মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৭:০০ অপরাহ্ন

কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরা

-মূল : ড. সাঈদ ইবনু আলী ইবনু ওয়াহাফ আল-ক্বাহত্বানী
-অনুবাদ : হাফীযুর রহমান বিন দিলজার হোসাইন *


(শেষ কিস্তি) 

দশমতঃ মতানৈক্য সকল প্রকার অনিষ্টতা ও বিচ্ছিন্নতার কারণ

মহান আল্লাহ বলেন, وَ لَا تَکُوۡنُوۡا کَالَّذِیۡنَ تَفَرَّقُوۡا وَ اخۡتَلَفُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ مَا جَآءَہُمُ الۡبَیِّنٰتُ ؕ وَ اُولٰٓئِکَ لَہُمۡ عَذَابٌ عَظِیۡمٌ ‘তোমরা সেই লোকদের মত হয়ে যেয়ো না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শন পৌঁছার পরে বিভক্ত হয়েছে ও মতভেদ করেছে আর এ শ্রেণীর লোকদের জন্য রয়েছে মহা শাস্তি’ (সূরা আলে ইমরান : ১০৫)।

নবী করীম (ﷺ) তাঁর কথার মাধ্যমে স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেছেন,

افْتَرَقَتْ الْيَهُوْدُ عَلَى إِحْدَى وَسَبْعِيْنَ فِرْقَةً وَافْتَرَقَتْ النَّصَارَى عَلَى ثِنْتَيْنِ وَسَبْعِيْنَ فِرْقَةً سَتَفْتَرِقُ هَذِهِ الْأُمَّةِ عَلَى ثَلَاثٍ وَسَبْعِيْنَ فِرْقَةً كُلُّهَا فِي النَّارِ إِلَّا وَاحِدَةٌ قِيْلَ مَنْ هُمْ يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ مَا أَنَا عَلَيْهِ وَأَصْحَابِيْ وَفِيْ لَفْظٍ الْجَمَاعَةُ

‘ইহুদীরা একাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে এবং খ্রিষ্টানরা বাহাত্তর দলে বিভক্ত হয়েছে, আর এই উম্মত তিহাত্তর দলে বিভক্ত হবে। একটি দল ব্যতীত প্রত্যেক দলই জাহান্নামে যাবে। বলা হল, হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! তারা কারা? জবাবে তিনি বললেন, مَا أَنَا عَلَيْهِ وَأَصْحَابِيْ ‘আমি এবং আমার ছাহাবীগণ যার উপর আছি। অন্য এক শব্দে রয়েছে, الْجَمَاعَةُ ‘একটি দল বা জামা‘আত।[১] অর্থাৎ আমি এবং আমার ছাহাবীগণ যার উপর আছি অনুরূপভাবে যারা থাকবে তারাই (জান্নাতী)।

عَنْ حُذَيْفَةَ بْنَ الْيَمَانِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ يَقُوْلُ كَانَ النَّاسُ يَسْأَلُوْنَ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ عَنِ الْخَيْرِ وَكُنْتُ أَسْأَلُهُ عَنِ الشَّرِّ مَخَافَةَ أَنْ يُدْرِكَنِىْ فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ إِنَّا كُنَّا فِىْ جَاهِلِيَّةٍ وَشَرٍّ، فَجَاءَنَا اللهُ بِهَذَا الْخَيْرِ فَهَلْ بَعْدَ هَذَا الْخَيْرِ من شَرٌّ؟ قَالَ نَعَمْ فَقُلْتُ هَلْ بَعْدَ ذَلِكَ الشَّرِّ مِنْ خَيْرٍ؟ قَالَ نَعَمْ وَفِيْهِ دَخَنٌ. قُلْتُ وَمَا دَخَنُهُ؟ قَالَ قَوْمٌ يَسْتَنُّوْنَ بِغَيْرِ سُنَّتِىْ وَيَهْدُوْنَ بِغَيْرِ هَدْيِىْ تَعْرِفُ مِنْهُمْ وَتُنْكِرُ. فَقُلْتُ هَلْ بَعْدَ ذَلِكَ الْخَيْرِ مِنْ شَرٍّ؟ قَالَ نَعَمْ دُعَاةٌ عَلَى أَبْوَابِ جَهَنَّمَ مَنْ أَجَابَهُمْ إِلَيْهَا قَذَفُوْهُ فِيْهَا. فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ صِفْهُمْ لَنَا قَالَ نَعَمْ قَوْمٌ مِنْ جِلْدَتِنَا وَيَتَكَلَّمُوْنَ بِأَلْسِنَتِنَا. قُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ فَمَا تَرَى إِنْ أَدْرَكَنِى ذَلِكَ؟ قَالَ تَلْزَمُ جَمَاعَةَ الْمُسْلِمِيْنَ وَإِمَامَهُمْ. فَقُلْتُ فَإِنْ لَمْ تَكُنْ لَهُمْ جَمَاعَةٌ وَلَا إِمَامٌ؟ قَالَ فَاعْتَزِلْ تِلْكَ الْفِرَقَ كُلَّهَا وَلَوْ أَنْ تَعَضَّ عَلَى أَصْلِ شَجَرَةٍ حَتَّى يُدْرِكَكَ الْمَوْتُ وَأَنْتَ عَلَى ذَلِكَ

