শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন

 অহংকার করা ও তার পরিণাম 

-ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর* 


(শেষ কিস্তি) 

(গ) অহংকারীদের শাস্তির ধরন

অহংকারীদের শাস্তি হবে দু’টি ধারায়। একটি হচ্ছে তাদের ইহকালীন শাস্তি। আর অপরটি হচ্ছে পরকালীন শাস্তি। এমর্মে হাদীছে বর্ণিত হয়েছে-

ইহকালীন শাস্তি

عَنْ سَلَمَةَ بْنِ الأَكْوَعِ أَنَّ رَجُلًا أَكَلَ عِنْدَ رَسُوْلِ اللهِ ﷺ بِشِمَالِهِ فَقَالَ كُلْ بِيَمِيْنِكَ قَالَ لَا أَسْتَطِيْعُ قَالَ لَا اسْتَطَعْتَ مَا مَنَعَهُ إِلَّا الْكِبْرُ قَالَ فَمَا رَفَعَهَا إِلَى فِيْهِ

সালামাহ ইবনু আক্বওয়া (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি রাসূল (ﷺ) এর নিকট তার বাম হাত দ্বারা খেল। তিনি বললেন, তোমার ডান হাত দ্বারা খাও। সে বলল, আমি অপারগ। তিনি বললেন, তুমি না পার। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কথা মানতে তাকে অহংকারই বাধা দিয়েছিল। বর্ণনাকারী বলেন, (তারপর) থেকে সে তার ডান হাত মুখ পর্যন্ত উঠাতে পারেনি।[১]

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ بَيْنَمَا رَجُلٌ يَمشِي في حُلَّةٍ تُعْجِبُهُ نَفْسُهُ مُرَجِّلٌ رَأسَهُ يَخْتَالُ فِي مَشْيَتهِ إِذْ خَسَفَ اللهُ بِهِ فَهُوَ يَتَجَلْجَلُ في الْأَرْضِ إِلَى يَوْمِ القِيَامَةِ

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘একদা (পূর্ববর্তী উম্মতের) এক ব্যক্তি একজোড়া পোশাক পরে, গর্বভরে, মাথা আঁচড়ে অহংকারের সাথে চলাফেরা করছিল। ইত্যবসরে আল্লাহ তার (পায়ের নিচের মাটিকে) ধসিয়ে দিলেন। সুতরাং সে ক্বিয়ামত দিবস পর্যন্ত মাটির গভীরে নেমে যেতেই থাকবে’।[২]

অহংকারের মাত্রা বেড়ে গেলে দৃষ্টান্তমূলক দু’একটি শাস্তি আল্লাহ দুনিয়াতেই প্রদান করেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর কথা অহমিকা বশে না মানার কারণে তার ডান হাত আর মুখে তুলতে পারেনি। দম্ভভরে যমীনে চলার জন্য আল্লাহ তাকে মাটিতে ধসিয়ে দিয়েছেন। ক্বিয়ামত পর্যন্ত সে মাটির নিচে যেতেই থাকবে। যারা বিভিন্নভাবে অহংকার করে তাদের সাবধান হয়ে যাওয়া উচিত। কখন আল্লাহর গযব এসে যাবে তখন পালানোর কোনো পথ পাবে না।

পরকালীন শাস্তি

عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ جَدِّهِ عَنِ النَّبِىِّ ﷺ قَالَ يُحْشَرُ الْمُتَكَبِّرُوْنَ أَمْثَالَ الذَّرِّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فِىْ صُوَرِ الرِّجَالِ يَغْشَاهُمُ الذُّلُّ مِنْ كُلِّ مَكَانٍ فَيُسَاقُوْنَ إِلَى سِجْنٍ فِىْ جَهَنَّمَ يُسَمَّى بُوْلَسَ تَعْلُوْهُمْ نَارُ الأَنْيَارِ يُسْقَوْنَ مِنْ عُصَارَةِ أَهْلِ النَّارِ طِيْنَةِ الْخَبَالِ

