সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন

ফাযায়েলে ত্বাহারাত

-মূল : শায়খ আব্দুল্লাহ ইবনু ছালিহ আল-‘উবাইলান
-অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ*


(৯ম কিস্তি)

মহান আল্লাহ বলেন,

وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡمَحِیۡضِ قُلۡ ہُوَ اَذًی  فَاعۡتَزِلُوا النِّسَآءَ فِی الۡمَحِیۡضِ وَ لَا تَقۡرَبُوۡہُنَّ حَتّٰی یَطۡہُرۡنَ  فَاِذَا تَطَہَّرۡنَ  فَاۡتُوۡہُنَّ مِنۡ حَیۡثُ اَمَرَکُمُ اللّٰہُ   اِنَّ اللّٰہَ یُحِبُّ التَّوَّابِیۡنَ  وَ یُحِبُّ الۡمُتَطَہِّرِیۡنَ

‘আর তারা আপনাকে ঋতুস্রাব সম্পর্কে প্রশ্ন করে। (হে নবী!) আপনি বলুন, তা কষ্ট। সুতরাং তোমরা ঋতুস্রাবকালে স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক এবং তারা পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হয়ো না। অতঃপর যখন তারা পবিত্র হবে তখন তাদের নিকট আস, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদেরকে ভালবাসেন এবং ভালবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে’ (সূরা আল-বাক্বারাহ : ২২২)।

عَنْ أَبِىْ مَالِكِ الْأَشْعَرِىِّ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ الطُّهُوْرُ شَطْرُ الْإِيْمَانِ وَالْحَمْدُ لِلهِ تَمْلَأُ الْمِيْزَانَ وَسُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلهِ تَمْلَآنِ أَوْ تَمْلَأُ مَا بَيْنَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ وَالصَّلَاةُ نُوْرٌ وَالصَّدَقَةُ بُرْهَانٌ وَالصَّبْرُ ضِيَاءٌ وَالْقُرْآنُ حُجَّةٌ لَكَ أَوْ عَلَيْكَ كُلُّ النَّاسِ يَغْدُوْ فَبَائِعٌ نَفْسَهُ فَمُعْتِقُهَا أَوْ مُوْبِقُهَا

(১) আবূ মালিক আশ‘আরী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক। (اَلْحَمْدُ لِلهِ) ‘আল-হামদুলিল্লাহ’ মীযানের পাল্লা পূর্ণ করে দেয় এবং  (سُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلهِ) ‘সুবহানাল্লা-হি ওয়াল হামদুলিল্লা-হি’ নেকীতে পরিপূর্ণ করে দেয় অথবা আসমান ও যমীনের ফাঁকা স্থান পূর্ণ করে দেয়। ছালাত হল জ্যোতি, দান হল দলীল, ধৈর্য হল উজ্জ্বলতা, কুরআন তোমার পক্ষের অথবা বিপক্ষের প্রমাণ। প্রত্যেক মানুষ সকালে উঠে নিজেকে ক্রয়-বিক্রয় করে। অতঃপর সে নিজেকে জাহান্নাম থেকে মুক্ত করে অথবা নিজেকে ধ্বংস করে’।[১]

পানি দ্বারা সৌচকার্য করার ফযীলত

মহান আল্লাহ বলেন,

لَا تَقُمۡ  فِیۡہِ اَبَدًا  لَمَسۡجِدٌ اُسِّسَ عَلَی التَّقۡوٰی مِنۡ اَوَّلِ  یَوۡمٍ اَحَقُّ  اَنۡ تَقُوۡمَ فِیۡہِ  فِیۡہِ  رِجَالٌ یُّحِبُّوۡنَ اَنۡ یَّتَطَہَّرُوۡا  وَ اللّٰہُ یُحِبُّ الۡمُطَّہِّرِیۡنَ

‘আপনি সেখানে কখনো (ছালাত কায়েম করতে) দাঁড়াবেন না। অবশ্যই যে মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাক্বওয়ার উপর প্রথম দিন থেকে তা বেশী হক্বদার যে, আপনি সেখানে ছালাত কায়েম করতে দাঁড়াবেন। সেখানে এমন লোক আছে, যারা উত্তমরূপে পবিত্রতা অর্জন করতে ভালবাসে। আর আল্লাহ পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালবাসেন’ (সূরা আত-তওবা : ১০৮)।

عَنْ أَبِيْ أَيُّوْبَ وَجَابِرٍ وَأَنَسٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ هَذِهِ الْآيَةَ نَزَلَتْ (فِیۡہِ  رِجَالٌ یُّحِبُّوۡنَ اَنۡ یَّتَطَہَّرُوۡا  وَ اللّٰہُ یُحِبُّ الۡمُطَّہِّرِیۡنَ). قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ يَا مَعْشَرَ الْأَنْصَارِ إِنَّ اللهَ قَدْ أَثْنَى عَلَيْكُمْ فِىْ الطُّهُوْرِ فَمَا طَهُوْرُكُمْ قَالُوْا نَتَوَضَّأُ لِلصَّلَاةِ وَنَغْتَسِلُ مِنَ الْجَنَابَةِ وَنَسْتَنْجِي بِالْمَاءِ قَالَ فَهُوَ ذَاكَ فَعَلَيْكُمُوهُ

