বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
প্রতিবেশীর হক্ব আদায়ের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
- ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর*

 
মানুষ সামাজিক জীব। তাই মানুষ সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করে থাকে। মানুষ একাকী বসবাস করতে পারে না। একাকী বসবাস করার কথা ভাবতেও পারে না। তাই আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী নিয়ে আমাদের বসবাস। সবার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে সমাজ জীবনে চলা যরূরী। নতুবা সমাজবদ্ধতা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে। প্রতিবেশী সমাজ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। প্রতিবেশীর সাথে মধুর সম্পর্ক থাকলে সমাজে বসবাস করে শান্তি পাওয়া যায়। বিপদ-আপদে প্রতিবেশীরাই সবার আগে এগিয়ে আসে। তাদের সাথে সম্পর্ক যত গভীর হবে, সমাজবদ্ধতা তত নিগুঢ় হবে। আর প্রতিবেশীর সাথে সম্পর্ক খারাপ হলে সমাজে বসবাস করে সুখ পাওয়া যায় না। সারাক্ষণ অশান্তির আগুনে জ্বলে ছায় হতে হয়। সামান্য কারণে-অকারণে প্রতিবেশীর সাথে ঝগড়া বেধে যায়। তখন পরিবেশটা তিক্ততায় ভরে যায়। অথচ ঝগড়া-বিবাদ ইসলামের দৃষ্টিতে চরম অপরাধ। আর তা যদি প্রতিবেশীর সাথে হয় তাহলে আরো ভয়ংকর ব্যাপার।

عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ أَوَّلُ خَصْمَيْنِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ جَارَانِ

উকবা ইবনু আমির (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘ক্বিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম ঝগড়াটে দুই প্রতিবেশীর মুকদ্দমা পেশ করা হবে’।[১]

বিচার দিবসে দুই ঝগড়াটে প্রতিবেশীর বিচার প্রথম পর্যায়ে করা হবে। প্রতিবেশীর বিষয়ে সকলকে সাবধান থাকা উচিৎ। তাদের কারণে অনেকে সেই দিন ফেঁসে যাবে।

প্রতিবেশীর সাথে উত্তম আচরণের গুরুত্ব

প্রতিবেশীর সাথে বিনম্র আচরণ করার ফল উভয় জগতে পাওয়া যাবে। তাদের সাথে ভালো ব্যবহারের গুরুত্ব নিম্নে আলোকপাত করা হল-

১. প্রতিবেশীর সাথে সদাচরণ করা ইসলামের নির্দেশ

প্রতিবেশীর সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলার নির্দেশ ইসলামে দেয়া হয়েছে। তাদের সাথে সুন্দর আচরণ করার নির্দেশ দিয়ে মহান আল্লাহ বলেন,

وَ اعۡبُدُوا  اللّٰہَ وَ لَا تُشۡرِکُوۡا بِہٖ شَیۡئًا وَّ بِالۡوَالِدَیۡنِ  اِحۡسَانًا وَّ بِذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ الۡجَارِ ذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡجَارِ الۡجُنُبِ وَ الصَّاحِبِ بِالۡجَنۡۢبِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ۙ وَ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یُحِبُّ مَنۡ  کَانَ  مُخۡتَالًا  فَخُوۡرَا.

‘আল্লাহর ইবাদত করো, তাঁর সাথে কাউকে শরীক করো না। পিতা-মাতার সাথে সৎ ব্যবহার করো এবং নিকটাত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীনদের সাথে ভাল ব্যবহার করো। নিকট প্রতিবেশী ও দূর প্রতিবেশী এবং সহকর্মীদের সাথে ভালো ব্যবহার করো। পথিক ও দাস-দাসীর সাথে ভালো ব্যবহার করো। নিশ্চয় আল্লাহ অহংকারী-দাম্ভিককে পছন্দ করেন না’ (সূরা আন-নিসা: ৪/৩৬)।

عَنْ عَائِشَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا عَنِ النَبِيٌ ﷺ يَقُولُ مَا زَالَ جِبْرِيلُ يُوصِينِى بِالْجَارِ حَتَّى ظَنَنْتُ أَنَّهُ سَيُوَرِّثُهُ.

আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘জিবরীল (আলাইহিস সালাম) এসে আমাকে প্রতিবেশীর ব্যাপারে অবিরত উপদেশ দিতে থাকতেন। এমনকি মনে হত যে, হয়ত তিনি প্রতিবেশীকে সম্পদের অংশীদার বানিয়ে দিবেন’।[২]

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ لاَ يَمْنَعْ أَحَدُكُمْ جَارَهُ أَنْ يَغْرِزَ خَشَبَةً فِيْ جِدَارِهِ.

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘এক প্রতিবেশী যেন অপর প্রতিবেশীকে দেওয়ালের সাথে খুঁটি গাড়তে নিষেধ না করে’।[৩]

প্রতিবেশীর সাথে উত্তম আচরণ করতে আল্লাহ তা‘আলা নির্দেশ দিয়েছেন। জিবরীল (আলাইহিস সালাম) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) -কে বারংবার প্রতিবেশীর সাথে ভালো আচরণ করার নছিহত করতেন। তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করা হয়। যা পরকালে ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

২. নম্র আচরণে রবের ভালোবাসা লাভ করা যায়

প্রতিবেশীর সাথে বিনম্র আচরণ করলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ﷺ) -এর ভালোবাসা লাভ করা যায়। এ মর্মে হাদীছে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِيْ قُرَادٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ فَقَالَ النَّبِيُّ ﷺ مَنْ سَرَّهُ أَنْ يُحِبَّ اللهَ وَرَسُوْلَهُ أَوْ يُحِبُّهُ اللهُ وَرَسُوْلُهُ فَلْيُصَدِّقْ حَدِيْثَهُ إِذَا حَدَّثَ وَلْيُؤَدِّ أَمَانَتَهُ إِذَا أُؤْتُمِنَ وَلِيُحْسِنَ جِوَارَ مَنْ جَاوَرَهُ.

আব্দুর রহমান ইবনু আবূ কুরাদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, যার আন্তরিক বাসনা যে, সে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে ভালোবাসবে অথবা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (ﷺ) যেন তাকে ভালোবাসে, তাহলে সে যখন কথা বলে যেন সত্য কথাই বলে। যখন তার কাছে আমানত রাখা হয় সে যেন উক্ত আমানত আদায় করে এবং প্রতিবেশীর সাথে যেন প্রতিবেশী সুলভ উত্তম আচরণ করে’।[৪]

অন্য বর্ণনায় রয়েছে- রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, তিনটি অভ্যাস গড়ো আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন-صِدْقُ الْحَدِيثِ وَأَدَاءُ الْأَمَانَةِ وَحُسْنُ الْجِوَارِ ‘সত্য কথা বলা, আমানত রক্ষা করা ও প্রবিবেশীর সাথে উত্তম আচরণ করা’।[৫]

আবূ যার (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘আল্লাহ তিন ব্যক্তিকে ভালোবাসেন ও তিন ব্যক্তিকে ঘৃণা করেন। ভালোবাসেন- (১) যে কোনো দলে থেকে দুশমনের মোকাবেলার জন্য নিজের বুক পেতে দেয়। পরিশেষে সে খুন হয়ে যায় অথবা সাথীদের বিজয় লাভ হয়। (২) সে কোনো সম্প্রদায়ের সাথে সফরে থাকে, তাদের রাত্রি-ভ্রমণ দীর্ঘায়িত হয়, পরিশেষে তারা মাটি স্পর্শ করতে (ঘুমাতে) চায়। সুতরাং তথায় তারা অবতরণ করে (ঘুমিয়ে যায়)। আর তাদের ঐ ব্যক্তি এক ধারে সরে গিয়ে ছালাত পড়তে লাগে। অবশেষে তাদেরকে যাত্রা করার জন্য জাগ্রত করে (সে মোটেই ঘুমায় না)। (৩) যার প্রতিবেশী তাকে কষ্ট দেয়। কিন্তু সে তার কষ্টে ধৈর্যধারণ করে। পরিশেষে মৃত্যু অথবা স্থানান্তর তাদেরকে পৃথক করে দেয়। আর ঘৃণিত তিন ব্যক্তি হল- (১) বেশি বেশি কসমখোর (২) অহংকারী গরীব (৩) এবং অনুগ্রহ প্রকাশকারী কৃপণ’।[৬]

