শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ অপরাহ্ন
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা
  -আল-ইখলাছ ডেস্ক

[‘যুহ্দ’ শব্দের অর্থ দুনিয়াবিমুখতা। পার্থিব জীবনকে পরিপূর্ণ বর্জনের নাম যুহ্দ বা দুনিয়াবিমুখতা নয়। বরং আল্লাহ থেকে বিমুখ করে এমন সকল পার্থিব কার্যক্রমকে পরিহার করাকে যুহ্দ বা দুনিয়াবিমুখতা বলে। তবে আল্লাহর আনুগত্যে সহায়ক ও তার অধিকার আদায়ের জন্য কৃত পার্থিব কার্যক্রমগুলো পরিহার করাকে ‘যুহ্দ’ বা দুনিয়াবিমুখতা বলে না। কেননা এটা বৈরাগ্যবাদ, যাকে শরী‘আত অনুমোদন করে না। বরং সর্বোত্তম দুনিয়া বিমুখতা হল মুহাম্মাদ ফ-এর দুনিয়া বিমুখতা। তিনি ছিলেন এ ব্যাপারে সর্বাপেক্ষা অগ্রগামী। যে ব্যক্তি তাঁকে অনুসরণ করবে প্রকৃতপক্ষে সে দুনিয়া বিমুখ। যুহদের তিনটি স্তর রয়েছে। যেমন (ক) হারাম থেকে বিমুখতা। এটি সকলের জন্য আবশ্যক। (খ) অপসন্দনীয় কার্যাদি থেকে বিমুখতা। (গ) আল্লাহ বিমুখকারী সবকিছু থেকে বিমুখ হওয়া। এটাই পূর্ণ বিমুখতা। দুনিয়া সম্পর্কে নবী-রাসূল, ছাহাবী ও তাবেঈগণের সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গী সম্পর্কে ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) সহ কয়েকজন বিখ্যাত মুহাদ্দিছ ‘কিতাবুয যুহ্দ’-এর উপর গ্রন্থ রচনা করেছেন। নিম্নে ইমাম আহমাদ ইবনু হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) কর্তৃক সংকলিত গ্রন্থ অবলম্বনে সুধী পাঠকদের উদ্দেশ্য ‘কিতাবুল যুহ্দ’ বিভাগের অধীনে নিয়মিত প্রকাশের উদ্দেশ্যে ‘মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা’ ফিচারটি উপস্থাপন করা হল]

যুহ্দ-১ : মসজিদে যাওয়ার গুরুত্ব।

১. আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,

.مَنْ غَدَا إِلَى الْمَسْجِدِ أَوْ رَاحَ أَعَدَّ اللهُ لَهُ فِى الْجَنَّةِ نُزُلًا كُلَّمَا غَدَا أَوْ رَاحَ

‘যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় মসজিদে আসা-যাওয়া করে, তার প্রত্যেকবার আসা-যাওয়ার সময় আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতে একটি করে আবাস প্রস্তুত করে দেন’।[১]

যুহ্দ-২ : সারা রাত ঘুমে কাটিয়ে দেয়ার নিন্দা।

২. আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

.ذُكِرَ عِنْدَ النَّبِىِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ رَجُلٌ نَامَ لَيْلَهُ حَتَّى أَصْبَحَ قَالَ ذَاكَ رَجُلٌ بَالَ الشَّيْطَانُ فِىْ أُذُنَيْهِ أَوْ قَالَ فِىْ أُذُنِهِ

‘নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট এমন এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করা হল- যে সারা রাত ঘুমিয়ে সকাল বেলা ঘুম থেকে জেগে উঠেছে। তখন নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, সে তো এমন লোক যার এক কানে অথবা দুই কানে শয়তান পেশাব করে দিয়েছে’।[2]

যুহ্দ-৩ : ছালাতের ধরন।

৩. ‘আলক্বামা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

.سَأَلْتُ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا كَيْفَ كَانَتْ صَلاةُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَتْ وَأَيُّكُمْ يَسْتَطِيعُ مَا كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَسْتَطِيعُ كَانَ عَمَلُهُ دِيْمَةً

‘আমি আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-কে জিজ্ঞেস করলাম, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লা্হু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ছালাতের ধরন কেমন ছিল? জবাবে তিনি বললেন, তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে, যে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ন্যায় ছালাত আদায় করতে সক্ষম? তাঁর আমল ছিল সার্বক্ষণিক ও নিয়মিত’।[৩]

যুহ্দ-৪ : রুকূ‘ ও সাজদায় পঠিত তাসবীহ।

৪. আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُكْثِرُ أَنْ يَقُولَ فِي رُكُوعِهِ وَسُجُودِهِ سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ رَبَّنَا وَبِحَمْدِكَ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي يَتَأَوَّلُ الْقُرْآنَ

