মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৯:৪৯ অপরাহ্ন

আশূরায়ে মুহাররম

-আল-ইখলাছ ডেস্ক


মুহাররম মাস ও আশূরার ফযীলত

আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন,

اِنَّ عِدَّۃَ الشُّہُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰہِ اثۡنَا عَشَرَ شَہۡرًا فِیۡ  کِتٰبِ اللّٰہِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ مِنۡہَاۤ  اَرۡبَعَۃٌ  حُرُمٌ ؕ ذٰلِکَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ۬ۙ  فَلَا تَظۡلِمُوۡا فِیۡہِنَّ اَنۡفُسَکُمۡ وَ قَاتِلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ کَآفَّۃً کَمَا یُقَاتِلُوۡنَکُمۡ کَآفَّۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ  اللّٰہَ  مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ

‘নিশ্চয় মাসসমূহের সংখ্যা হচ্ছে আল্লাহর নিকট বারো মাস, আল্লাহর কিতাবে, আল্লাহর যমীন ও আসমানসমূহ সৃষ্টি করার দিন হতেই, এর মধ্যে বিশেষরূপে চারটি মাস হচ্ছে সম্মানিত, এটাই হচ্ছে সুপ্রতিষ্ঠিত দ্বীন। অতএব তোমরা এ মাসগুলোতে (দ্বীনের বিরুদ্ধাচরণ ও এই মাসগুলোর সম্মানহানী করে) নিজেদের ক্ষতিসাধন করো না, আর সকল মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর, যেমন তারা তোমাদের সকলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। আর জেনে রেখো যে, আল্লাহ মুত্তাক্বীদের সাথে রয়েছেন’ (সূরা আত-তওবাহ : ৩৬)।

হিজরী সনের ১২টি মাসের মধ্যে যে চারটি মাস হারাম বা সম্মানিত হিসাবে পরিচিত তাহল- যিলক্বদ, যিলহজ্জ, মুহাররম ও রজব।[১] এই চারটি মাসে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ থাকলেও আরবরা তা মানত না। তারা কৌশলের আশ্রয় নিত। তারা মুহাররম মাসকে ‘ছফরুল আওয়াল’ নাম দিয়ে তাদের ইচ্ছামত যুদ্ধের সময় আগা-পিছা করত। তাই আল্লাহ তা‘আলা তাদের এই যাবতীয় কর্মকাণ্ড বাতিল করে এই মাসের নামকরণ করলেন মুহাররম নামে। তাইতো এই মাসকে ‘শাহরুল্লাহিল মুহাররম’ বলা হয়। আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন,

أَفْضَلُ الصِّيَامِ بَعْدَ رَمَضَانَ شَهْرُ اللهِ الْمُحَرَّمُ وَأَفْضَلُ الصَّلَاةِ بَعْدَ الْفَرِيْضَةِ صَلَاةُ اللَّيْلِ

‘রামাযানের পরে সর্বোত্তম ছিয়াম হল- আল্লাহর মাস মুহাররমের ছিয়াম এবং ফরয ছালাতের পর সর্বোত্তম ছালাত হল- রাতের নফল ছালাত’।[২] এখানে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মুহাররমকে আল্লাহর মাস বলেছেন। এটাই এ মাসের সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব। কেননা এই নামটি ইসলামী নাম। কারণ জাহেলী যুগে আরবরা এ মাসকে ‘ছফরুল আওয়াল’ তথা প্রথম ছফর মাস নাম দিয়ে যুদ্ধের সময় হের-ফের করত। অতঃপর ইসলাম আগমনের পর আল্লাহ তা‘আলা এসব কিছু হারাম করে এই মাসের নাম দিলেন মুহাররম। তাই আল্লাহ তা‘আলার দিকে সম্বন্ধ করে একে ‘শাহরুল্লাহ’ বলা হয়। আর অন্য যত মাস আছে সেগুলোর নাম ইসলাম আগমনের পরেও পরিবর্তন করা হয়নি।[৩]

