মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন

ইসলামে বিবাহের গুরুত্ব 

-মুহাম্মাদ আবূ সাঈদ*


(শেষ কিস্তি)

বিবাহের অর্থনৈতিক গুরুত্ব

১). মোহর প্রদান

ইসলামী পরিবার সমাজকল্যাণের কেন্দ্রবিন্দু। যাবতীয় কল্যাণকর কাজের সূত্রপাত হয় এ পরিবার থেকেই। ইসলামী সমাজব্যবস্থায় সামাজিক কল্যাণের আরেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল মোহর। যা পরিবার গঠনের অপরিহার্য শর্ত। মোহরের শারঈ মর্যাদার পাশাপাশি এর সামাজিক কল্যাণেরও অনেক দিক বিদ্যমান। আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে বর্তমানে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ, নারীর ক্ষমতায়ন, নারীকে স্বাবলম্বীকরণসহ বহুমুখী কল্যাণকর দিক নিহিত থাকায় সামাজিক কল্যাণে মোহরের ভূমিকা অপরিসীম।

মোহর (مـهـر) শব্দের অর্থ প্রতিদান। যেমন বলা হয় صـداق الـمـرأة ‘নারীর প্রাপ্য’।[১] এ মর্মে পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ বলেন, وَاٰتُوا النِّسَآءَ صَدُقٰتِہِنَّ نِحۡلَۃً ‘আর তোমরা নারীদেরকে তাদের মোহর স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে প্রদান কর’ (সূরা আন-নিসা : ৪)।

শারঈ দৃষ্টিতে মোহর হল, বিবাহের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর যৌনাঙ্গ ভোগের অধিকার লাভের বিনিময়ে যে মাল প্রদান করে তাই মোহর। ড. ওয়াহবাতুয যুহাইলী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, هو المال الذي تستحقه الزوجة على زوجها بالعقد عليها أو بالدخول بها حقيقة ‘কোন নারী তার সঙ্গে বিবাহবন্ধনের কারণে বা সহবাসের কারণে সে তার স্বামীর ওপর যে মালের হক্বদার হয়, তাই মোহর’।[২] ইবনু আবেদীন (মৃ. ১২৫২ হি.) বলেন, ‘মোহর বলতে এমন অর্থ-সম্পদকে বুঝায়, যা বিবাহের বন্ধনে স্ত্রীর উপর স্বামীত্বের অধিকার লাভের বিনিময়ে স্বামীকে আদায় করতে হয়, হয় বিবাহের সময় তা ধার্য করতে হবে, নয় বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার কারণে তা আদায় করা স্বামীর উপর ওয়াজিব’।[৩] মোটকথা বিবাহবন্ধন উপলক্ষে স্বামী বাধ্যতামূলকভাবে স্ত্রীকে নগদ অর্থ, সোনা-রুপা বা স্থাবর সম্পত্তির আকারে যে মাল প্রদান করে সেই মালকে মোহর বলে।

