শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১০:০০ পূর্বাহ্ন

মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা

-আল-ইখলাছ ডেস্ক


(২য় কিস্তি)

য্হ্দু-১১ : দারিদ্র।

১৩. আনাস (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

ذَاتَ يَوْمٍ وَالَّذِيْ نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ مَا أَمْسٰى فِيْ الِ مُحَمَّدٍ صَاعٌ مِّنْ حَبٍّ وَلَا صَاعٌ مِّنْ تَمْرٍ وَإِنَّهُمْ يَوْمَئِذٍ لِتِسْعَةِ أَبْيَاتٍ لَهُ يَوْمَئِذٍ تِسْعُ نِسْوَةٍ.

‘একদিন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তাঁর শপথ, যার হাতে মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর প্রাণ! মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরিবারবর্গের উপর এমন কোন সন্ধ্যা অতিক্রান্ত হয়নি, যখন তাদের নিকট এক ছা‘ পরিমাণ শস্য কিংবা খেজুর ছিল। অথচ তখন তার ছিল নয়জন স্ত্রী ও নয়টি ঘর’।[১]

যুহ্দ-১২ : ইহুদীর নিমন্ত্রণে সাড়া দেয়া।

১৪. আনাস (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

أَنَّ يَهُوْدِيًّا دَعَى النَّبِىََّ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ إِلَى خُبْزِ شَعِيْرٍ وَإِهَالَةٍ سَنِخَةٍ فَأَجَابَهُ.

‘এক ইহুদী নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে যবের রুটি ও বাসি গন্ধযুক্ত চর্বি খাওয়ার জন্য ডাকলে তিনি তার ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন’।[২]

যুহ্দ-১৩ : দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তাঁর নিকট কোন খাবার ছিল না।

১৫. মু‘আবিয়া ইবনু কুররা (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমার পিতা বলেছেন,

لَقَدْ عَمَّرْنَا مَعَ نَبِيِّنَا صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ وَمَا لَنَا طَعَامٌ إِلَّا الْأَسْوَدَانِ ثُمَّ قَالَ هَلْ تَدْرِيْ مَا الْأَسْوَدَانِ؟ قُلْتُ لَا قَالَ التَّمْرُ وَالْمَاءُ.

‘আমরা এক দীর্ঘসময় আমাদের নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাথে অতিক্রম করেছি, যখন আমাদের নিকট দু’টি কালো খাবারের কোনটিই ছিল না। তুমি কি জান, দুই কালো খাবার কী? মু‘আবিয়া ইবনু কুররা (রাহিমাহুল্লাহ) বললেন, না। তিনি বললেন, খেজুর ও পানি’।[৩]

যুহ্দ-১৪ : কখনো পেট ভরে গমের রুটি খাননি।

১৬. আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

وَبِأَبِيْ تَعْنِي النَّبِيَّ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ خَرَجَ مِنَ الدُّنْيَا وَلَمْ يَشْبَعْ مِنْ خُبْزِ الْبُرِّ.

‘হায় আফসোস! নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন! তিনি তো পেটভরে গমের রুটি খাননি’।[৪]

যুহ্দ-১৫ : ঘরে একমাস যাবৎ রুটি বানানো হয়নি।

১৭. আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

وَاللهِ لَقَدْ كَانَ يَأْتِىْ عَلَى آلِ مُحَمَّدٍ شَهْرٌ مَا نَخْتَبِزُ فِيْهِ قَالَ فَقُلْتُ يَا أُمَّ الْمُؤْمِنِيْنَ فَمَا كَانَ يَأْكُلُ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ فَقَالَتْ كَانَ لَنَا جِيْرَانٌ مِنَ الْأَنْصَارِ جَزَاهُمُ اللهُ خَيْرًا كَانَ لَهُمْ شَىْءٌ مِنْ لَبَنٍ يُهْدُوْنَ مِنْهُ إِلَى رَسُوْلِ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ.

