঞ ও সুদক্ষ আলেমদের মাধ্যমে এই মূলনীতিগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে, যাতে তারা গভীর জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হয়। আর অহির মাধ্যমে অবতীর্ণ জ্ঞানের একটি বৈশিষ্ট্য হল যে, একটি অপরটির সাথে বিশেষভাবে সম্পর্কযুক্ত। যেমন- ফিক্বহের জ্ঞান, নাহু, হাদীছ অথবা তাফসীরের জ্ঞানের সাথে সম্পর্কযুক্ত। মোটকথা প্রত্যেকটি জ্ঞানই একটি অপরটির সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কাজেই একজন শিক্ষার্থী নির্দিষ্ট কোন একটি বিষয়ে জ্ঞানার্জনে ক্ষান্ত থাকবে না। বরং সকল বিষয়ে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট থাকবে। আর এই সংক্ষিপ্ত মূলনীতিগুলো কেবল তার পক্ষেই সহজ, যাকে আল্লাহ অনুধাবনের তাওফীক্ব দিয়েছেন। তাই একজন শিক্ষার্থীর উচিত, এই মূলনীতিগুলো জানার পাশাপাশি কোন বিদগ্ধ আলেমের কাছে ধারাবাহিকভাবে এগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা জানার মাধ্যমে সামনে অগ্রসর হবে।

পাঠ গ্রহণের পদ্ধতি

প্রত্যেকটি বিষয়ে নির্ধারিত পাঠ্যক্রমের আদলে যোগ্য শিক্ষক মহোদয়ের অধীনে বিভিন্ন মাদরাসা, ইনস্টিটিউট অথবা কলেজে নিয়মিত অধ্যয়ন করা। এছাড়াও মসজিদে কোন ইলমী মাজলিস অথবা জ্ঞানচর্চার নিমিত্তে নির্ধারিত কোন গৃহে দক্ষ আলেমের সান্নিধ্যে জ্ঞানার্জন করা। জ্ঞান কখনো গোপনে অন্বেষণ করা হয় না, বরং প্রকাশ্যে অন্বেষণ করতে হয়। আবার কোন গোপন অধিবেশন বিশ্রামাগার অথবা কোন গুপ্তস্থানেও অন্বেষণ করা হয় না। বস্তুত জ্ঞান প্রকাশ্যে অন্বেষণ করতে হয়, যাতে জনসাধারণ ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ উপকৃত হয়। কাজেই একজন শিক্ষার্থীর উচিত ইলম গোপন না করে যথাযথভাবে প্রচারের মানসিকতা নিয়ে জ্ঞান অন্বেষণ করা। ওমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,

إذا رأيت من يتسارون في أمور الدين فاعلم أنهم على باب ضلالة

‘যখন তুমি কোন সম্প্রদায়কে দ্বীনের ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে চুপিসারে আলোচনা করতে দেখবে, জেনে রেখো, তারা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে’। কেননা মহান আল্লাহ দ্বীনকে সমগ্র মানবজাতির জন্য অবতীর্ণ করেছেন, কোন বিশেষ দলের জন্য অবতীর্ণ করেননি। কাজেই অপরিহার্য হল- বিভিন্ন মসজিদ অথবা যথানিয়মে পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রকাশ্যে জ্ঞানার্জন করা। এগুলোই হল শিক্ষার প্রকৃত মূলনীতি। আলেমগণ বলেন, من ضيع الأصول حرم الوصول ‘যে মূলনীতি থেকে বঞ্চিত, সে মূল লক্ষ্যে পৌঁছাতে ব্যর্থ’। যদি তুমি এই মূলনীতিগুলো অর্জনে ব্যর্থ হও এবং ভিন্ন পদ্ধতিতে জ্ঞানার্জনের চেষ্টা কর, তাহলে অবশ্যই তুমি যথাপোযুক্ত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে। সুতরাং একজন শিক্ষার্থীর কর্তব্য জ্ঞানার্জনে এই মূলনীতিগুলো যথাযথভাবে অনুসরণের পাশাপাশি মূল উৎস ও সম্পূর্ণভাবে শিক্ষার যাবতীয় নীতিমালা মেনে শিক্ষা গ্রহণ করা।

