শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৫ অপরাহ্ন
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৪র্থ কিস্তি)
-ইখলাছ ডেস্ক

য্হ্দু-৩১ : প্রয়োজনীয় খাবারের জন্য আল্লাহর নিকট দু‘আ
আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ رِزْقَ آلِ مُحَمَّدٍ قُوْتًا ‘হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরিবার-পরিজনকে জীবিকা নির্বাহ পরিমান রিযিক দান করুন’।[১]

য্হ্দু-৩২ : অল্প হাসা ও অধিক কাঁদা
আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবুল কাসেম (মুহাম্মাদ) (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
وَالَّذِيْ نَفْسِيْ بِيَدِهِ لَوْ تَعْلَمُوْنَ مَا أَعْلَمُ لَبَكَيْتُمْ كَثِيْرًا وَّلَضَحِكْتُمْ قَلِيْلًا.

‘তাঁর শপথ! যার হাতে আমার জীবন, আমি যা জানি যদি তোমরা তা জানতে, তাহলে তোমরা কাঁদতে বেশী, হাসতে কম’।[২]

যুহ্দ-৩৩ : আগামীকালের জন্য খাবার মওজুদ না রাখা
আনাস ইবনু মালিক (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

أُهْدِيَتْ لِرَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم ثَلَاثُ طَوَائِرَ فَأَطْعَمَ خَادِمَهُ طَائِرًا فَلَمَّا كَانَ مِنَ الْغَدِ أَتَتْهُ بِهِ فَقَالَ لَهَا رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَلَمْ أَنْهَكِ أَنْ تَرْفَعِىْ شَيْئًا لِغَدٍ فَإِنَّ اللهَ عَزَّ وَجَلَّ يَأْتِىْ بِرِزْقِ كُلِّ غَدٍ

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে তিনটি পাখি উপহার দেয়া হয়েছিল। তাঁর সেবিকা একটি পাখি তাঁকে খাওয়াল। অতঃপর যখন আগামীকাল হল, তখন তাঁর জন্য সে আবার পাখি নিয়ে আসল। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে বললেন, আগামীকালের জন্য কিছু উঠিয়ে রাখতে আমি কি তোমাকে নিষেধ করিনি? কেননা আল্লাহ তা‘আলাই তো প্রত্যেক আগামীকালের জন্যই জীবিকার ব্যবস্থা করে রেখেছেন’।[৩]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটির সনদ যঈফ।[৪]

যুহ্দ-৩৪ : ডাইনিং টেবিলে না খেয়ে দস্তর খানায় খাওয়া
আনাস ইবনু মালিক (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

مَا أَكَلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم عَلَى خِوَانٍ وَلَا فِيْ سُكُرَّجَةٍ وَلَا خُبِزَ لَهُ مُرَقَّقٌ قَالَ قُلْتُ لِقَتَادَةَ فَعَلَامَ كَانُوْا يَأْكُلُوْنَ قَالَ عَلَى السُّفَرِ

‘নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ছোট ছোট পেয়ালাবিশিষ্ট প্লেট বা গামলায় খাবার খাননি, ডাইনিং টেবিলে রেখে আহার করেননি এবং তাঁর জন্য কখনও চাপাতি রুটিও তৈরি করা হয়নি। বর্ণনাকারী বলেন, আমি ক্বাতাদা (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে বললাম, তবে তারা কিভাবে খেতেন? তিনি বললেন, দস্তরখানা বিছিয়ে তার উপর (আহার করতেন)’।[৫]

যুহ্দ-৩৫ : মূলত প্রয়োজনীয় রিযিকের অধিকারী হওয়ায় সফলতা
‘আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আমর ইবনুল আ‘ছ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, قَدْ أَفْلَحَ مَنْ أَسْلَمَ وَرُزِقَ كَفَافًا وَقَنَّعَهُ اللهُ بِمَا آتَاهُ ‘সেই ব্যক্তি সফলতা লাভ করল, যে ইসলাম গ্রহণ করল, তাকে প্রয়োজন অনুযায়ী রিযিক প্রদান করা হল এবং আল্লাহ তাকে যা দিয়েছেন তাতে সন্তুষ্ট হল’।[৬]
ফাযালা ইবনু উবাইদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত,