আমর ইবনু শু‘আইব তাঁর পিতার মাধ্যমে তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘ক্বিয়ামতের দিন অহংকারীদেরকে পিপীলিকার ন্যায় জড়ো করা হবে। অবশ্য আকৃতি-অবয়ব হবে মানুষের। অপমান তাদেরকে চারদিক হতে বেষ্টন করে রাখবে। ‘বাওলাস’ নামক জাহান্নামের কারাগারের দিকে তাদেরকে হাঁকিয়ে নেয়া হবে। আগুনের অগ্নিশিখা তাদের উপর ছেয়ে যাবে। আর তাদেরকে পান করানো হবে জাহান্নামীদের দেহ নিংড়ানো ‘ত্বীনাতুল খাবাল’ নামক কদর্যপূর্ণ পুঁজ-রক্ত’।[৩]

অহংকারীদের পরকালীন শাস্তি খুবই জঘন্য। তাদের পশু-প্রাণির মতো জাহান্নামের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। তাদের আগুন ঘিরে ধরবে। তাদের পিপাসা নিবারণের জন্য জাহান্নামীদের পুঁজ-রক্ত পান করতে দেয়া হবে। পার্থিব জীবনে কত ভাব-ভঙ্গিমায় চলাফেরা করেছে তার হিসাব নেই। চলনে-বলনে যেন মাটিতে পা পড়ছিল না। মানুষকে মানুষ মনে করত না। অথচ পরকালে খেতে হবে অন্যদের শরীর থেকে নির্গত রক্ত, পুঁজ ও গলিত পদার্থ। যা ভাবতেও বমন আসার কথা। এরূপ পরিণাম থেকে বাঁচার জন্য তওবাই শ্রেষ্ঠ পথ।

সুধী পাঠক! অহংকার মানুষের জন্য অত্যন্ত নিন্দনীয় স্বভাব। যা মানুষের অকল্যাণ বয়ে আনে। অহংকারের মাধ্যমে কোনো কল্যাণ হয় না। অহংকার থেকে উত্থিত সবকিছুই অকল্যাণকর। অহংকারী ব্যক্তিকে মানুষ ভয় করে। তার সাথে অন্যরা মিশতে চায় না। এরূপ বদ স্বভাবের মানুষকে ইসলামে কঠিন শাস্তি ভয় দেখানো হয়েছে। এদের ইহকালেও কখনো কখনো শাস্তির সম্মুখীন হতে হয়। আর পরকালে ঠিকানা হয় জাহান্নাম। অহংকার মুক্ত জীবন গড়তে পারলে জান্নাতের পথ সহজ হয়ে যায়। এমর্মে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ ثَوْبَانَ عَنْ رَسُوْلِ اللهِ ﷺ قَالَ مَنْ فَارَقَ الرُّوْحُ الْجَسَدَ وَهُوَ بَرِىءٌ مِنْ ثَلَاثٍ دَخَلَ الْجَنَّةَ مِنَ الْكِبْرِ وَالْغُلُوْلِ وَالدَّيْنِ

ছাওবান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তির প্রাণ তার দেহত্যাগ করে এবং সে সেই সময় তিনটি জিনিস থেকে মুক্ত থাকে, সে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে। সেগুলো হচ্ছে- অহংকার, ঋণ ও খিয়ানত।[৪]

অহংকার, ঋণ ও খিয়ানত এই তিনটি অপরাধ না থাকলে ঐ ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে। অহংকার এমনি খারাপ জিনিস যা জান্নাতে প্রবেশের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই আমাদের সকলকে অহংকার থেকে বিরত থাকতে হবে। অহংকারী স্বভাব যেন আমাদের মধ্যে প্রবেশ না করে সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।

অহংকারী দরিদ্র

অহংকার অত্যন্ত জঘন্য স্বভাব। যা আমরা পূর্বে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তবে কোনো গরীব বা ফকির অহংকার করলে সেটি আরো খারাপ। এরূপ স্বভাব ইসলামের দৃষ্টিতে নিন্দনীয়। এরূপ স্বভাব কারো মধ্যে থাকলে তা বর্জন করা প্রয়োজন।

অহংকারী দরিদ্র ঘৃণিত ব্যক্তি

দরিদ্র অথচ অহংকারী এরূপ ব্যক্তি আল্লাহর নিকট ঘৃণিত। হাদীছে এসেছে-

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ ثَلَاثَةٌ لَا يُكَلِّمُهُمُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ يَوْمَ الْقِيَامَةِ الشَّيْخُ الزَّانِىْ وَالْعَائِلُ الْمَزْهُوُّ وَالْإِمَامُ الْكَذَّابُ