‘নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াস সাল্লাম) রুকূ‘ ও সাজদায় অধিক পরিমাণে বলতেন, سُبْحَانَكَ اللّٰهُمَّ رَبَّنَا وَبِحَمْدِكَ اللّٰهُمَّ اغْفِرْ لِىْ ‘হে আল্লাহ! আমাদের রব! আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি, হে আল্লাহ! আমি আপনার প্রশংসা বর্ণনা করছি, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন। এটি ছিল কুরআনে (সূরা আন-নাছর-এ) বর্ণিত নির্দেশের অনুসরণ’।[৪]

যুহ্দ-৫ : বর্ম বন্ধক রেখে ইহুদীর নিকট থেকে খাবার ক্রয়।

৫. আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

.اشْتَرَى رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ يَهُودِيٍّ طَعَامًا بِنَسِيئَةٍ وَأَعْطَاهُ دِرْعًا لَهُ رَهْنًا

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জনৈক ইহুদীর নিকট থেকে বাকীতে খাবার ক্রয় করেন এবং নিজের লৌহ বর্ম তার কাছে বন্ধক রাখেন’।[৫]

যুহ্দ-৬ : উত্তম আচরণ।

৬. আবূ আব্দুল্লাহ আল-জাদালি (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

.سَأَلْتُ عَائِشَةَ عَنْ خُلُقِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَتْ لَمْ يَكُنْ فَاحِشًا وَلَا مُتَفَحِّشًا وَلَا صَخَّابًا فِى الأَسْوَاقِ وَلَا يَجْزِى بِالسَّيِّئَةِ السَّيِّئَةَ وَلَكِنْ يَعْفُو وَيَصْفَحُ

‘আমি আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-কে জিজ্ঞেস করলাম, পরিবারের লোকদের সাথে রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর আচরণ কেমন ছিল? জবাবে তিনি বললেন, আচরণের দিক দিয়ে তিনি ছিলেন সর্বোত্তম মানুষ। তিনি কখনো কাউকে অশ্লীল কথা বলতেন না, গালমন্দ করতেন না, বাজারে গিয়ে হৈচৈ করতেন না, মন্দ আচরণের বিপরীতে মন্দ আচরণ করতেন না, বরং ক্ষমার নীতি অবলম্বন করতেন’।[৬]

যুহ্দ-৭ : ঘরোয়া কাজ।

৭. হিশাম ইবনু উরওয়া জনৈক ব্যক্তি থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বলেন,

سَألْتُ عَائِشَةُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا مَا كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَصْنَعُ فِي بَيْتِهِ قَالَتْ كَانَ يَرْقَعُ الثَّوْبَ وَيَخْصِفُ النَّعْلَ وَنَحْوَ هَذَا

‘আমি আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-এর নিকট জিজ্ঞেস করলাম, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজের ঘরে কী কাজ করতেন? জবাবে তিনি বলেন, তিনি ছেঁড়া জামা তালি দেয়া, জুতা মেরামত করা ও এ ধরনের অন্যান্য কাজ করতেন’।[7]
৮. আসওয়াদ ইবনু ইয়াযীদ (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

قُلْتُ لِعَائِشَةَ أَىُّ شَىْءٍ كَانَ النَّبِىُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَصْنَعُ إِذَا دَخَلَ بَيْتَهُ قَالَتْ كَانَ يَكُوْنُ فِىْ مِهْنَةِ أَهْلِهِ فَإِذَا حَضَرَتِ الصَّلَاةُ خَرَجَ فَصَلَّى

‘আমি আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-কে বললাম, নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঘরে প্রবেশ করে কী কাজ করতেন? তিনি বলেন, ঘরের লোকদের কাজে সহযোগিতা করতেন। অতঃপর যখন ছালাতের সময় হয়ে যেত, তখন ঘর থেকে বেরিয়ে ছালাত আদায় করতেন’।[৮]

যুহ্দ-৮ : ইন্তেকালের সময় রেখে যাওয়া সম্পদ।

৯. আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

مَا تَرَكَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دِيْنَارًا وَلَا دِرْهَمًا وَلَا شَاةً وَلَا بَعِيْرًا وَلَا أَوْصَى بِشَىْءٍ

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দীনার, দিরহাম, ভেড়া, উট এসবের কোন কিছুই রেখে যাননি এবং তিনি কোন কিছুর অছিয়তও করে যাননি’।[৯]
১০. ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

.مَاتَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَا تَرَكَ دِيْنَارًا وَلَا دِرْهَمًا وَلَا عَبْدًا وَلَا وَلِيْدَةً وَتَرَكَ دِرْعَهُ رَهْنًا عِنْدَ يَهُوْدِىٍّ بِثَلَاثِيْنَ صَاعًا مِنْ شَعِيْرٍ

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইন্তেকালের সময় দীনার, দিরহাম, দাস, দাসী কোন কিছুই রেখে যাননি। তিনি রেখে গিয়েছিলেন একটি বর্ম, যা ত্রিশ ছা‘ খাদ্যদ্রব্যের জামানত হিসাবে এক ইহুদীর নিকট সংরক্ষিত ছিল’।[১০]

যুহ্দ-৯ : কখনও খাবারের দোষ অন্বেষণ করতেন না।

১১. আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,

مَا عَابَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ طَعَامًا قَطُّ كَانَ إِذَا اشْتَهَاهُ أَكَلَهُ وَإِذَا لَمْ يَشْتَهِهِ تَرَكَهُ.

‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনো কোন খাবারের দোষ অন্বেষণ করতেন না। যখন পসন্দ হত, তখন খেতেন আর যখন পসন্দ হত না, তখন খেতেন না’।[১১]

যুহ্দ-১০ : দালশীলতা।

১২. জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, مَا سُئِلَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَيْئًا قَطُّ فَقَالَ لَا ‘রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট কিছু চাওয়া হলে তিনি কখনো না বলেননি’।[১২]
                                                                                                                                                                                   (ইনশাআল্লাহু চলবে]

তথ্যসূত্র

[১] ছহীহ বুখারী, হা/৬৬২ ‘আযান’ অধ্যায়, ‘সকাল-সন্ধ্যায় মসজিদে যাওয়ার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ; ছহীহ মুসলিম, হা/৬৬৯; মিশকাত, হা/৬৯৮।
[২] ছহীহ বুখারী, হা/৩২৭০ ‘সৃষ্টির সূচনা’ অধ্যায়, ‘ইবলীস ও তার বাহিনীর বর্ণনা’ অনুচ্ছেদ; ছহীহ মুসলিম, হা/৭৭৪।
[৩] মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪২০৮, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন তথা বুখারী ও মুসলিম (রাহিমাহুমাল্লাহ)-এর শর্তানুসারে হাদীছের সনদকে ছহীহ বলেছেন।
[৪] ছহীহ বুখারী, হা/৮১৭ ‘আযান’ অধ্যায়, ‘সাজদায় তাসবীহ ও দু‘আ পাঠ’ অনুচ্ছেদ; ছহীহ মুসলিম, হা/৪৮৪; আবূ দাঊদ, হা/৮৭৭; মিশকাত, হা/৮৭১।
[৫] ছহীহ বুখারী, হা/২০৯৬ ‘ক্রয়-বিক্রয়’ অধ্যায়, ‘রাষ্ট্র প্রধান কর্তৃক প্রয়োজনীয় বস্তু নিজেই ক্রয় করা’ অনুচ্ছেদ; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬০৩; নাসাঈ, হা/৪৬৫০।
[৬] তিরমিযী, হা/২০১৬; মিশকাত, হা/৫৮২০, সনদ ছহীহ।
[৭] মুসনাদে আহমাদ, হা/২৬০৯০, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) হাদীছটিকে ছহীহ বলেছেন।
[৮] ছহীহ বুখারী, হা/৬৭৬; তিরমিযী, হা/২৪৮৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪৯৯২, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন (রাহিমাহুমাল্লাহ)-এর শর্তে হাদীছটির সনদকে ছহীহ বলেছেন।
[৯] ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৩৫; মুসনাদে আহমাদ, হা/২৪২২২, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন (রাহিমাহুমাল্লাহ)-এর শর্তে হাদীছটির সনদকে ছহীহ বলেছেন; নাসাঈ, হা/৩৬২১; ইবনু মাজাহ, হা/২৬৯৫; মিশকাত, হা/৫৯৬৪।
[১০] মুসনাদে আহমাদ, হা/২৭৪৩, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মতে, হাদীছটির সনদ ছহীহ; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর, হা/১১৯০১।
[১১] মুসনাদে আহমাদ, হা/১০১৪৬, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন (রাহিমাহুমাল্লাহ)-এর শর্তে হাদীছটির সনদকে ছহীহ বলেছেন; ছহীহ মুসলিম, হা/২০৬৪; তিরমিযী, হা/২০৩১, আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ)-এর মতে, ছহীহ।
[১২] ছহীহ মুসলিম, হা/২৩১১; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৪৩৩৩, শু‘আইব আরনাঊত্ব (রাহিমাহুল্লাহ) শাইখাইন য়-এর শর্তে হাদীছটির সনদকে ছহীহ বলেছেন; মিশকাত, হা/৫৮০৫।




প্রসঙ্গসমূহ »: বিধি-বিধান তারবিয়াত
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৮ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৯তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১৪তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৪র্থ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (২য় কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ) -এর দুনিয়াবিমুখতা (৭ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৫ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
নূহ (আলাইহিস সালাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (১১তম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৯ম কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর দুনিয়াবিমুখতা (৬ষ্ঠ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক

ফেসবুক পেজ