কেউ স্বীয় প্রতিবেশীর সাথে সর্বোত্তম আচরণ করলে মহান আল্লাহ তার উপর খুশি হন। তিনি এরূপ ব্যক্তিকে ভালোবাসেন। রাসূলুল্লাহ (ﷺ)ও তাকে ভালোবাসেন। প্রতিবেশীর সাথে ভালো আচরণের বিনিময়ে আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ) উভয়ের ভালোবাসা পাওয়া যায়। তাই প্রতিবেশীকে কখনো কষ্ট দেয়া উচিত নয়। বরং তাদেরকে সব সময় উত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে খুশি রাখা প্রয়োজন।

৩. উত্তম প্রতিবেশী সৌভাগ্যের প্রতীক

প্রতিবেশী ভালো হলে বসবাস করে আরাম পাওয়া যায়। সুখে-দুখে একে অপরকে পাশে পাওয়া যায়। বিভিন্ন সমস্যা দূর করাও সহজ হয়। তাই সৎ প্রতিবেশীকে ইসলামে সৌভাগ্যের প্রতীক বলা হয়েছে।

عَنْ نَافِعِ بْنِ عَبْدِ الْحَارِثِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ مِنْ سَعَادَةِ الْمَرْءِ المُسْلِم الْمَسْكَنُ الْوَاسِعُ وَالْجَارُ الصَّالِحُ وَالْمَرْكَبُ الْهَنِيُّ.

নাফে‘ বিন আব্দুল হারিছ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘একজন মুসলিমের জন্য প্রশস্ত বাসভবন, সৎপ্রতিবেশী ও রুচিসম্মত বাহন সৌভাগ্য স্বরূপ’।[৭] অপর একটি হাদীছে বর্ণিত হয়েছে-

عن سَعْدِ بْنِ أَبِى وَقَّاصٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ أَرْبَعٌ مِنَ اَلسعَادَةِ الْمَرْأَةُ الصَّالِحَةُ وَالْمَسْكَنُ ألوَاسِعُ وَاَلجَارُ الصَّالِحُ وَالْمَرْكَبُ اَلهَنِيءُ وأرْبَعٌ مِنَ اَلشًقَاوَةِ اَلْجَارُ السُّوءُ وَألْمَرْأَةُ اَلسُّوءُ وَالْمَسْكَنُ اَلضيقُ وَالْمَرْكَبُ السُّوءُ.

সা‘দ বিন আবু ওয়াক্কাছ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘পুরুষের জন্য সুখ ও সৌভাগ্যের বিষয় চারটি। নেককার স্ত্রী, প্রশস্ত বাড়ি, সৎ প্রতিবেশী এবং সচল সাওয়ারী (গাড়ি)। আর দুঃখ ও দুর্ভাগ্যের বিষয়ও চারটি। অসৎ প্রতিবেশী, অসতী স্ত্রী, সংকীর্ণ বাড়ি এবং খারাপ সাওয়ারী’।[৮]

একজন পুরুষের জন্য চারটি জিনিসে সৌভাগ্য রয়েছে। আর তাহল- নেককার স্ত্রী, প্রশস্ত বাসভবন, উত্তম প্রতিবেশী ও উপযুক্ত যানবাহন। এই চারটি জিনিস আছে যার, সুখ-শান্তি আছে তার। এই চারটির উপস্থিতিতে একজন মানুষ সৌভাগ্যবান। তার পার্থিব জীবন আনন্দ মুখর। তার মতো সুখী মানুষ পাওয়ায় ভার। পক্ষান্তরে অসৎ প্রতিবেশী, অসতী নারী, সংকীর্ণ বাড়ী ও অচল গাড়ি আছে যার, সুখ-শান্তি নাই তার। এই চারটির কবলে পড়লে সুখ-শান্তি জানালা দিয়ে পালাবে।

