উত্তর : প্রচলিত পদ্ধতিতে সম্মিলিতভাবে দু‘আ করা বিদ‘আত। আর জেনে বুঝে কোন বিদ‘আতীকে কোনভাবেই ইমাম হিসাবে নিয়োগ দেয়া বৈধ নয়। বরং বিদ‘আত ও যাবতীয় পাপ থেকে মুক্ত ব্যক্তিকেই ইমাম হিসাবে নিয়োগ দেয়া বাঞ্ছনীয় (ছহীহ বুখারী, হা/১৮৭০; ছহীহ মুসলিম, হা/১৩৬৬)। তবে ইমাম যদি কুফরী বিদ‘আতে লিপ্ত থাকে, তাহলে ঐ ইমামের পিছনে কোনভাবেই ছালাত আদায় করা বৈধ হবে না। তবে যদি কুফর না করে শুধু বিদ‘আতে লিপ্ত থাকে, সেক্ষেত্রে সেই ইমামের পিছনে ছালাত বৈধ হবে, কিন্তু সেই ইমামকে পরিবর্তনের জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে (ফাতাওয়া লাজনা আদ-দায়েমাহ, ৭ম খণ্ড, পৃ. ৩৬৭)।
প্রশ্নকারী : শাহ আলম, নেত্রকোনা।