উত্তর : তাকে ত্বালাক্ব দিয়ে দিবে। কারণ অন্যের দ্বারা গর্ভবতী হওয়া নারীর সাথে সঙ্গম করা হারাম। আবুদ্দারদা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত,
أَنَّهُ أَتَى بِامْرَأَةٍ مُجِحٍّ عَلَى بَابِ فُسْطَاطٍ فَقَالَ لَعَلَّهُ يُرِيْدُ أَنْ يُلِمَّ بِهَا فَقَالُوْا نَعَمْ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ أَلْعَنَهُ لَعْنًا يَدْخُلُ مَعَهُ قَبْرَهُ كَيْفَ يُوَرِّثُهُ وَهُوَ لَا يَحِلُّ لَهُ كَيْفَ يَسْتَخْدِمُهُ وَهُوَ لَا يَحِلُّ لَهُ
‘একদা আসন্ন প্রসবা জনৈকা গর্ভবতী দাসীকে তাঁবুর দরজায় আনা হয়। তখন নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, সম্ভবত ঐ ব্যক্তি তার সাথে সঙ্গম করতে চায়। লোকেরা বলল, হ্যাঁ। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আমি মনে করেছি, তাকে এমন লা‘নত দেই, যে লা‘নতসহ সে কবরে প্রবেশ করে। কিভাবে সে তাকে (দাসীর গর্ভস্থিত সন্তানকে) ওয়ারিছ বানাবে অথচ তা তার জন্য বৈধ নয়? কেমন করে সে তাকে (সন্তানকে) খাদিম বানাবে অথচ সে তার জন্য বৈধ নয়’ (ছহীহ মুসলিম, হা/১৪৪১ ‘বিবাহ’ অধ্যায়-১৭, ‘গর্ভবতী যুদ্ধবন্দিনী দাসীর সাথে সঙ্গম করা হারাম’ অনুচ্ছেদ-২৩)।
প্রশ্নকারী : মুহাম্মাদ যুলফিকার, দিনাজপুর।