‘মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পরিবারবর্গের উপর কখনো কখনো একমাস অতিক্রান্ত হত, অথচ কোন রুটি বানানো হত না। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, হে উম্মুল মুমিমীন (রাযিয়াল্লাহু আনহা)! তাহলে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কী খেয়ে থাকতেন? তিনি জবাব দিলেন, আমাদের প্রতিবেশী ছিল কতিপয় আনছার- আল্লাহ তাদের উত্তম প্রতিদান দিন- তারা রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে কিছু দুধ উপহার দিতেন’।[৫]

যুহ্দ-১৬ : খাবার গ্রহণে বিনয়।

১৮. ‘আত্বা ইবনু আবী রাবাহ (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

دَخَلَ رَجُلٌ عَلَى النَّبِيِّ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ وَهُوَ مُتَّكِئٌ عَلَى وِسَادَةٍ وَبَيْنَ يَدَيْهِ طَبَقٌ عَلَيْهِ رَغِيفٌ قَالَ فَوَضَعَ الرَّغِيفَ عَلَى الْأَرْضِ وَنَحَّى الْوِسَادَةَ فَقَالَ إِنَّمَا أَنَا عَبْدٌ آكُلُ كَمَا يَأْكُلُ الْعَبْدُ وَأَجْلِسُ كَمَا يَجْلِسُ الْعَبْدُ

‘একব্যক্তি নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর গৃহে প্রবেশ করল, তখন তিনি একটি বালিশে হেলান দেয়া, আর সামনে একটি ট্রের উপর কিছু রুটি রাখা। তিনি রুটিগুলো নীচে নামিয়ে রেখে বালিশটি সরিয়ে দিলেন। অতঃপর বললেন, আমি তো নিছক একজন দাস। দাস যেভাবে খায় আমিও সেভাবে খাই; দাস যেভাবে বসে আমিও সেভাবে বসি’।[৬]

যুহ্দ-১৭ : দীর্ঘদিন পেটভরে উষ্ণ খাবার খাননি।

১৯. আবূ ছালিহ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

دُعِيَ النَّبِيُّ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ إِلَى طَعَامٍ فَلَمَّا فَرَغَ وَقَالَ مَرَّةً فَلَمَّا أَكَلَ حَمِدَ اللهَ ثُمَّ قَالَ مَا مَلَأْتُ بَطْنِيْ بِطَعَامٍ سَخِنٍ مُنْذُ كَذَا وَكَذَا.

‘নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে একবার খানা খাওয়ার জন্য ডাকা হল। খানা শেষে তিনি আল্লাহ তা‘আলার প্রশংসা করে বললেন, ‘অমুক দিন থেকে আমি পেটভরে উষ্ণ খাবার খাইনি’।[৭]

তাহক্বীক্ব : ইবনু হাজার (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, শাহেদ হাদীছ থাকার কারণে হাদীছটির সনদ হাসান।[৮]  ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, সনদ জাইয়েদ।[৯]  আবুল ফযল ইরাক্বী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাদীছটি ছহীহ।[১০]  তবে আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, যঈফ।[১১]

২০. হাসান (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ إِ إِذَا أُتِيَ بِطَعَامٍ أَمَرَ بِهِ فَأُلْقِيَ عَلَى الْأَرْضِ وَقَالَ إِنَّمَا أَنَا عَبْدٌ آكُلُ كَمَا يَأْكُلُ الْعَبْدُ وَأَجْلِسُ كَمَا يَجْلِسُ الْعَبْدُ.

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট কোন খাবার আনা হলে তিনি তা মাটিতে নামিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়ে বলতেন, আমি তো নিছক একজন দাস। দাস যেভাবে খায় আমিও সেভাবে খাই; দাস যেভাবে বসে আমিও সেভাবে বসি’।[১২]

যুহ্দ-১৮ : বিলাসী পানীয় পরিহার।

২১. ইয়াযীদ ইবনু আব্দুল্লাহ ইবনু কুসাইত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

أُتِيَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ بِسَوِيْقٍ مِنْ سَوِيْقِ اللَّوْزِ فَلَمَّا خِيْضَ قَالَ مَا هَذَا قَالُوْا سَوِيْقُ اللَّوْزِ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَخِّرُوْهُ عَنِّيْ هَذَا شَرَابُ الْمُتْرَفِيْنَ.