বিভিন্ন শাখা-প্রশাখা থেকে জ্ঞানার্জন করা থেকে বিরত থাকা

একজন শিক্ষার্থীর জন্য আবশ্যক হল জ্ঞান অন্বেষণের যেকোনো ধরনের সংকটময় পরিস্থিতিতে ধৈর্য ধারণ করা এবং ক্লান্ত ও বিরক্ত না হয়ে জ্ঞানার্জনে দীর্ঘ সময় ব্যয় করা। কবি বলেন,

أطلب العلم و لا تضجرا  فآفة الطالب أن يضجرا

ألم تر الحبل بتكراره   في الصخرة السماء قد أثرا

‘জ্ঞান অন্বেষণ কর, বিরক্ত হয়ো না; শিক্ষার্থীর আপদই হল বিরক্ত হওয়া’। তুমি কি শেকলকে দেখনি বারবার বাঁধার কারণে কালো প্রস্তরখ-েও দাগ কেটে যায়?’

আশাহত হয়ো না অথবা জ্ঞান আহরণের মত মহৎ কাজকে কঠিন মনে করো না। কিংবা দীর্ঘ সময় ব্যয় করার ব্যাপারে রুষ্ট হয়ো না। যেহেতু তুমি পুণ্যের কাজেই সময় অতিবাহিত করছ। কারণ জ্ঞান পিপাসু ছাত্রদের জন্য ফেরেশতাগণ পর্যন্ত মহান আল্লাহ্র কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং তাদের সন্তুষ্টির নিমিত্তে তাঁরা তাঁদের পর বিছিয়ে দেন। একজন শিক্ষার্থীর আবশ্যক হল জ্ঞানার্জনে যাবতীয় কষ্ট সহ্য করতে ধৈর্য ধারণ করা। কবি বলেন,ومن لم يذق ذل التعلم ساعة  تجرح كأس الجهل طول حياته ‘যে কিছু সময় শিক্ষার লাঞ্ছনা সহ্য করে না সে দীর্ঘ সময় অজ্ঞ-মূর্খতার পেয়ালা গলাধঃকরণ করবে’। কাজেই জ্ঞান আহরণে ধৈর্য ধারণ করা এবং তা অর্জনে অব্যাহত থাকা আবশ্যক। গন্তব্যে না পৌঁছা পর্যন্ত দ্বীনী ইলম অর্জনে বিরক্ত হয়ো না। কারণ যে কণ্টকাকীর্ণ পথ উপেক্ষা করে জ্ঞান অন্বেষণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, সে অবশ্যই সফলতার সুউচ্চ শিখরে আরোহণ করবে। এগুলোই হল জ্ঞান অন্বেষণের উপযুক্ত বিবরণ।

এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক আছে যেটা তোমাকে জ্ঞান আহরণে সহায়তা করবে এবং তোমার জ্ঞাত বিষয়কে বৃদ্ধি করবে। তাহল আল্লাহ তোমাকে যা শিক্ষা দিয়েছেন তদনুযায়ী আমল করা। যখনই তুমি কোন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে, তখনই তদনুযায়ী আমল করার চেষ্টা করবে। কারণ ইলমে দ্বীন অর্জনের কাজে অনেক কল্যাণ রয়েছে। প্রবাদ আছে, من عمل بما علم ورثه الله علم مالم يعلم ‘যে ব্যক্তি জ্ঞানানুযায়ী কর্ম সম্পাদন করে, আল্লাহ তাকে না জানা বিষয়ের জ্ঞান দান করে’। মহান আল্লাহ বলেন, وَ اتَّقُوا اللّٰہَ ؕ وَ یُعَلِّمُکُمُ اللّٰہُ ؕ وَ اللّٰہُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ  ‘আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, তিনিই তোমাদেরকে শিক্ষা প্রদান করেন এবং আল্লাহ সর্ব বিষয়ে মহাজ্ঞানী’ (সূরা আল-বাক্বারাহ : ২৮২)।

