উত্তর : যাবে। প্রথমতঃ তাকে সৎ পথে ফিরানোর চেষ্টা করবে। সাধ্যানুযায়ী দাওয়াত দিবে এবং সৎকাজের নির্দেশ দিবে ও অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করবে। যদি সে উপদেশ গ্রহণ করে তাহলে আল-হামদুলিল্লাহ, অন্যথা তার গুনাহে লিপ্ত হওয়ার এবং কর্তব্য পালনে অবহেলা করার জন্য শাসকের কাছে উত্থাপন করতে হবে। যাতে শাসক তাকে অপকর্মে লিপ্ত হতে বাধা প্রদান করতে এবং অপরাধ থেকে বিরত রাখতে পারে... (ফাতাওয়া আল-লাজনা আদ-দায়িমাহ, ২২তম খণ্ড, পৃ. ৮১-৮২)। শায়খ ছালিহ আল-মুনাজ্জিদ (হাফিযাহুল্লাহ) বলেন, ‘তাকে অপকর্ম ও অসৎ সঙ্গী-সাথী থেকে বিরত রাখতে আপনার জন্য করণীয় হল- (১) অবিরাম উপদেশ দিতে থাকা, (২) ভালোবাসার সাথে কথাবার্তা বলা। (৩) অন্যায় ও অসৎ কাজে সাহায্য না করা। (৪) যে তাকে অপকর্ম থেকে মুক্ত করতে পারবে এমন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা অথবা বিচারক অথবা কর্তৃত্বশীলের কাছে তার বিষয়টি উত্থাপন করা এবং (৫) তার জন্য হেদায়াত ও কল্যাণপ্রাপ্তির দু‘আ করতে থাকা’ (ইসলাম সাওয়াল ওয়া জাওয়াব, ফৎওয়া নং-১০৪৯৭৬)।
প্রশ্নকারী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, নওগাঁ।