(২) আবূ আইয়ূব আনছারী, জাবের ও আনাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) হতে বর্ণিত, আনছারীদের সম্পর্কে যখন এই আয়াত নাযিল হয়, ‘(মসজিদে কুবায়) এরূপ লোকেরা রয়েছেন, যারা পবিত্রতা লাভ করাকে ভালবাসেন এবং আল্লাহ পবিত্রতা লাভকারীদের ভালবাসেন’ (সূরা আত-তাওবাহ : ১০৮)। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)  বললেন, হে আনছারগণ! এই আয়াত দ্বারা আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের পবিত্রতার ব্যাপারে প্রশংসা করলেন। তোমাদের পবিত্রতা কী? তারা বললেন, আমরা ছালাতের জন্য ওযূ করি, নাপাকি হতে গোসল করি এবং পানি দ্বারা ইস্তেঞ্জা করি। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)  বললেন, এটাই পবিত্রতা, যার জন্য আল্লাহ তোমাদের প্রশংসা করেছেন। অতএব তোমরা সর্বদা তা করতে থাকবে।[২]

মেসওয়াক করার ফযীলত

মহান আল্লাহ বলেন,

وَ اِذِ ابۡتَلٰۤی  اِبۡرٰہٖمَ  رَبُّہٗ بِکَلِمٰتٍ فَاَتَمَّہُنَّ قَالَ اِنِّیۡ جَاعِلُکَ لِلنَّاسِ  اِمَامًا  قَالَ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ  قَالَ لَا یَنَالُ عَہۡدِی الظّٰلِمِیۡنَ

‘আর যখন ইবরাহীমকে তাঁর রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করলেন, অতঃপর সে তা পূর্ণ করল। তিনি বললেন, আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব। সে বলল, আমার বংশধরদের থেকেও? তিনি বললেন, যালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না’ (সূরা আল-বাক্বারাহ : ১২৪)।

عَنْ عَائِشَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهَا عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ السِّوَاكُ مَطْهَرَةٌ لِلْفَمِ مَرْضَاةٌ لِلرَّبِّ

(৩) আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন যে, মিসওয়াক মুখের পবিত্রতা অর্জনের উপকরণ ও আল্লাহর সন্তোষ লাভের উপায়।[৩]
-----
عَنْ أَبِيْ سَلَمَةَ عَنْ زَيْدِ بْنِ خَالِدٍ الْجُهَنِيِّ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ  قَالَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ يَقُوْلُ لَوْلَا أَنْ أَشُقَّ عَلَىْ أُمَّتِيْ لَأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلَاةٍ وَلَأَخَّرْتُ صَلَاةَ الْعِشَاءِ إِلَىْ ثُلُثِ اللَّيْلِ قَالَ فَكَانَ زَيْدُ بْنُ خَالِدٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ  يَشْهَدُ الصَّلَوَاتِ فِىْ الْمَسْجِدِ وَسِوَاكُهُ عَلَىْ أُذُنِهِ مَوْضِعَ الْقَلَمِ مِنْ أُذُنِ الْكَاتِبِ لَا يَقُوْمُ إِلَىْ الصَّلَاةِ  إِلَّا اِسْتَنَّ ثُمَّ رَدَّهُ إِلَىْ مَوْضِعِهِ.

(৪) আবূ সালামা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) যায়েদ ইবনু খালেদ আল-জুহানী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণনা করে বলেন, যায়েদ ইবনু খালেদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন, ‘যদি আমি আমার উম্মতের জন্য কষ্ট মনে না করতাম, তাহলে তাদেরকে প্রত্যেক ছালাতের সময় মিসওয়াক করতে নির্দেশ দিতাম এবং এশার ছালাত রাতের এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত পিছিয়ে দিতাম’। আবূ সালামা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, যায়েদ ইবনু খালেদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) মসজিদে ছালাতে উপস্থিত হতেন, এমতাবস্থায় তাঁর মিসওয়াক তাঁর কানে থাকত যেমন লেখকের কলম তার কানে থাকে। যখন তিনি ছালাতের জন্য দাঁড়াতেন, তখনই মিসওয়াক করতেন। অতঃপর তা আবার সেখানে রেখে দিতেন।[৪]
------
عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ كُنَّا نُعِدُّ لَهُ سِوَاكَهُ وَطَهُوْرَهُ فَيَبْعَثُهُ اللهُ مَا شَاءَ أَنْ يَّبْعَثَهُ مِنَ اللَّيْلِ فَيَتَسَوَّكُ

(৫) আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁর মিসওয়াক এবং ওযূর পানি প্রস্তুত রাখতাম। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা রাতে যখন চাইতেন তাঁকে উঠিয়ে দিতেন এবং তিনি উঠে মিসওয়াক করতেন’।[৫]
-----
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ كَانَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ يُصَلِّيْ مِنَ اللَّيْلِ رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ يَنْصَرِفُ فَيَسْتَاكُ