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির সাথে আল্লাহ তা‘আলা ক্বিয়ামতের দিন কথা বলবেন না। তারা হল- বৃদ্ধ ব্যভিচারী, অহংকারী দরিদ্র ও মিথ্যাবাদী নেতা’।[৫] অপর হাদীছে রয়েছে-

عَنْ أَبِىْ ذَرٍّ عَنِ النَّبِىِّ ﷺ قَالَ ثَلَاثَةٌ يُبْغِضُهُمُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ الشَّيْخُ الزَّانِىْ وَالْفَقِيْرُ الْمُخْتَالُ وَالْغَنِىُّ الظَّلُوْمُ

আবূ যার (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তিন ব্যক্তিকে আল্লাহ অপছন্দ করেন। তারা হল- বৃদ্ধ যেনাকারী, অহংকারী ফকীর এবং অত্যাচারী ধনী’।[৬]

অহংকারী ফকিরকে মহান আল্লাহ অপছন্দ করেন। এরূপ ব্যক্তিকে তিনি ভালোবাসেন না। তিনি এদের সাথে হাশরের মাঠে কথা বলবেন না। গরীব মানুষের অহংকার করা এতই জঘন্য যে, স্বীয় প্রভু তাদের সাথে কথা বলা প্রয়োজন মনে করবেন না। এমন নোংরা স্বভাব কারো মাঝে থাকলে তা পরিহার করা উচিত।

অহংকারী দরিদ্র ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না

অহংকারী ফকির বা দরিদ্র ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। জান্নাতের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য থেকে বঞ্চিত হবে। এরূপ আচরণ ইসলামে শোভনীয় নয়।

عَنْ سَلْمَانَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُوْنَ الْجَنَّةَ الشَّيْخُ الزَّانِيْ وَالْإِمَامُ الْكَذَّابُ وَالْعَائِلُ الْمَزْهُوُّ

সালমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘তিন শ্রেণীর ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না। তারা হল- বৃদ্ধ/ বিবাহিত ব্যভিচারী, মিথ্যুক দায়িত্বশীল ও অহংকারী ফকির’।[৭]

ধন-সম্পদ আল্লাহর দেয়া নে‘মত। যাকে খুশি তিনি সম্পদশালী করেন। আর যাকে খুশি সম্পদ থেকে বঞ্চিত করেন। আল্লাহর ফায়ছালায় প্রতিটি ব্যক্তির সন্তুষ্ট থাকা উচিত। তিনি বান্দার ভালো-মন্দ সব বিষয়ে অবগত রয়েছেন। ইসলামের দৃষ্টিতে গরিব মানুষের ফযীলত অনেক বেশি। যেমন হাদীছে বর্ণিত হয়েছে- আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্ল­াহ (ﷺ) বলেছেন, ‘গরীবেরা ধনীদের পাঁচশ’ বছর পূর্বে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর তা হবে ক্বিয়ামতের অর্ধদিন’।[৮] অন্য বর্ণনায় আছে ‘দরিদ্র মুমিনগণ, ধনীদের পাঁচশত বছর পূর্বে জান্নাতে প্রবেশ করবে’।[৯] আরেক বর্ণনায় রয়েছে- রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘আমি জান্নাতের প্রতি লক্ষ্য করলাম দেখলাম জান্নাতের অধিকাংশ অধিবাসী দরিদ্র’।[১০]

দরিদ্র ব্যক্তিদেরকে ইসলামে ঘৃণা করা হয়নি। বরং তাদেরকে ধনীদের পূর্বে জান্নাতে প্রবেশের সুসংবাদ দেয়া হয়েছে। যদি তারা দ্বীনের পথে জীবন যাপন করে তাহলে তাদের পরকাল অত্যন্ত সুখের। কিন্তু দরিদ্র অবস্থায় অহংকারী হয়ে উঠলে তার ফলাফল খুবই ভয়ঙ্কর। তখন প্রভুর ভালোবাসা থেকে মাহরূম হবে। আর পরম সুখের জান্নাত থেকেও বঞ্চিত হবে।