(ইনশাআল্লাহ চলবে)



* পরিচালক, ইয়াসিন আলী সালাফী কমপ্লেক্স, রাজশাহী।

[১]. মুসনাদে আহমাদ, হা/১৭৪১০; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর, হা/৮৩৬; ছহীহুল জামে‘, হা/২৫৬৩; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হা/১৩৫৭২; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২৫৫৭; মিশকাত, হা/৫০০০, সনদ হাসান।

[২]. ছহীহ বুখারী, হা/৬০১৪; ছহীহ মুসলিম, হা/২৫২৬; আবূ দাউদ, হা/৫১৫২; তিরমিযী, হা/১৯৪৩; ইবনু মাজাহ, হা/৩৬৭৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/৫৫৭৭; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৫১২; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৬৪৭; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৮৫৫৪; মিশকাত, হা/৪৯৬৪।

[৩]. ছহীহ বুখারী, হা/২৪৬৩; ছহীহ মুসলিম, হা/১৬০৯; আবূ দাউদ, হা/৩৬৩৪; তিরমিযী, হা/১৩৫৩; মুসনাদে আহমাদ, হা/৭১৫৪; মুসনাদে আবূ আওয়ানাহ, হা/৫৫৩৯; ত্বাবারাণী, মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৩০৮০; মিশকাত, হা/২৯৬৪।  

[৪]. বায়হাক্বী শু‘আবুল ঈমান, হা/১৫৩৩; কানযুল উম্মাল, হা/৪৩৩৭৩; মিশকাত, হা/৪৯৯০, সনদ হাসান।  

[৫]. সিলসিলা ছহীহাহ, হা/২৯৯৮, সনদ ছহীহ।  

[৬]. মুসনাদে আহমাদ, হা/২১৩৭৮; ছহীহুল জামে‘, হা/৩০৭৪, সনদ হাসান।  

[৭]. আল-আদাবুল মুফরাদ, হা/৪৫৭; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৯১১১; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হা/১৩৫৩২; ছহীহ আত-তারগীব, হা/১৯১৪, ২৫৭৬, সনদ ছহীহ।  

[৮]. ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৪০৩২; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৯৫৫৬; ছহীহুল জামে‘, হা/৮৮৭; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/১৯১৪; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/২৮২, সনদ ছহীহ।  




প্রসঙ্গসমূহ »: বিবিধ বিধি-বিধান
আধুনিক যুগে দাওয়াতী কাজের পদ্ধতি (২য় কিস্তি) - মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী
ফাযায়েলে কুরআন (৪র্থ কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
সালাফী জামা‘আত বনাম ভ্রান্তদল সমূহ (শেষ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
আল-কুরআন এক জীবন্ত মু‘জিযা - আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইউনুস
ইসলামী জামা‘আতের মূল স্তম্ভ (১০ম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ মুছলেহুদ্দীন
আল-কুরআনের ব্যাপারে অমুসলিমদের মিথ্যা অভিযোগ ও তার খণ্ডন - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলনীতি (২য় কিস্তি) - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
হজ্জ মুসলিম উম্মাহর বিশ্ব সম্মেলন - প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম
ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলনীতি (৫ম কিস্তি) - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
নৈতিক মূল্যবোধ বিকাশে ধর্মের ভূমিকা - আল-ইখলাছ ডেস্ক
ইসলামী তাবলীগ বনাম ইলিয়াসী তাবলীগ (শেষ কিস্তি) - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
তাওহীদ প্রতিষ্ঠার উপায় (শেষ কিস্তি) - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম

ফেসবুক পেজ