বিবাহতে মোহরানা ধার্য করা এবং তা যথারীতি আদায় করার জন্য ইসলামে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। স্বামীর পক্ষ থেকে স্ত্রীকে মোহরানা প্রদান করা ফরয। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, فَمَا اسۡتَمۡتَعۡتُمۡ بِہٖ مِنۡہُنَّ فَاٰتُوۡہُنَّ اُجُوۡرَہُنَّ فَرِیۡضَۃً ‘তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের নিকট যে যৌন স্বাদ গ্রহণ কর, তার বিনিময়ে তাদের মোহরানা ফরয মনে করে আদায় কর’ (সূরা আন-নিসা : ২৪)। অত্র আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, স্ত্রীর নিকট থেকে যৌন স্বাদ গ্রহণ করার একমাত্র বিনিময় হচ্ছে মোহর এবং তা প্রদান করা ফরয। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, فَانۡکِحُوۡہُنَّ بِاِذۡنِ اَہۡلِہِنَّ وَ اٰتُوۡہُنَّ اُجُوۡرَہُنَّ بِالۡمَعۡرُوۡفِ ‘অতঃপর নারীদের অভিভাবকের অনুমতি নিয়ে তাদের বিবাহ কর এবং তাদের মোহর যথাযথভাবে আদায় করে দাও’ (সূরা আন-নিসা : ২৫)। অত্র আয়াতে আল্লাহ অভিভাবকের অনুমতি নিয়ে বিবাহ করতে বলেন এবং পুরোপুরি মোহর আদায় করতে বলেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَ اُحِلَّ لَکُمۡ مَّا وَرَآءَ ذٰلِکُمۡ اَنۡ تَبۡتَغُوۡا بِاَمۡوَالِکُمۡ   ‘মাহরাম মহিলা ছাড়া অন্য সকল মহিলাকে তোমাদের জন্য হালাল করে দেয়া হয়েছে। এজন্য যে, তোমরা তাদের গ্রহণ করবে তোমাদের সম্পদের বিনিময়ে’ (সূরা আন-নিসা : ২৪)। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘মুসলিম ও আহলে কিতাবের সতী ও পবিত্র মহিলারা তোমাদের জন্য হালাল, যখন তোমরা তাদের মোহরানা আদায় করে বিবাহ করবে’ (সূরা আল-মায়েদাহ : ৫)। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ  اَنۡ تَنۡکِحُوۡہُنَّ  اِذَاۤ  اٰتَیۡتُمُوۡہُنَّ  اُجُوۡرَہُنَّ  ‘তোমরা যদি সেই মহিলাদের মোহরানা দিয়ে বিবাহ কর, তবে তোমাদের কোন গুনাহ নেই’ (সূরা আল-মুমতাহিনা : ১০)। হাদীছে এসেছে, উক্ববা ইবন আমের (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, إِنَّ أَحَقَّ الشَّرْطِ أَنْ يُوَفَّى بِهِ مَا اسْتَحْلَلْتُمْ بِهِ الْفُرُوْجَ ‘অবশ্য পূরণীয় শর্ত হচ্ছে, যার বিনিময়ে তোমরা স্ত্রীর যৌনাঙ্গ নিজের জন্য হালাল মনে কর’।[৪] অন্য বর্ণনায় বলা হয়েছে, ‘কিছু না কিছু দিতেই হবে এমনকি লোহার আংটি হলেও’।[৫] মোহরের তাৎপর্য বর্ণনায় শাফেঈ মাযহাবের আলেমগণ বলেন, ‘বিবাহ হবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিনিময়মূলক একটি বন্ধন। বিবাহের পর একজন অপরজনকে নিজের বিনিময়ে লাভ করে থাকে। প্রত্যেক অপরজনের থেকে যেটুকু ফায়দা লাভ করে, তাই হচ্ছে অপরজনের বিনিময় বদল। আর মোহর হচ্ছে এক অতিরিক্ত ব্যবস্থা। আল্লাহ তা‘আলা তা স্বামীর উপর অবশ্য দেয়া ফরয করে দিয়েছেন এজন্য যে, বিবাহের সাহায্যে সে স্ত্রীর উপর খানিকটা অধিকারসম্পন্ন মর্যাদা লাভ করতে পেরেছে’।[৬]

উক্ত আলোচনায় স্পষ্ট হয়েছে যে, বিবাহের ক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রীকে আবশ্যিকভাবে মোহর প্রদান করবে। যার মালিকানা কেবল স্ত্রী। এজন্য পবিত্র কুরআনে স্ত্রীকে মোহরানা আদায় করার ব্যাপারে তাগিদ দেয়া হয়েছে। কম কিছু বা বেশি। তবে এমন কম নয় যা আত্মসম্মানবোধে আঘাত লাগে? আবার এমন বেশি নয় যা আদায় অযোগ্য হয়? এ উভয় অবস্থানের মধ্যে বৃহত্তর কল্যাণ নিহিত রয়েছে। ইসলাম একজন নারীকে মোহরানার বিনিময়ে কর্তৃত্ব লাভের যে সুযোগ সৃষ্টি করেছে, যা অন্য কোন সমাজ ব্যবস্থায় নেই। সুদূরপ্রসারী বহুমুখী সামাজিক কল্যাণের দিকে লক্ষ্য রেখে মহান আল্লাহ নারীকে স্বামীর নিকট থেকে মোহরানার এ অর্থ আদায়ের ব্যবস্থা করেছেন। এটি সামাজিক নিরাপত্তার একটি বিশেষ দিক। বিবাহের পর কোন কারণে বিবাহবিচ্ছেদ কিংবা দুর্ঘটনায় স্বামী নিহত হলে স্ত্রীর দেনমোহরের অর্থ বিনিয়োগ করেও সন্তান-সংসার নির্বাহ যাতে কষ্টকর না হয় তার ন্যূনতম ব্যবস্থা রয়েছে মোহর নির্ধারণে। এ কারণে সামাজিক ও অর্থনৈতিক পারিপার্শ্বিকতার দিক-বিবেচনা করেই বিবাহতে মোহর নির্ধারণ করতে বলা হয়েছে।