(৬) ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)  রাতে দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করতেন, অতঃপর (ছালাত থেকে) অবসর হয়ে মেসওয়াক করতেন।[৬]
------
عَن شُرَيْحِ بْنِ هَانِئٍ قَالَ سَأَلْتُ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا  بِأَيِّ شَيْءٍ كَانَ يَبْدَأُ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ إِذَا دَخَلَ بَيْتَهُ؟ قَالَتْ بِالسِّوَاكِ

(৭) শুরাইহ ইবনু হানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, একবার আমি উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা)-কে জিজ্ঞেস করলাম, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)  ঘরে প্রবেশ করে প্রথম কোন্ কাজ করতেন? আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বললেন, মিসওয়াক।[৭]

ওযূ করার ফযীলত, নিশ্চয় তা ছালাতের চাবিকাঠি

মহান আল্লাহ বলেন,

يٰۤا اَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اِذَا قُمۡتُمۡ  اِلَی الصَّلٰوۃِ فَاغۡسِلُوۡا وُجُوۡہَکُمۡ وَ اَیۡدِیَکُمۡ  اِلَی الۡمَرَافِقِ وَ امۡسَحُوۡا بِرُءُوۡسِکُمۡ وَ اَرۡجُلَکُمۡ  اِلَی الۡکَعۡبَیۡنِ وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ جُنُبًا فَاطَّہَّرُوۡا وَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مَّرۡضٰۤی اَوۡ عَلٰی سَفَرٍ  اَوۡ جَآءَ  اَحَدٌ مِّنۡکُمۡ  مِّنَ الۡغَآئِطِ اَوۡ لٰمَسۡتُمُ النِّسَآءَ  فَلَمۡ  تَجِدُوۡا مَآءً فَتَیَمَّمُوۡا صَعِیۡدًا طَیِّبًا فَامۡسَحُوۡا بِوُجُوۡہِکُمۡ وَ اَیۡدِیۡکُمۡ مِّنۡہُ مَا یُرِیۡدُ اللّٰہُ لِیَجۡعَلَ عَلَیۡکُمۡ مِّنۡ حَرَجٍ وَّ لٰکِنۡ یُّرِیۡدُ لِیُطَہِّرَکُمۡ وَ لِیُتِمَّ نِعۡمَتَہٗ عَلَیۡکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَشۡکُرُوۡنَ

‘হে মুমিনগণ! যখন তোমরা ছালাতে দণ্ডায়মান হতে চাও, তখন তোমাদের মুখ ও কনুই পর্যন্ত হাত ধৌত কর, মাথা মাসাহ কর এবং টাখনু পর্যন্ত পা (ধৌত কর) এবং যদি তোমরা অপবিত্র থাক, তবে ভালোভাবে পবিত্র হও। আর যদি অসুস্থ হও কিংবা সফরে থাক অথবা যদি তোমাদের কেউ পায়খানা থেকে আসে অথবা তোমরা যদি স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর অতঃপর পানি না পাও, তবে পবিত্র মাটি দ্বারা তায়াম্মুম কর। সুতরাং তোমাদের মুখ ও হাত তা দ্বারা মাসাহ কর। আল্লাহ তোমাদের উপর কোন সমস্যা সৃষ্টি করতে চান না, বরং তিনি চান তোমাদের পবিত্র করতে এবং তার  নে‘মত তোমাদের উপর পূর্ণ করতে, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর’ (সূরা আল-মায়িদাহ : ৬)।

(চলবে ইনশাআল্লাহ)

* এম.ফিল গবেষক, আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

তথ্যসূত্র :
[১]. ছহীহ মুসলিম, হা/২২৩; মিশকাত, হা/২৮১।
[২]. ইবনু মাজাহ, হা/৩৫৫, ছহীহ লি গাইরিহী; মিশকাত, হা/৩৬৯।
[৩]. নাসাঈ, হা/৫, সনদ ছহীহ।
[৪]. তিরমিযী, হা/২৩; আবূ দাঊদ, হা/৪৭; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৭০৪৮।
[৫]. ছহীহ মুসলিম, হা/৭৪৬; মিশকাত, হা/১২৫৭।
[৬]. মুসনাদে আহমাদ, হা/১৮৮১; নাসাঈ, হা/৭০৫, সনদ ছহীহ।
[৭]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৫৩; মিশকাত, হা/৩৭৭।




প্রসঙ্গসমূহ »: আমল আত্মশুদ্ধি
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে তাওহীদ (৪র্থ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
ফাযায়েলে আমল : আহার ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (২য় কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে ছালাত (১৫তম কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে ছাদাক্বাহ - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে তাওহীদ (২য় কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে ছালাত (১২ম কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল: ফাযায়েলে তাওহীদ (৭ম কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে ত্বাহারাত (১০ম কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : কুরআন তেলাওয়াতের ফযীলত - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
আত্মীয়তার সম্পর্ক, সদাচরণ ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (শেষ কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : ফাযায়েলে ছালাত (১১ম কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ
ফাযায়েলে আমল : শাস্তি প্রয়োগ ও অন্যান্য বিধান - অনুবাদ : আব্দুল্লাহ বিন খোরশেদ

ফেসবুক পেজ