হুযায়ফা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, লোকেরা রাসূল (ﷺ)-কে কল্যাণ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করত। আর আমি অনিষ্ট বা ক্ষতিকর বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতাম এই ভয়ে যেন আমি তাতে লিপ্ত না হই। হুযায়ফা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! আমরা এক সময় মূর্খতা ও অন্যায়ের মধ্যে নিমজ্জিত ছিলাম। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে এই কল্যাণ অথ্যাৎ দ্বীন ইসলাম দান করেন। তবে কি এ কল্যাণের পর পুনরায় অকল্যাণ আসবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ আসবে। আমি পুনরায় জিজ্ঞেস করলাম, সেই অকল্যাণের পর কি আবার কল্যাণ আসবে? কিনি বললেন, হ্যাঁ আসবে। তবে তা হবে ধোঁয়াযুক্ত বা ঘোলাটে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ধোঁয়াযুক্ত ইসলাম বলতে কেমন ইসলামকে বুঝায়? তিনি বললেন, লোকেরা আমার সুন্নাত ছেড়ে অন্য তরীকা গ্রহণ করবে এবং আমার আদর্শ ছেড়ে অন্য আদর্শ গ্রহণ করবে। তখন তুমি তাদের মাঝে ভাল কাজও দেখতে পাবে মন্দ কাজও দেখতে পাবে। আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, সেই কল্যাণের পরও কি অকল্যাণ আসবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ। জাহান্নামের দরজার দিকে আহ্বানকারীর (নামধারী আলোম কিংবা নামধারী ধর্মীয় নেতার) আবির্ভাব ঘটবে। যারা তাদের (নামধারী আলেমের) ডাকে সাড়া দিবে এরা তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করে ছাড়বে। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! আমাদেরকে তাদের পরিচয় দিন। তিনি বললেন, তারা আমাদের মতই মানুষ হবে এবং আমাদের মতই আমাদের ভাষায় কথা বলবে। আমি বললাম, আমি যদি ঐ পরিস্থিতির মুখোমুখি হই তাহলে আমাকে কী করার নির্দেশ দিচ্ছেন? তিনি বললেন, তখন তুমি মুসলিমদের জামা‘আত ও মুসলিমদের নেতাকে আঁকড়ে ধরবে। আমি বললাম, সে সময় যদি কোন মুসলিম জামা‘আত ও কোন মুসলিম নেতা না থাকে, তখন আমাকে কী করতে হবে? তিনি বললেন, তখন তুমি সে সমস্ত বিচ্ছিন্ন দলগুলোকে পরিত্যাগ করবে যদিও তোমাকে (সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে) গাছের শিকড়ের পাশে আশ্রয় নিতে হয়।  আর তোমার মৃত্যু আসা পর্যন্ত সেখানেই অবস্থান করবে। অর্থাৎ এতে যে কোন দুঃখ-কষ্টও ত্যাগ স্বীকারে তোমাকে প্রস্তুত থাকতে হবে।[২] ইমাম নববী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,

وَفِيْ حَدِيْثِ حُذَيْفَة هَذَا لُزُوْمُ جَمَاعَةِ الْمُسْلِمِيْنَ وَإِمَامهمْ وَوُجُوب طَاعَته وَإِنْ فَسَقَ وَعَمِلَ الْمَعَاصِي مِنْ أَخْذ الْأَمْوَال وَغَيْر ذَلِكَ فَتَجِب طَاعَته فِي غَيْر مَعْصِيَة، وَفِيهِ مُعْجِزَات لِرَسُولِ اللهِ ﷺ وَهِيَ هَذِهِ الْأُمُور الَّتِي أَخْبَرَ بِهَا وَقَدْ وَقَعَتْ كُلّهَا