أَنَّهُ سَمِعَ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ طُوْبَى لِمَنْ هُدِىَ إِلَى الإِسْلَامِ وَكَانَ عَيْشُهُ كَفَافًا وَقَنِعَ

‘তিনি রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছেন যে, সেই ব্যক্তি কতই না ভাগ্যবান, যাকে ইসলামের পথে হিদায়াত দান করা হয়েছে, প্রয়োাজন মাফিক জীবিকা দেয়া হয়েছে এবং সে তাতেই খুশি হয়েছে’।[৭]

যুহ্দ-৩৬ : তিনি খাবার পাত্রে কোন কিছু অবশিষ্ট রাখতেন না
হাসান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, مَا رُفِعَتْ مَائِدَةُ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَعَلَيْهَا طَعَامٌ قَطُّ ‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর প্লেটে কখনো খাবার অবশিষ্ট থাকত না’।[৮]

যুহ্দ-৩৭ : পৃথিবীতে মুসাফিরের ন্যায় জীবন-যাপনের নির্দেশ
ইবনু ‘উমার (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

أَخَذَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم بِبَعْضِ جَسَدِيْ فَقَالَ كُنْ فِي الدُّنْيَا كَأَنَّكَ غَرِيْبٌ أَوْ عَابِرُ سَبِيْلٍ وَعُدَّ نَفْسَكَ فِيْ أَهْلِ الْقُبُوْرِ قَالَ لِىْ ابْنُ عُمَرَ إِذَا أَصْبَحْتَ فَلَا تُحَدِّثْ نَفْسَكَ بِالْمَسَاءِ وَإِذَا أَمْسَيْتَ فَلَا تُحَدِّثْ نَفْسَكَ بِالصَّبَاحِ وَخُذْ مِنْ صِحَّتِكَ قَبْلَ سَقَمِكَ وَمِنْ حَيَاتِكَ قَبْلَ مَوْتِكَ فَإِنَّكَ لَا تَدْرِىْ يَا عَبْدَ اللهِ مَا اسْمُكَ غَدًا

‘একবার রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার শরীরের একাংশ ধরে বললেন, পৃথিবীতে মুসাফির অথবা পথযাত্রীর ন্যায় জীবন-যাপন কর। আর প্রতিনিয়ত নিজেকে কবরবাসী মনে কর’। বর্ণনাকারী মুজাহিদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, আমাকে আব্দুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেছেন, ‘সকালে অবস্থান করে সন্ধ্যাবেলার উপর ভরসা রেখ না। আর সন্ধ্যায় অবস্থান করে সকালবেলার উপর আস্থাশীল হয়ো না। মৃত্যুর পূর্বে তোমার জীবনকে এবং অসুস্থতার পূর্বে তোমার সুস্থতাকে কাজে লাগাও। কেননা হে আব্দুল্লাহ! আগামীকাল তোমার নাম কী হবে, তা তুমি জান না’।[৯]

যুহ্দ-৩৮ : জান্নাতীগণ মরবে না
মুহাম্মাদ ইবনুল মুনকাদির (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, জাবির (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেছেন,

سَأَلَ رَجُلٌ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَيَنَامُ أَهْلُ الْجَنَّةِ ؟ قَالَ النَّوْمُ أَخُو الْمَوْتِ وَلَا يَمُوْتُ أَهْلُ الْجَنَّةِ

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করা হল, জান্নাতবাসীরা কি ঘুমাবে? তিনি বলেন, ঘুম হল মৃত্যুর ভাই। তাই জান্নাতবাসীরা মরবে না’।[১০]

যুহ্দ-৩৯ : একা ভাল খাবার খেয়ে তৃপ্ত হতেন না
মালিক ইবনু দীনার (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাসান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত,

أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَمْ يَشْبَعْ مِنَ الْخُبْزِ وَاللَّحْمِ إِلَّا عَلَى ضَفَفٍ قَالَ مَالِكٌ لَمْ أَدْرِ مَا الضَّفَفُ فَسَأَلْتُ أَعْرَابِيًّا فَقَالَ عَرَبِيَّةٌ وَالإِلَهِ يَجْتَمِعُ الْقَوْمُ عَلَى الطَّعَامِ فَيَتَنَاوَلُوْنَهُ تَنَاوُلًا

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘যাফাফ’ ছাড়া রুটি-গোশত খেয়ে তৃপ্ত হতেন না। মালিক (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, ‘যাফাফ’ কী, সেটা আমি জানতাম না। তাই আমি এক বেদুইনকে জিজ্ঞেস করলে সে বলে, ‘এটি একটি আরবী শব্দ। অর্থ হল, অনেক মানুষ একসাথে খাবার গ্রহণ করা।[১১] আবু বকর হায়ছামী বলেন, ‘যাফাফ’ শব্দের অর্থ হল- اجتماع الناس ‘অনেকগুলো মানুষের সমাগম’।[১২]

যুহ্দ-৪০ : কৃপণতা না করার নির্দেশ
মাসরূক্ব (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,

أَنْفِقْ بِلَالُ وَلَا تَخْشَ مِنْ ذِي الْعَرْشِ إِقْلَالًا قَالَ أَبُوْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ مَرَّةً أُخْرَى وَلَا تَخَفْ مِنْ ذِي الْعَرْشِ

‘বিলাল! খরচ কর এবং ‘আরশের মালিকের পক্ষ হতে তোমাকে অভাবগ্রস্ত করে দেয়ার ভয় কর না।[১৩] আবু আব্দুর রহমান আরেকবার বলেছেন, ‘আরশের অধিপতি থেকে এ ভয় কর না’।[১৪]

যুহ্দ-৪১ : কয়েকটি সূরা তাঁকে বৃদ্ধ বানিয়ে দিয়েছিল
ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) হতে বর্ণিত, আবূ বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন,

يَا رَسُوْلَ اللهِ قَدْ شِبْتَ قَالَ شَيَّبَتْنِىْ هُوْدٌ وَالْوَاقِعَةُ وَالْمُرْسَلَاتُ وَعَمَّ يَتَسَاءَلُوْنَ وَإِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ

‘হে আল্লাহর রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আপনি তো বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, সূরা হুদ, আল-ওয়াক্বি‘আহ, আন-নাবা ও আত-তাকভীর- এ চারটি সূরা আমাকে বৃদ্ধ বানিয়ে দিয়েছে’।[১৫]

যুহ্দ-৪২ : ঐ চোখের জন্য দু‘আ করা, যে চোখ আল্লাহর ভয়ে কাঁদে
সালিম ইবনু আব্দুল্লাহ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

كَانَ مِنْ دُعَاءِ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم اللّٰهُمَّ ارْزُقْنِيْ عَيْنَيْنِ هَطَّالَتَيْنِ يَبْكِيَانِ بِذُرُوْفِ الدُّمُوْعِ وَيَشْفِيَانِ مِنْ خَشْيَتِكَ قَبْلَ أَنْ تَكُوْنَ الدُّمُوْعُ دَمًا وَالْأَضْرَاسُ جَمْرًا

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেসব দু‘আ করতেন তন্মধ্যে একটি হল- হে আল্লাহ! আমাকে অঝোরে কাঁদার জন্য দু’টি চক্ষু দান করুন, যা আপনার ভয়ে অশ্রু ঝরিয়ে কাঁদবে এবং (অন্তরকে) রোগমুক্ত করুন সেই সময় আসার পূর্বে, যখন অশ্রু পরিণত হবে রক্তে আর মাড়ির দাত পরিণত হবে জ্বলন্ত কয়লায়’।[১৬]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটির সনদ যঈফ।[১৭]

(চলবে ইনশাআল্লাহ)

