উত্তর : ঈমানদারের মনে এই ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন হওয়াটাই প্রকাশ্য ঈমানের পরিচয়। যেমন, আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন,
جَاءَ نَاسٌ مِّنْ أَصْحَابِ النَّبِىِّ ﷺ فَسَأَلُوْهُ إِنَّا نَجِدُ فِىْ أَنْفُسِنَا مَا يَتَعَاظَمُ أَحَدُنَا أَنْ يَّتَكَلَّمَ بِهِ قَالَ ﷺ وَقَدْ وَجَدْتُمُوْهُ قَالُوْا نَعَمْ قَالَ ﷺ ذَاكَ صَرِيْحُ الْإِيْمَانِ
‘নবী করীম (ﷺ)-এর ছাহাবীগণের মধ্যে কয়েকজন লোক এসে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আমরা আমাদের অন্তরে এমন সব কিছু অনুভব করি, যা আমাদের কেউ কেউ মুখে প্রকাশ করাকে গুরুতর অপরাধ বলে মনে করে। নবী করীম (ﷺ) বললেন, তোমরা কি সত্যিই এরূপ অনুভব করে থাক? তারা বললেন, হ্যাঁ। নবী করীম (ﷺ) বললেন, এটাই ঈমানের স্পষ্ট পরিচয়’ (ছহীহ মুসলিম, হা/১৩২; মিশকাত, হা/৬৪)। তবে এই ধরনের অযৌক্তিক প্রশ্ন মাথায় আসলে ‘আউযুবিল্লাহ পড়বে।
প্রশ্নকারী : তানভীর, সাতক্ষীরা।