‘হুযায়ফা (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর এই হাদীছের মধ্যে বলা হয়েছে যে, মুসলিমদের জামা‘আত ও তাদের ইমামকে আঁকড়ে ধরা এবং তাঁর আনুগত্য করা আবশ্যক। যদিও সে ফাসেক হয় ও গুনাহের কাজ করে, অন্যের সম্পদ কেড়ে নেয় এবং অন্যান্য গুনাহের কাজ করে। তাহলে তার পাপাচারের কাজ ব্যতীত আনুগত্য করা আবশ্যক হবে। আর এর মধ্যে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর অনেক মু‘জিযা রয়েছে। যার সংবাদ তিনি দিয়েছেন তা সবই সংঘটিত হয়েছে’।[৩]

عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيْدَ قَالَ صَلَّى عُثْمَانُ بِمِنًى أَرْبَعًا فَقَالَ عَبْدُ اللهِ (ابْنِ مَسْعُوْدٍ) صَلَّيْتُ مَعَ النَّبِىِّ ﷺ رَكْعَتَيْنِ وَمَعَ أَبِىْ بَكْرٍ رَكْعَتَيْنِ وَمَعَ عُمَرَ رَكْعَتَيْنِ ]زَادَ عَنْ حَفْصٍ[ وَمَعَ عُثْمَانَ صَدْرًا مِنْ إِمَارَتِهِ ثُمَّ أَتَمَّهَا ]زَادَ مِنْ هَا هُنَا عَنْ أَبِىْ مُعَاوِيَةَ[ ثُمَّ تَفَرَّقَتْ بِكُمُ الطُّرُقُ فَلَوَدِدْتُ أَنَّ لِىْ مِنْ أَرْبَعِ رَكَعَاتٍ رَكْعَتَيْنِ مُتَقَبَّلَتَيْنِ. وَفِيْ رِوَايَةٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ صَلَّى أَرْبَعًا! ]قَالَ[ فَقِيْلَ لَهُ عِبْتَ عَلَى عُثْمَانَ ثُمَّ صَلَّيْتَ أَرْبَعًا؟! قَالَ الْخِلَافُ شَرٌّ

আব্দুর রহমান ইবনু ইয়াযীদ (রাহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) মিনাতে চার রাক‘আত ছালাত আদায় করেছেন (কছর করেননি) আব্দুল্লাহ [ইবনু মাসউদ] (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, আমি নবী করীম (ﷺ)-এর সাথে এবং আবূ বকর ও ওমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা)-এর সাথে দুই রাক‘আত ছালাত আদায় করেছি। [হাফছ ইবনু গিয়াছের বর্ণনায় রয়েছে] এবং ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর খেলাফতের শুরুতে তাঁর সাথেও দুই রাক‘আত ছালাত আদায় করেছি। অতঃপর ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) চার রাক‘আত পড়েছেন। [অতঃপর বর্ণনাকারী আবূ মু‘আবিয়া হতে অতিরিক্ত বর্ণনা করেছেন যে] যখন এ নিয়ে মতানৈক্য পরিলক্ষিত হয়। আমি নিজের জন্য চার রাক‘আতের চেয়ে দুই রাক‘আত কবুলকৃত ছালাতই পসন্দ করি। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, পরে আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সাথে চার রাক‘আত ছালাত আদায় করেছেন। কেউ তাকে জিজ্ঞেস করল, ওছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) চার রাক‘আত ছালাত আদায়ের কারণে আপনি তার সমালোচনা করেছেন? অথচ দেখছি আপনিও চার রাক‘আত ছালাত আদায় করছেন? তখন তিনি বললেন, মতানৈক্য করা মন্দ কাজ।[৪]

আর এতে কোন সন্দেহ নেই যে, উম্মতে মুহাম্মাদীর পক্ষ হতে একটি দল (জামা‘আত) সর্বাবস্তায় হক্বের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে। যারা তাদের সাহায্য করা হতে দূরে সরে যাবে, অথবা তাদের বিরোধিতা করবে তারা ক্বিয়ামত পর্যন্ত তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না। মু‘আয (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত হাদীছ। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন,

لَا تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِيْ قَائِمَةٌ بِأَمْرِ اللهِ لَا يَضُرُّهُمْ مَنْ خَذَلَهُمْ أو مَنْ خَالَفَهُمْ حَتَّى يَأْتِيَهُمْ أَمْرُ اللهِ وَهُمْ ظَاهِرُوْنَ عَلَى النَّاسِ