[১]. ছহীহ বুখারী, হা/৬৪৬০; ছহীহ মুসলিম, হা/১০৫৫; মিশকাত, হা/৫১৬৪।

[২]. ছহীহ বুখারী, হা/৬৬৩১; মিশকাত, হা/৫৩৩৯।

[৩]. মুসনাদে আহমাদ, হা/১৩০৬৬।

[৪]. তাহক্বীক্ব মুসনাদে আহমাদ, হা/১৩০৬৬, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রহ.)-এর মতে, হাদীছটির সনদ যঈফ; আলবানী (রহ.)-এর মতেও যঈফ, যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৫৪৫।

[৫]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৪১৫; তিরমিযী, হা/১৭৮৮; ইবনু মাজাহ, হা/৩২৯২, শব্দ তার; মিশকাত, হা/৪১৬৯।

[৬]. ছহীহ মুসলিম, হা/১০৫৪; মিশকাত, হা/৫১৬৫।

[৭]. তিরমিযী, হা/২৩৪৯; আলবানী (রহ.)-এর মতে, সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১৫০৬; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৮৩০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৩৯৮৯, শু‘আইব আরনাঊত (রহ.)-এর মতে, হাদীছটির সনদ ছহীহ; হাকিম, হা/৯৮; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৭০৫।

[৮]. মু‘জামু ইবনিল মুক্বরী, হা/৭৯১; মাজমা‘ঊয যাওয়াইদ, হা/১৮২৪১; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৮৯১; সনদ ছহীহ লিগায়রিহি, ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/৩২৬৯; মুহাম্মাদ ইবনু ইউসুফ আছ-ছালিহ আশ-শামী, সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ ফী সীরাতি খাইরিল ‘ইবাদ, ৭ম খণ্ড, পৃ. ৯৩।

[৯]. ছহীহ বুখারী, হা/৬৪১৬; মিশকাত, হা/৫২৭৪; তিরমিযী, হা/২৩৩৩।

[১০]. বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৪৭৪৫; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৯১৯; মিশকাত, হা/৫৬৫৪; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১০৮৭।

[১১]. মুখতাছারুশ শামাইল, পৃ. ৭৬, হা/১০৯, সনদ ছহীহ; জামালুদ্দীন আবুল হাজ্জাজ ইউসুফ ইবনু আব্দুর রহমান আল-মিয্যী, তুহফাতুল আশরাফ ফী মা‘আরিফাতিল আত্বরাফ (আল-মাকতাবাতুল ইসলামী, ২য় সংস্করণ, ১৪০৩ হি./১৯৮৩ খ্রি.), ১৩ তম খ-, পৃ. ৩৪৮।

[১২]. মাজমাঊয যাওয়াইদ, ৫ম খণ্ড, পৃ. ১৫, হা/৭৮৯২।

[১৩]. বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/১৩৪৫; মিশকাত, হা/১৮৮৫; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ, হা/২৬৬১।

[১৪]. মু‘জামু ইবনিল মুক্বরী, ২য় খণ্ড, পৃ. ৬০, হা/৫৫৮।

[১৫]. তিরমিযী, হা/৩২৯৭; মুসনাদু আবী ই‘আলা, হা/১০৭; আত-ত্বাবাক্বাতুল কুবরা, ১ম খণ্ড, পৃ. ৪৩৫; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৯৫৫।

[১৬]. ইবনু আসাকীর, তারীখু দামেস্ক, ১১তম খণ্ড, পৃ. ১২০-১২১, হা/২৭৩০ ও ২৭৩১; কানযুল ‘ঊম্মাল, হা/৩৬৬১; হিলইয়াতুল আওলিয়া, ২য় খণ্ড, পৃ. ১৯২।

[১৭]. সিলসিলা যঈফাহ, হা/২৯০৫; যঈফুল জামে‘, হা/১১৭৩।




প্রসঙ্গসমূহ »: বিবিধ
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৮ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
আদম (আলাইহিস সালাম) -এর দুনিয়াবিমুখতা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৪তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৬ষ্ঠ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৯তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (২১তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৪র্থ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) -এর দুনিয়াবিমুখতা (১৫তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৭তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ) -এর দুনিয়াবিমুখতা (১২তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (২য় কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক

ফেসবুক পেজ