গুরুত্ব

আল্লাহ তা‘আলা যেহেতু এই দিনে মূসা (আলাইহিস সালাম) ও তাঁর সম্প্রদায় বানী ইসরাঈলকে ফের‘আউনের কবল থেকে মুক্ত ও ফের‘আউনকে ধ্বংস করেছিলেন। তাই মূসা (আলাইহিস সালাম) আল্লাহর শুকরিয়াস্বরূপ ছিয়াম পালন করেছিলেন।[৪] এমনকি মূসা (আলাইহিস সালাম)-এর ইন্তেকালের পর বানী ইসরাঈল শুধু নয় ইসলাম আগমনের পূর্বে ইহুদী, খ্রিষ্টান, মক্কার কুরাইশরা এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজেও এই ছিয়াম রাখতেন। পরে মদীনায় হিজরতের পর এ দিনে তিনি নিজেও ছিয়াম পালন করেন এবং ছাহাবীগণকেও ছিয়াম পালনের নির্দেশ দেন।[৫]

ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন হিজরত করে মদীনায় আগমন করলেন, তখন তিনি ইহুদীদের আশূরার ছিয়াম পালন করতে দেখলেন। ফলে তাদেরকে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) জিজ্ঞেস করলেন, এটা তোমাদের কিসের ছিয়াম? তাঁরা বলল, এটি একটি মহান দিন। এই দিনেই আল্লাহ তা‘আলা মূসা ও তার জাতিকে মুক্তি দিয়েছিলেন এবং ফের‘আউন ও তার সম্প্রদায়কে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। এজন্য শুকরিয়া হিসাবে মূসা (আলাইহিস সালাম) এদিন ছিয়াম পালন করেন। তাই আমরাও এদিন ছিয়াম পালন করি। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, মূসা (আলাইহিস সালাম)-এর ব্যাপারে তোমাদের চেয়ে আমরাই বেশি হক্বদার ও বেশি নিকটবর্তী। অতঃপর তিনি ছিয়াম রাখেন ও সকলকে ছিয়াম রাখার নির্দেশ দেন।[৬]

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ও ছাহাবায়ে কেরাম আশূরার ছিয়ামকে কতটা গুরুত্ব দিয়েছেন নিম্নের হাদীছের দিকে দৃষ্টিপাত করলে তা আরো স্পষ্ট হবে। রুবাঈ বিনতে মু‘আব্বিয বিন আফরা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

‘আশূরার দিন সকালে রাসূলুুল্লাহ (ﷺ) মদীনার পার্শ্ববর্তী আনছারদের গ্রামসমূহে ঘোষকদের পাঠিয়ে বললেন, যে ব্যক্তি ছিয়াম অবস্থায় সকাল করেছে, সে যেন ছিয়াম পূর্ণ করে। আর যে ব্যক্তি ছিয়াম না রেখে সকাল করেছে, সে যেন বাকী দিনটা ঐভাবে (না খেয়ে) অতিবাহিত করে। অতঃপর আমরা এরপর থেকে এদিন ছিয়াম রাখতাম ও আল্লাহর ইচ্ছায় আমাদের ছোট বাচ্চাদের ছিয়াম রাখাতাম। আর আমরা তাদেরকে মসজিদে নিয়ে যেতাম। আমরা তাদের জন্য পশমের খেলনা বানিয়ে সাথে নিয়ে যেতাম। যখন তাদের কেউ খাওয়ার জন্য কাঁদত তখন তাকে ওটা দিতাম, (এভাবে খেলতে খেলতে) ইফতারের সময় হয়ে যেত’।[৭]

করণীয়

আল্লাহ তা‘আলা যেহেতু মূসা (আলাইহিস সালাম) ও তাঁর সম্প্রদায়কে যালিম ফের‘আউনের কবল থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন তাই আশূরাকে কেন্দ্র করে আমাদের একমাত্র করণীয় হল- মূসা (আলাইহিস সালাম)-এর মত আল্লাহ তা‘আলার শুকরিয়াস্বরূপ ছিয়াম পালন করা। যেমনটা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)ও করেছেন। আর সেটা মুহাররমের ৯ ও ১০ তারিখ অথবা ১০ ও ১১ তারিখ অথবা কমপক্ষে ১০ তারিখ। আশূরাকে কেন্দ্র করে এ ছাড়া আর কোন ধরনের আমল বা আচার-অনুষ্ঠান শরী‘আত সম্মত নয়।