* পরিচালক, ইয়াসিন আলী সালাফী কমপ্লেক্স, রাজশাহী।

তথ্যসূত্র :
[১]. ছহীহ মুসলিম, হা/২০২১; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬৫৪০; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৫১৩; দারেমী, হা/২০৩২; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর, হা/৬২৩৬; মিশকাত, হা/৫৯০৪।
[২]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৭৮৯; ছহীহ মুসলিম, হা/২০৮৮; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯০৫৩; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৮১৬৪; ছহীহুল জামে‘, হা/২৮৭৫; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২৯১৬।
[৩]. তিরমিযী, হা/২৪৯২; মুসনাদে আহমাদ, হা/৬৬৭৭; আল-আদাবুল মুফরাদ, হা/৫৫৭; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৮১৮৫; ছহীহুল জামে‘, হা/৮০৪০; মিশকাত, হা/৫১১২, সনদ হাসান।
[৪]. তিরমিযী, হা/১৫৭৩; ইবনু মাজাহ, হা/২৪১২; মুসনাদে আহমাদ, হা/২২৪২৩; মুস্তাদরাকে হাকেম, হা/২২১৭; দারেমী, হা/২৫৯২; ত্বাবারাণী, মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৭৭৫১; ছহীহ আত-তারগীব, হা/২৮৯২; মিশকাত, হা/২৯২১, সনদ ছহীহ।
[৫]. নাসাঈ, হা/২৫৭৫; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৫৯২; সনদ ছহীহ।
[৬]. তিরমিযী, হা/২৫৬৮; নাসাঈ, হা/২৫৭০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২১৩৯৩; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৩৩৪৯; ছহীহ ইবনু খুযায়মাহ, হা/২৪৫৬; মুসতাদরাকে হাকেম, হা/১৫২০; মিশকাত, হা/১৯২২, শু‘আয়ব আরনাউত ও মুস্তফা আব্দুল কাদের ‘আত্বা অত্র হাদীছটিকে ছহীহ বলেছেন।
[৭]. ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৪৪১৩; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২৩৯৮; মুসনাদে বাযযার, হা/২৫২৯; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/৩৪৬১, সনদ ছহীহ।
[৮]. তিরমিযী, হা/২৩৫৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/১০৬৬৩; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/১০৩৮২; ত্বাবারাণী আওসাত্ব, হা/৭৬০৫; মিশকাত, হা/৫২৪৩, সনদ ছহীহ।
[৯]. ইবনু মাজাহ, হা/৪১২২; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬৭৬, সনদ ছহীহ।
[১০]. ছহীহ বুখারী, হা/৩২৪১; ছহীহ মুসলিম, হা/২৭৩৭; তিরমিযী, হা/২৬০২; মুসনাদে আহমাদ, হা/২০৮৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৭৪৫৫; মিশকাত, হা/৫২৩৪।





প্রসঙ্গসমূহ »: পাপ
ইখলাছই পরকালের জীবনতরী (৫ম কিস্তি)  - আব্দুল গাফফার মাদানী
প্রচলিত তাবলীগ জামা‘আত সম্পর্কে শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের অবস্থান - অনুবাদ : আব্দুর রাযযাক বিন আব্দুল ক্বাদির
মাতুরীদী মতবাদ ও তাদের ভ্রান্ত আক্বীদাসমূহ (১৮তম কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
সুন্নাতের আলো বিদ‘আতের অন্ধকার (১০ম কিস্তি) - অনুবাদ : হাফীযুর রহমান বিন দিলজার হোসাইন
ইসলামের দৃষ্টিতে রোগর চিকিৎসা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলনীতি (৪র্থ কিস্তি) - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
দু‘আ ও যিকর : আল্লাহর অনুগ্রহ ও প্রশান্তি লাভের মাধ্যম (৪র্থ কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
বিদ‘আত পরিচিতি (২৯তম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ বযলুর রহমান
ইসলামে রোগ ও আরোগ্য (৩য় কিস্তি) - মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী
ইসলাম প্রচার ও প্রতিষ্ঠায় যুবসমাজ (৬ষ্ঠ কিস্তি) - ড. মেসবাহুল ইসলাম
ওমর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ১১ রাক‘আতের নির্দেশ দিয়েছিলেন - ব্রাদার রাহুল হোসেন (রুহুল আমিন)
দু‘আ ও যিকর : আল্লাহর অনুগ্রহ ও প্রশান্তি লাভের মাধ্যম (২য় কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম

ফেসবুক পেজ