২). সম্পদের প্রবৃদ্ধি

বিবাহের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে সম্পদের প্রবৃদ্ধি হয়ে থাকে। বিবাহ অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পদ আবর্তিত হয়ে থাকে। মোহর প্রদান, বর-কনের জন্য পোশাক ক্রয়, অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনের জন্য পোশাক-পরিচ্ছদ ক্রয়, ওয়ালীমার আয়োজন, দাওয়াত প্রদানের উদ্দেশ্য যাতায়াত, খাওয়া-দাওয়া সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সামর্থ্য অনুযায়ী হাজার হাজার কিংবা লক্ষ লক্ষ টাকা আবর্তন করে। ফলে সম্পদের প্রবৃদ্ধি ঘটে। এছাড়া পবিত্রতা অর্জনের প্রত্যাশ্যায় বিবাহ সম্পাদনকারী সকল দায়িত্ব মহান আল্লাহ নিজেই গ্রহণ করে থাকেন। ফলে তাদের বৈবাহিক জীবনের পরবর্তী সংসার ও পরিবারের সকল ক্ষেত্রে বরকত ও রহমতে পরিলক্ষিত হয়। অল্পতেই প্রয়োজন পূরণ হয়ে যায়। যা প্রবৃদ্ধির অন্যতম দিক।

৩). স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব স্বামীর

বিবাহের মাধ্যমে অপরিচিত একটি ছেলে আর মেয়ের যে বন্ধন তৈরি হয়, তার মাধ্যমে স্ত্রীর ভরণপোষণের সকল দায়িত্ব স্বামীর উপর এসে পড়ে। স্ত্রীর শোভনীয় মান অনুপাতে ভরণপোষণ নিয়মিত সরবরাহ করা স্বামীর কর্তব্য, যেন সে নির্লিপ্তভাবে স্বামীর ঘর-সংসার পরিচালন ও সংরক্ষণ এবং সন্তান প্রসব ও লালন-পালনের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারে। এটাই বিবাহের অর্থনৈতিক গুরুত্বের একটা গুরুত্বপূর্ণ দিক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সামর্থ্যবান নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যয় করবে এবং যার জীবনোপকরণ সীমিত সে আল্লাহ যা দান করেছেন তা হতে ব্যয় করবে। আল্লাহ যাকে যে সামর্থ্য দিয়েছেন তদপেক্ষা অতিরিক্ত বোঝা তিনি তার উপর চাপান না’ (সূরা আত-ত্বালাক : ৭)।

উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম শাওকানী (১১৭৩-১২৫০ হি.) বলেন, ‘এ আয়াতে আদেশ করা হয়েছে সচ্ছল অবস্থার লোকদেরকে যে, তারা দুগ্ধদায়িনী স্ত্রীদের জন্য তাদের স্বাচ্ছন্দ্য অনুপাতে বহন করবে। আর যাদের রিযিক নিম্নতম প্রয়োজন মত কিংবা সংকীর্ণ, সচ্ছল নয়, তারা আল্লাহর দেয়া রিযিক অনুযায়ী খরচ করবে। তার বেশি করার কোন দায়িত্ব তাদের নেই’।[৭] অন্যদিকে স্ত্রীর যদি খাদেম-চাকরের প্রয়োজন দেখা দেয়, তাহলে স্বামীর সামর্থ্য থাকলে খাদেম বা চাকর সংগ্রহ করে দেয়া স্বামীর কর্তব্য।[৮] সুতরাং সন্তান গর্ভে ধারণ, সন্তান প্রসব ও লালন-পালন করা স্ত্রীর কাজ; আর তার ও তার সন্তানের ভরণপোষণ ও যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের দায়িত্ব স্বামীর। ফলে স্ত্রী ভরণপোষণের যাবতীয় চিন্তা-ভাবনা থেকে মুক্ত হয়। এর প্রভাব তাদের মনে ও জীবনে সুদূরপ্রসারী হয়।[৯] অতএব স্ত্রীর ভরণপোষণের দায়িত্ব যেহেতু স্বামীর উপর সেহেতু বিবাহের অর্থনৈতিক গুরুত্বের ক্ষেত্রে এটিও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

৪). স্বামীর ধন-সম্পদে স্ত্রীর অধিকার

স্বামীর ঘরে স্ত্রীর অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ইসলামের পারিবারিক ব্যবস্থায় সুস্পষ্টরূপে স্বীকৃত। এটিও নারী-পুরুষের মাঝে বৈবিাহিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে হয়ে থাকে। স্ত্রীর স্বামীর ধন-সম্পদে তার ব্যয়-ব্যবহার ও দান প্রয়োগের অধিকার রয়েছে। সাথে সাথে মীরাস পেতে পারে পিতার, ভাইয়ের, পুত্র-কন্যার এবং স্বামীর। স্বামীর ধন-সম্পদে স্ত্রীর অধিকার এতদূর রয়েছে যে, তার ব্যয়-ব্যবহার করার ব্যাপারে সে তার স্বামীর অনুমতির মুখাপেক্ষী নয়।[১০] হাদীছে এসেছে, আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘স্ত্রী যদি স্বামীর খাদ্যদ্রব্য থেকে শরী‘আত বিরোধী নয় এমন কাজে এবং খারাপ নয়- এমনভাবে ব্যয় করে তবে তাতে তার ছওয়াব হবে। কেননা সে ব্যয় করেছে। আর তার স্বামীর জন্যও ছওয়াব রয়েছে, কেননা সে তো উপার্জন করেছে’।[১১] সুতরাং মেয়েদের জন্য তাদের স্বামী, পিতা ও পুত্রের ধনমাল থেকে তাদের অনুমতি ছাড়াই পানাহার করা ও অপরকে হাদিয়া দেয়া সম্পূর্ণ জায়েয।