হাদীছে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আশূরার ছিয়াম রাখেন ও রাখার জন্য নির্দেশ দেন। (পরবর্তীতে) ছাহাবায়ে কেরাম বলেন, হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ) এটি এমন একটি দিন যাকে ইহুদী ও খ্রিষ্টানরা সম্মান করে। ফলে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, আল্লাহ চাহেন তো যখন আগামী বছর আসবে তখন আমরা নবম তারিখেও ছিয়াম রাখব। রাবী বলেন, কিন্তু পরের বছর আশূরা আসার পূর্বেই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মৃত্যুবরণ করেন।[৮] অপর হাদীছে তিনি নবম তারিখে ছিয়াম রাখার ব্যাপারে দৃঢ়তা ব্যক্ত করেছেন। ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, لَئِنْ بَقِيْتُ إِلَى قَابِلٍ لَأَصُوْمَنَّ التَّاسِعَ ‘যদি আগামী (বছর) বেঁচে থাকি তবে অবশ্যই নবম তারিখেও ছিয়াম রাখব’।[৯]

ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘তোমরা আশূরার দিন ছিয়াম রাখ এবং ইহুদীদের বিপরীত কর। তোমরা আশূরার সাথে তার পূর্বের একদিন অথবা পরের একদিন ছিয়াম পালন কর’।[১০]

বর্জনীয়

আশূরাকে কেন্দ্র করে ছিয়াম রাখা ছাড়া অন্য কোন আয়োজন বা আমল সবই বিদ‘আতের অন্তর্ভুক্ত। তাই তা সবই বর্জনীয়। আমাদের দেশে এ দিনকে কেন্দ্র করে সরকারী ছুটি ঘোষিত হয় ও সরকারীভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শী‘আ-সুন্নী মিলে নানা বিদ‘আতে লিপ্ত হয়। শী‘আরা তাযিয়া মিছিল বের করে, হুসাইন (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর কল্পিত কবর রচনা করে। এমনকি তারা বুক ও গাল চাপড়ে মাতম করে এবং গায়ের কাপড় ছিড়ে ফেলে, যা ইসলামী শরী‘আতের সম্পূর্ণ বিরোধী। হদীছে এসেছে,

عَنْ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ قَالَ النَّبِىُّ ﷺ لَيْسَ مِنَّا مَنْ لَطَمَ الْخُدُوْدَ وَشَقَّ الْجُيُوْبَ وَدَعَا بِدَعْوَى الْجَاهِلِيَّةِ

আব্দুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, নবী করীম (ﷺ) বলেছেন, ‘সে ব্যক্তি আমার দলভুক্ত নয় যে গালে আঘাত করে, বুকের কাপড় ছিড়ে ফেলে ও জাহেলী যুগের ন্যায় মাতম করে’।[১১] তাছাড়া অন্য হাদীছে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আরো বলেন, أَنَا بَرِىءٌ مِمَّنْ حَلَقَ وَسَلَقَ وَخَرَقَ ‘আমি ঐ ব্যক্তি হতে দায়মুক্ত, যে ব্যক্তি শোকে মাথা মুণ্ডন করে, উচ্চৈঃস্বরে কাঁদে ও বুকের কাপড় ছিড়ে ফেলে’।[১২]

এছাড়া তারা যে চরম ধৃষ্টতার পরিচয় দেয় তাহল- তারা আবূ বকর, ওমর, ওছমান ও আলী (রাযিয়াল্লাহু আনহুম)-সহ অনেক জালীলুল ক্বদর ছাহাবীকে গালি দেয়। অথচ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ছাহাবীদেরকে গালি দিতে স্পষ্টভাবে নিষেধ করেছেন, তিনি বলেন, ‘তোমরা আমার ছাহাবীদের গালি দিয়ো না। কেননা (তারা এত বেশি মর্যাদাবান যে,) তোমাদের কেউ যদি ওহুদ পাহাড় সমপরিমাণ স্বর্ণ আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করে তবুও তাদের এক মুদ অথবা অর্ধমুদ পরিমাণ ব্যয়ের সমান মর্যাদায় পৌঁছতে পারবে না’।[১৩]

এই মাতম, তাজিয়া ও মর্সিয়া শোকানুষ্ঠান করা, হায় হুসেন! হায় ফাতিমা! হায় আলী! এগুলো সবই জাহেলী প্রথা ও শিরক। এটা সর্বপ্রথম আব্বাসীয় খলীফা মুতী বিন মুক্বতাদিরের শাসনামলে মিশরের প্রখ্যাত শী‘আ আমীর মুঈযুদ্দৌলা ৩৫২ হিজরীতে চালু করে এবং সরকারীভাবে ছুটি ঘোষণা করে ও সমস্ত দোকান-পাট বন্ধ রেখে শোক প্রকাশের জন্য ফরমান জারি করে।[১৪] শুধু তাই নয় তারা আশূরার ছিয়ামকে বাতিল করার জন্য জাল হাদীছ পর্যন্ত বানিয়েছে।