কাজেই তোমার অর্জিত জ্ঞানানুযায়ী আমল করা আবশ্যক। আমলহীন সঞ্চিত জ্ঞানে কোন বরকত থাকে না। আর এই জ্ঞানই ক্বিয়ামতের দিন তোমার বিপক্ষে সাক্ষী দিবে। কেননা আমলহীন জ্ঞান ফলহীন গাছের ন্যায়। কবি বলেন, وعالم بعلمه لم يعلمن معذب من قبل عباد الوثن ‘যে আলেম তার জ্ঞান মাফিক আমল করে না, ক্বিয়ামতের দিন মূর্তিপূজকের পূর্বে সে শাস্তিপ্রাপ্ত হবে’। কেননা ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যারা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে, তারা হল এমন আলেম যারা তাদের জ্ঞান মাফিক কর্মসম্পাদন করত না।

হাদীছে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘তারপর এমন এক ব্যক্তির বিচার করা হবে, যে জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করেছে এবং কুরআন মাজীদ অধ্যয়ন করেছে। তখন তাকে হাযির করা হবে। আল্লাহ তা‘আলা তাঁর প্রদত্ত নে‘মতের কথা তাকে বলবেন এবং সে তা চিনতে পারবে (এবং যথারীতি তার স্বীকারোক্তিও করবে।) তখন আল্লাহ তা‘আলা বলবেন, এত বড় নে‘মত পেয়ে বিনিময়ে তুমি কী করলে? জবাবে সে বলবে, আমি জ্ঞান অর্জন করেছি এবং তা শিক্ষা দিয়েছি এবং তোমারই সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে কুরআন অধ্যয়ন করেছি। জবাবে আল্লাহ তা‘আলা বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ। তুমি তো জ্ঞান অর্জন করেছিলে এজন্যে যাতে লোকে তোমাকে জ্ঞানী বলে। কুরআন তেলাওয়াত করেছিলে এ জন্যে যাতে লোকে বলে, তুমি একজন ক্বারী।  তা বলা হয়েছে। তারপর নির্দেশ দেয়া হবে, সে মতে তাকেও উপুড় করে হেঁচড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।[১]

কাজেই শিক্ষার্থীদের উচিত, শিক্ষার যাবতীয় মূলনীতি বা নীতিমালাগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অনুসরণ করা এবং বিদগ্ধ আলেমদের থেকে জ্ঞানার্জন করা ও তদনুযায়ী আমল করা। অতঃপর তা মানুষকে শিক্ষা দেয়া। মহান আল্লাহ বলেন,

وَ اِذۡ اَخَذَ اللّٰہُ مِیۡثَاقَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ لَتُبَیِّنُنَّہٗ لِلنَّاسِ وَ لَا تَکۡتُمُوۡنَہٗ

‘আর যখন আল্লাহ, যারা গ্রন্থ প্রদত্ত হয়েছে তাদের অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলেন যে, তোমরা নিশ্চয়ই এটা লোকদের মধ্যে ব্যক্ত করবে এবং তা গোপন করবে না’ (সূরা আলে ‘ইমরান : ১৮৭)।

সুতরাং একজন শিক্ষার্থীর প্রথম কর্তব্য হল- প্রাপ্ত জ্ঞানানুযায়ী কর্ম সম্পাদন করা। অতঃপর তা মানুষকে শিক্ষা দেয়া এবং সেই জ্ঞানকে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,

إِذَا مَاتَ الْإِنْسَانُ انْقَطَعَ عَنْهُ عَمَلُهُ إِلَّا مِنْ ثَلَاثَةٍ إِلَّا مِنْ صَدَقَةٍ جَارِيَةٍ أَوْ عِلْمٍ يُنْتَفَعُ بِهِ أَوْ وَلَدٍ صَالِحٍ يَدْعُو لَهُ  .

