শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:২৪ পূর্বাহ্ন
উত্তর : প্রচলিত পদ্ধতিতে সম্মিলিতভাবে দু‘আ করা বিদ‘আত। আর জেনে বুঝে কোন বিদ‘আতীকে কোনভাবেই ইমাম হিসাবে নিয়োগ দেয়া বৈধ নয়। বরং বিদ‘আত ও যাবতীয় পাপ থেকে মুক্ত ব্যক্তিকেই ইমাম হিসাবে নিয়োগ দেয়া বাঞ্ছনীয় (ছহীহ বুখারী, হা/১৮৭০; ছহীহ মুসলিম, হা/১৩৬৬)। তবে ইমাম যদি কুফরী বিদ‘আতে লিপ্ত থাকে, তাহলে ঐ ইমামের পিছনে কোনভাবেই ছালাত আদায় করা বৈধ হবে না। তবে যদি কুফর না করে শুধু বিদ‘আতে লিপ্ত থাকে, সেক্ষেত্রে সেই ইমামের পিছনে ছালাত বৈধ হবে, কিন্তু সেই ইমামকে পরিবর্তনের জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে (ফাতাওয়া লাজনা আদ-দায়েমাহ, ৭ম খণ্ড, পৃ. ৩৬৭)।


প্রশ্নকারী : শাহ আলম, নেত্রকোনা।




প্রশ্ন (৫) : ওযূ করার পর ছালাত চলাকালীন যদি জানতে পারি যে, আমার দাঁতে সামান্য খাবার অবশিষ্ট আছে। এখন উক্ত ছালাত কি ওযূ করে আবার পড়তে হবে? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৩৫) : কোন্ কোন্ শস্যের যাকাত প্রদান করা ফরয? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৫) : মসজিদের নাম পাগলা মসজিদ বলে পরিচিত। হাজার হাজার মানুষ মনের বাসনা পূরণের জন্য সেখানে লক্ষ লক্ষ টাকা দান করে, মানত করে। প্রতিমাসে কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। এমন মসজিদে দান করা যাবে কি? আর এভাবে ‘পাগলা মসজিদ’ নামে নামকরণ করা কি শরী‘আত সম্মত? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৩৭) : জামা‘আতে ছালাত আদায় করলে সালাম ফেরানোর সময় কাকে সালাম দেয়া হয়, আর একাকী ছালাত আদায় করলে কাকে সালাম দেয়া হয়? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৬) : সকাল-সন্ধ্যার দু‘আর সময়কাল কখন ফজর ও মাগরিবের পর, না-কি ফজর ও আছর ছালাতের পর? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (২৯) : রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে তাঁর জীবনে কখনো দাড়িতে খিযাব করেছেন কি? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (২৩) : অনেক আগের কবরস্থানের উপর দিয়ে কি চলাচল করা যাবে? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৩৩) : অনেকে ব্যবসার স্বার্থে জাল-যঈফ হাদীছ ও মিথ্যা কাহিনী সম্বলিত বই-পুস্তক বিক্রি করে থাকে। এই ব্যবসা হালাল হবে কি? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (১৪) : একজন ছাত্রাবাসে থাকে। ছালাতের সময় তার রুমমেট মোবাইল ফোনে/ল্যাপটপে নাটক-সিনেমা দেখে। এতে ছালাতের ক্ষতি হবে কি? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (১১) : জনৈক ছাহাবী রাসূল (ﷺ)-এর নিকট এসে বিনীতভাবে বললেন, দুনিয়া আমার দিকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে অর্থাৎ তিনি দারিদ্র্যের কথা বলেন। তখন রাসূল (ﷺ) বললেন, ‘তুমি কি সেই তাসবীহ মুখস্থ করনি, যা ফেরেশতাদের তাসবীহ এবং এর বরকতে রিযিক প্রদান করা হয়? এই দুনিয়ার চাহিদা তোমার কাছে প্রচুর পরিমাণে আসবে। প্রতিদিন ভোরবেলা তথা সুবহে ছাদিকের পর এই তাসবীহটি প্রতিদিন ১০০ বার পড়ুন। তাসবীহটি হল- ‘সুবহা-নাল্ল-হি ওয়া বিহামদিহি, সুবহা-নালল্ল-হিল আযীম ওয়াবিহামদিহি এবং আস্তাগফিরুল্লাহ’। অতঃপর সাতদিন পর, সেই একই ছাহাবী আবার এলেন এবং বিনীতভাবে বললেন, হে আল্লাহ রাসূল (ﷺ)! দুনিয়া (সম্পদ) আমার কাছে এত বেশি পরিমাণে আসছে যে আমি জানি না কিভাবে বহন করতে হবে বা কোথায় রাখব। আমি একেবারে বিস্মিত যে, এটা দিয়ে কী করা যায়’ (লিসানুল মীযান, ৪/৩০৪ পৃ., হা/৫১০০)। উক্ত বর্ণনা কি ছহীহ? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (১৮) : যোহরের পরের ২ রাক‘আত সুন্নাত কি ফরয ছালাতের আগে পড়ে নেয়া যাবে? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৬) : ‘শেষ নবীর উম্মত হতে চেয়েছেন মূসা (আলাইহিস সালাম)’ কথাটা কি হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ

ফেসবুক পেজ