‘চিরদিন আমার উম্মতের মধ্যে একটি দল আল্লাহর নির্দেশের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। পরিত্যাগকারীরা অথবা অপদস্তকারীরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না। এমতাবস্তায় ক্বিয়ামত এসে যাবে, অথচ তারা মানুষের উপর বিজয়ী থাকবে’।[৫]

আল্লাহ তা‘আলাই সর্বাধিক জ্ঞাত। আল্লাহ তা‘আলা আমাদের নবী মুহাম্মাদ ইবনু আব্দুল্লাহ (ﷺ)-এর উপর, তাঁর পরিবারবর্গের উপর, তাঁর ছাহাবীগণ (রাযিয়াল্লাহু আনহুম)-এর উপর এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত যারা তাদের অনুসারী তাদের উপর দরূদ, শান্তি এবং বরকত অবতীর্ণ করুন-আমীন!!


* নারায়ণপুর, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।

তথ্যসূত্র :
[১]. তিরমিযী, হা/২৬৪১ ‘ঈমান’ অধ্যায়, ‘এই উম্মতের মতানৈক্য’ অনুচ্ছেদ; আবূ দাঊদ, হা/৪৫৯৬ ‘সুন্নাহ’ অধ্যায়, ‘সুন্নাহর ব্যাখ্যা’ অনুচ্ছেদ; ইবনু মাজাহ, হা/৩৯৯২ ‘ফিৎনা’ অধ্যায়, ‘উম্মতের বিচ্ছিন্নতা ও বিভেদ’ অনুচ্ছেদ; আলবানী ঢ় হাদীছটিকে ছহীহ বলেছেন। উল্লেখ্য, জামা‘তের পরিচয় দিতে গিয়ে আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ ল বলেন, اَلْجَمَاعَةُ مَا وَافَقَ الْحَقُّ وَإِنْ كُنْتَ وَحْدَكَ  ‘জামা‘আত বলতে যা হক্বের পক্ষে হবে, যদিও তুমি একা হও’? দ্রষ্টব্য : ইবনু আসাকির, তারিখে দামেশক্ব, ৪৬তম খ-, পৃ. ৪০৯, সনদ ছহীহ। অনুবাদক।
[২]. ছহীহ বুখারী, হা/৭০৮৪ ‘ফিতনা’ অধ্যায়, ‘যখন জামা‘আত (মুসলিমরা সংঘবদ্ধ) থাকবে না তখন কী করতে হবে’ অনুচ্ছেদ; ছহীহ মুসলিম, হা/১৮৪৭ ‘ইমারত’ অধ্যায়, ‘ফিতনার যুগে মুসলিমদের জামা‘আত আঁকড়ে ধরে থাকা আবশ্যক’ অনুচ্ছেদ।
[৩]. ইমাম নববী, শরহে মুসলিম, ১২তম খ-, পৃ. ৪৭৯; দেখুন : ইবনু হাজার, ফাৎহুল বারী, ১৩তম খ-, পৃ. ৩৭।
[৪]. আবূ দাঊদ, হা/১৯৬০, সনদ ছহীহ।
[৫]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৯২০।




প্রসঙ্গসমূহ »: বিবিধ সমাজ-সংস্কার
ছালাতে একাগ্রতা অর্জনের ৩৩ উপায় (৫ম কিস্তি) - আব্দুল হাকীম বিন আব্দুল হাফীজ
আধুনিক যুগে দাওয়াতী কাজের পদ্ধতি (২য় কিস্তি) - মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী
তাওহীদ প্রতিষ্ঠার উপায় (৫ম কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
অল্পে তুষ্ট - ড. মুহাম্মাদ বযলুর রহমান
ইমাম মাহদী, দাজ্জাল ও ঈসা (আলাইহিস সালাম)-এর আগমন সংশয় নিরসন - হাসিবুর রহমান বুখারী
শবেবরাত - আল-ইখলাছ ডেস্ক
ইসলাম প্রচার ও প্রতিষ্ঠায় যুবসমাজ (২য় কিস্তি) - ড. মেসবাহুল ইসলাম
দু‘আ ও যিকর : আল্লাহর অনুগ্রহ ও প্রশান্তি লাভের মাধ্যম (৪র্থ কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
পরবর্তীদের তুলনায় সালাফদের ইলমী শ্রেষ্ঠত্ব (৫ম কিস্তি) - অনুবাদ : আযহার বিন আব্দুল মান্নান
আশূরায়ে মুহাররম - ছাদীক মাহমূদ
ইসলামী জামা‘আতের মূল স্তম্ভ (৭ম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ মুছলেহুদ্দীন
বিদ‘আত পরিচিতি (১৩তম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ বযলুর রহমান

ফেসবুক পেজ