উপসংহার

পরিশেষ বলা যায় যে, ইসলামে বিবাহের গুরুত্ব অপরিসিম। মানব জীবনের পরিপূর্ণতা আনয়ন এবং বংশ বিস্তারের ক্ষেত্রে বিবাহ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। নারীর সাথে পুরুষের পারিবারিক ও বংশ বিস্তারের সুসম্পর্ক স্থাপনের জন্য বিবাহ হচ্ছে বৈধ এবং পবিত্র বন্ধন। আল্লাহ আমাদেরকে বিবাহের গুরুত্ব উপলব্ধি করার এবং পারস্পরিক পবিত্র বন্ধন রক্ষা করার তাওফীক্ব দান করুন-আমীন!!


* দাওরায়ে হাদীছ, আলাদীপুর, নওগাঁ; এম. এ, আল-হাদীছ এ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া।

তথ্যসূত্র : 
[১]­. আবুল হুসাইন আহমাদ ইবন ফারেস ইবন যাকারিয়া, মু‘জামু মাক্বাইসিল লুগাহ, ৩য় খণ্ড, পৃ. ৩৩৯।
[২]­. ড. ওয়াহবাতুয যুহাইলী, আল-ফিক্বহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, ৯ম খণ্ড, পৃ. ২৩৭।
[৩]­. মুহাম্মাদ আমীন ইবনু উমার ইবনু আবিদীন, রাদ্দুল মুখতার আলা দুরারিল মুখতার, ৯ম খণ্ড, পৃ. ৪৯৪।
[৪]­. ছহীহ বুখারী, হা/২৫৭২।
[৫]­. ছহীহ বুখারী, হা/২২০৪; মিশকাত, হা/৩২০২।
[৬]­. আবু বকর মুহাম্মাদ ইবন আব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফ ইবন আল-আরাবী, আহকামুল কুরআন, ১ম খণ্ড, পৃ. ৪১৪।
[৭]­. যায়নুদ্দীন ইবন নাজীম আল-হানাফী, আল-বাহরুর রায়েক শারহু কানযিক দাকাইক, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ২২৪।
[৮]­. মুহাম্মাদ ইবন আলী ইবন মুহাম্মদ ইবন আব্দুল্লাহ আশ-শাওক্বানী, ফাৎহুল ক্বাদীর, ৫ম খণ্ড, পৃ. ২৯৩।
[৯]­. পরিবার ও পারিবারিক জীবন, পৃ. ২০৩।
[১০]­. পরিবার ও পারিবারিক জীবন, পৃ. ২২৭।
[১১]­. ছহীহ বুখারী, হা/১৩৫৯; ছহীহ মুসলিম, হা/১০২৪।





আল-উরওয়াতুল উছক্বা - অনুবাদ : ইউনুস বিন আহসান
রামাযান : কুরআন নাযিলের মাস - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর
রজব মাসের বিধানসমূহ - অনুবাদ : ইউনুস বিন আহসান
তওবার গুরুত্ব ও ফযীলত - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর
আল্লাহ তা‘আলাকে কি স্বপ্নযোগে দেখা সম্ভব? - হাসিবুর রহমান বুখারী
মাতুরীদী মতবাদ ও তাদের ভ্রান্ত আক্বীদাসমূহ (৬ষ্ঠ কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
প্রচলিত তাবলীগ জামা‘আত সম্পর্কে শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের অবস্থান (২য় কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুর রাযযাক বিন আব্দুল ক্বাদির
তাওহীদ প্রতিষ্ঠার উপায় - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
দলাদলির কুপ্রভাব : উত্তরণের উপায় (শেষ কিস্তি) - শায়খ মতিউর রহমান মাদানী
সুন্নাতের রূপরেখা - মাইনুল ইসলাম মঈন
ইয়ামানের কুখ্যাত জঙ্গীগোষ্ঠী হুতী শী‘আদের মুখোশ উন্মোচন - শায়খ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল মাদানী
ইসলামে রোগ ও আরোগ্য (২য় কিস্তি) - মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী

ফেসবুক পেজ