‘যব, চিনি, খেজুর ও কাঠবাদামের মিশ্রণে তৈরি এক বিশেষ খাবার রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সামনে আনা হল। তখন পানি মেশানোর সময় তিনি জিজ্ঞেস করলেন, এটি কী? তারা বললেন, যব, চিনি, খেজুর ও কাঠবাদাম মিশ্রিত খাবার। তিনি বললেন, ‘এটি আমার কাছ থেকে সরাও; এটি বিলাসী মানুষের পানীয়’।[১৩]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ।[১৪]

যুহ্দ-১৯ : বিলাসিতা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ।

২২. মু‘আয ইবনু জাবাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত,

أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ قَالَ لَهُ لَمَّا بَعَثَهُ إِلَى الْيَمَنِ إِيَّاكَ وَالتَّنَعُّمَ فَإِنَّ عِبَادَ اللهِ لَيْسُوْا بِالْمُتَنَعِّمِيْنَ.

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে ইয়ামানে (গভর্নর হিসাবে) পাঠানোর সময় বলেন, বিলাসিতা থেকে দূরে থেক। কারণ আল্লাহর বান্দারা বিলাসী হয় না’।[১৫]

যুহ্দ-২০ : জামার আস্তিনের দৈর্ঘ্য।

২৩. বুদাইল আল-ঊক্বাইলী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, كَانَ كُمُّ النَّبِيِّ صَلَّي اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ إِلَى الرُّسْغِ ‘নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জামার আস্তিন কব্জি পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল’।[১৬]

তাহক্বীক্ব : যঈফ। আলবানী বলেন, উক্ত হাদীছের সনদে শাহর ইবনু হাওশাব মুখস্থ শক্তিতে দুর্বল।[১৭]

                                                                                                                           (চলবে ইনশাআল্লাহ)

 [১] মুসনাদে আহমাদ, হা/১৩১৯২, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন (রাহিমাহুমাল্লাহু)-এর শর্তে হাদীছটির সনদকে ছহীহ বলেছেন; ইবনু হিব্বান, হা/৬৩৪৯।

 [২] মুসনাদে আহমাদ, হা/১৩২২৪, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন (রাহিমাহুমাল্লাহ)-এর শর্তে হাদীছটির সনদকে ছহীহ বলেছেন; আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) অনুরূপই বলেছেন, ইরওয়াউল গালীল, হা/৩৫, ১ম খণ্ড, পৃ. ৭১।

 [৩] মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬২৮৯, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মতে, হাদীছটির সনদ ছহীহ, এর বর্ণনাকারী ছিক্বাহ, বিসত্বাম ইবনু মুসলিম ব্যতীত সকল রাবী শাইখাইনের বর্ণনাকারী; মুসতাদরাক হাকিম, হা/৭০৭৬, ইমাম যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ) স্বীয় ‘তালখীছ’ গ্রন্থে হাদীছটিকে ছহীহ বলেছেন।

 [৪] আবু নু‘আইম আহমাদ ইবনু আব্দুল্লাহ আল-আছবাহানী, হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া ত্বাবাক্বাতুল আছফিয়া (বৈরূত : দারুল কিতাবিল ‘আরাবী, ৪র্থ সংস্করণ ১৪০৫ হি.), ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. ২৭৭; এ সম্পর্কে কয়েকটি শাহেদ হাদীছ রয়েছে। যেমন, তিরমিযী, হা/২৩৫৮, সনদ ছহীহ; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩৪৬, ইমাম মুসলিম (রাহিমাহুল্লাহ)-এর শর্তে ছহীহ ।