উপসংহার

আশূরা ও মুহাররমকে কারবালার সাথে জুড়ে দিয়ে আরো অনেক বিদ‘আত সমাজে প্রচলিত আছে। আমাদের মনে রাখা যরূরী যে, আশূরার সাথে কারবালার দূরতম কোন সম্পর্কও নেই। আর মুহাররম মাসের ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখে ছিয়াম রাখা ছাড়া আশূরা কেন্দ্রিক যা কিছু করা হয় তা সবই ভিত্তিহীন। তাই এগুলো বর্জন করা আমাদের জন্য আবশ্যক। আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন- আমীন!!

তথ্যসূত্র :
[১]. আবুল ফিদা ইসমাঈল ইবনু কাছীর আদ-দিমাস্কী, তাফসীরুল কুরআনিল ‘আযীম (দারু ত্বাইয়েবা, ২য় সংস্করণ, ১৪২০ হি./১৯৯৯ খ্রি.), ২য় খণ্ড, পৃ. ৯।
[২]. ছহীহ মুসলিম হা/১১৬৩।
[৩]. ফাতাওয়া আল-আযহার, ১০ম খণ্ড, পৃ. ৩৬১।
[৪]. ছহীহ মুসলিম, হা/১১৩০।
[৫]. ছহীহ বুখারী, হা/২০০২; ছহীহ মুসলিম, হা/১১২৫।
[৬]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৩৯৭; ছহীহ মুসলিম, হা/১১৩০।
[৭]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯৬০; ছহীহ মুসলিম, হা/১১৩৬।
[৮]. ছহীহ মুসলিম, হা/১১৩৪; আবূ দাঊদ, হা/২৪৪৫, সনদ ছহীহ।
[৯]. ছহীহ মুসলিম, হা/১১৩৪।
[১০]. ছহীহ ইবনু খুযায়মা, হা/২০৯৫; আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, হাদীছটির সনদে ইবনু আবী লায়লা নামক রাবী থাকায় হাদীছটি দুর্বল। কেননা তার মুখস্থ শক্তি দুর্বল। তবে ইমাম ত্বাহাবী ও বায়হাক্বীর নিকটে হাদীছটি মাওকূফ সূত্রে ছহীহ।
[১১]. ছহীহ বুখারী, হা/১২৯৪, ১২৯৭; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬৫।
[১২]. ছহীহ মুসলিম, হা/১০৪।
[১৩]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৬৭৩; ছহীহ মুসলিম, হা/২৫৪০।
[১৪]. ইবনুল আছীর, আল-কামিল ফিত তারীখ (বৈরূত : দারুল কিতাবিল ‘আরাবী, ১ম সংস্করণ, ১৪১৭ হি./১৯৯৭ খ্রি. হিজরী ক্রমিক ৩৫২ বর্ষ মুহাররম মাস, ৭ম খণ্ড, পৃ. ২৪৫।




প্রসঙ্গসমূহ »: ছিয়াম-রামাযান
ইসলামী পুনর্জাগরণের প্রতিবন্ধকতা ও উত্তরণের উপায় (৬ষ্ঠ কিস্তি) - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
জঙ্গিবাদ বনাম ইসলাম (৫ম কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
মীলাদুন্নবী ও আমাদের অবস্থান - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর
মাতুরীদী মতবাদ ও তাদের ভ্রান্ত আক্বীদাসমূহ (২১তম কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলনীতি (৩য় কিস্তি) - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
রামাযানের মাসআলা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
ইমাম মাহদী, দাজ্জাল ও ঈসা (আলাইহিস সালাম)-এর আগমন সংশয় নিরসন (১৪তম কিস্তি) - হাসিবুর রহমান বুখারী
বিদ‘আত পরিচিতি (১৪তম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ বযলুর রহমান
তওবার গুরুত্ব ও ফযীলত - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর
ছালাতের সঠিক সময় ও বিভ্রান্তি নিরসন (২য় কিস্তি) - মাইনুল ইসলাম মঈন
ইসলামে রোগ ও আরোগ্য (২য় কিস্তি) - মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী
ইসলামে পর্দার বিধান - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর

ফেসবুক পেজ