‘যখন মানুষ মৃত্যুবরণ করে তখন তিনটি আমল ছাড়া তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায়। ১. ছাদাক্বাহয়ে জারিয়াহ অথবা ২. এমন ‘ইলম যার দ্বারা উপকার হয় অথবা ৩. নেক সন্তান যে তার জন্য দু‘আ করতে থাকে।[২]  

এই তিনটির মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হলা উপকারী জ্ঞান। কেননা ছাদাক্বায়ে জারিয়া এমন একটি উৎসর্গ যা শেষ বা নষ্ট হয়ে যায় না। আর সৎ সন্তান মৃত্যুবরণ করবে। কিন্তু যতদিন জ্ঞান বিভিন্ন রচনা ও শিক্ষার্থীদের মাঝে অবশিষ্ট থাকবে, ততদিন জ্ঞানের উপকার তার সঙ্গী সাথীদের জন্য অব্যাহত থাকবে। এমনকি মৃত্যুর পরও তারা এই উপকারী জ্ঞানের কারণে ছওয়াব পাবে। কেননা এই ইলমের মধ্যে অগণিত বরকত ও অসংখ্য কল্যাণ নিহিত। তবে শর্ত হল- যাবতীয় মূলনীতি ও নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা এবং দক্ষ আলেমদের কাছ থেকে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট থাকার পাশাপাশি সৎকর্ম সম্পাদনে অনড় থাকা।

(ইনশাআল্লাহ চলবে)



وَرَجُلٌ تَعَلَّمَ الْعِلْمَ وَعَلَّمَهُ وَقَرَأَ الْقُرْآنَ فَأُتِيَ بِهِ فَعَرَّفَهُ نِعَمَهُ فَعَرَفَهَا قَالَ فَمَا عَمِلْتَ فِيهَا قَالَ تَعَلَّمْتُ الْعِلْمَ وَعَلَّمْتُهُ وَقَرَأْتُ فِيكَ الْقُرْآنَ ‏قَالَ كَذَبْتَ وَلَكِنَّكَ تَعَلَّمْتَ الْعِلْمَ لِيُقَالَ عَالِمٌ وَقَرَأْتَ الْقُرْآنَ لِيُقَالَ هُوَ قَارِئٌ‏ فَقَدْ قِيلَ ثُمَّ أُمِرَ بِهِ فَسُحِبَ عَلَى وَجْهِهِ حَتَّى أُلْقِيَ فِي النَّارِ ‏.‏

 



* অধ্যয়নরত : ছানাবিয়াহ ১ম বর্ষ, দারুল হুদা ইসলামী কমপ্লেক্স, বাউসা হেদাতীপাড়া, বাঘা, রাজশাহী।

[১]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৯০৫; নাসাঈ, হা/৩১৩৭।

[২]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৩১; আবূ দাঊদ, হা/২৮৮০।




প্রসঙ্গসমূহ »: যুবসমাজ
শিক্ষার্থীর শিষ্টাচার - অনুবাদ : জাহিদ বিন মাসঊদ
শিক্ষার্থীর শিষ্টাচার (৪র্থ কিস্তি) - অনুবাদ : জাহিদ বিন মাসঊদ
সমকামিতা ও ট্রান্স জেন্ডার: সাম্রাজ্যবাদীদের নীল নকশা - মাযহারুল ইসলাম
শিক্ষার্থীর শিষ্টাচার (শেষ কিস্তি) - অনুবাদ : জাহিদ বিন মাসঊদ
শিক্ষার্থীর শিষ্টাচার (২য় কিস্তি) - অনুবাদ : জাহিদ বিন মাসঊদ
যেমন ছিল সালাফদের রামাযান - মাযহারুল ইসলাম
অপসংস্কৃতির কবলে মুসলিম সমাজ - আব্দুল্লাহ আল-মামুন
ডিপ্রেশন : একটি মানসিক পঙ্গুত্ব - আব্দুল্লাহ আল-মামুন
পাশ্চাত্য বিশ্বে ইসলামফোবিয়া : সমস্যা ও সমাধান - মাযহারুল ইসলাম
হে যুবক! আদর্শিক চেতনায় জাগ্রত হও - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
কোথায় আজ বিশ্ব মানবতা? - সাখাওয়াত হোসাইন
শিক্ষার্থীর শিষ্টাচার (৫ম কিস্তি) - অনুবাদ : জাহিদ বিন মাসঊদ

ফেসবুক পেজ