 [৫] মুসনাদে আহমাদ, হা/২৬১১৯, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মতে, হাদীছটির সনদ ছহীহ; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৩৭২, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মতে, হাদীছটির সনদ ইমাম বুখারী (রাহিমাহুল্লাহ)-এর শর্তানুসারে ছহীহ।

 [৬] বাগাভী, শারহুস সুন্নাহ, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৪৪২; মুছান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হা/১৯৫৫৪; হাদীছটি মুরসাল সূত্রে হাসান, আহমাদ ইবনু মুহাম্মাদ ইবনু আছ-ছদীক্বী আল-গিমারী, আল-মুদাভী লি ঈলালি জামি‘ঈছ ছগীর ওয়া শারহিল মুনাভী (দারুল কুতুব, ১ম সংস্করণ, ১৯৯৬ খ্রি.), ১ম খণ্ড, পৃ. ৪২-৪৩।

 [৭] ইবনু মাজাহ, হা/৪১৫০ (আবু হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে)।

[৮] ইবনু হাজার আসক্বালানী, ফাৎহুল বারী (বৈরূত : দারুল মা‘আরিফাহ, ১৩৭৯ হি.), ১১তম খণ্ড, পৃ. ২৯৩; রওযাতুল মুহাদ্দিছীন, হা/২৬১৭, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. ৩৪২।

 [৯] ফায়যুল ক্বাদির, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৩০৯।

 [১০] আবুল ফযল ইরাক্বী, আল-মুগনী ‘আন হামালিল আসফার (রিয়ায : মাকতাবাতু ত্বারবিয়্যাহ, ১৪১৫ হি./১৯৯৫ খ্রি.), ১ম খণ্ড, পৃ. ৬৪৫।

 [১১] যঈফ  ইবনু মাজাহ, হা/৪১৫০; সিলসিলা যঈফাহ, ১১ তম খণ্ড, পৃ. ৪১৬; যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৯০০।

 [১২] সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৫৪৪; ছহীহুল জামে‘, হা/৬-এর আলোচনা দ্র., সনদ মুরসাল সূত্রে ছহীহ।

 [১৩] ত্বাবাকাতু ইবনি সা‘দ, ১ম খণ্ড, পৃ. ৩৯৫; জালালুদ্দীন আস-সুয়ূত্বী, জামি‘ঊল আহাদীছ, হা/৯৫০, ২য় খণ্ড, পৃ. ৬৪।

[১৪] মাওসূ‘আতুল হাদীছিশ শরীফ ‘আলা শুবকাতি ইসলাম দ্র., https://library.islamweb.net/hadith//.

 [১৫] মুসনাদে আহমাদ, হা/২২১৫৯, ২২১৭১; মিশকাত, হা/৫২৬২; সনদ ছহীহ, সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৩৫৩; ছহীহুল জামে‘, হা/২৬৬৮; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২১৪৬।

 [১৬] তিরমিযী, হা/১৭৬৫; আবূদাঊদ, হা/৪০২৭ (আসমা বিনতে ইয়াযীদ র হতে); নাসাঈ কুবরা, হা/৯৬৬৭।

 [১৭] সিলসিলা আহাদীছুয যঈফাহ ওয়াল মাওযূ‘আহ, ৫ম খণ্ড, পৃ. ৪৭৪; যঈফুল জামে‘, হা/৪৪৭৯; যঈফ তিরমিযী, হা/১৭৬৫; যঈফ আবুদাঊদ. হা/৪০২৭; মুখতাছারুশ শামাইল, হা/৪৭, পৃ. ৪৫।

                                                                                                                              [চলবে ইনশাআল্লাহ]




প্রসঙ্গসমূহ »: বিবিধ
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) -এর দুনিয়াবিমুখতা (১৫তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ) -এর দুনিয়াবিমুখতা (৭ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৮ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৪র্থ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৯ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ) -এর দুনিয়াবিমুখতা (১৩তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৬তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৬ষ্ঠ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (২০তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৩য় কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৮তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক

ফেসবুক পেজ