বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০২ অপরাহ্ন

 যাদের জন্য জান্নাত ওয়াজিব 

-ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর


১. আল্লাহকে রব, ইসলামকে দ্বীন এবং মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে নবী হিসাবে পেয়ে সন্তুষ্ট ব্যক্তি

কোন ব্যক্তি যদি ঘোষণা করে যে, আমি আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে নবী হিসাবে পেয়ে সন্তুষ্ট আছি তাহলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। এমর্মে হাদীছে বর্ণিত হয়েছে,

عَنْ أَبِىْ سَعِيْدٍ الْخُدْرِىِّ  رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ يَا أَبَا سَعِيْدٍ مَنْ رَضِىَ بِاللهِ رَبًّا وَبِالإِسْلَامِ دِيْنًا وَبِمُحَمَّدٍ نَبِيًّا وَجَبَتْ لَهُ الْجَنَّةُ فَعَجِبَ لَهَا أَبُوْ سَعِيْدٍ فَقَالَ أَعِدْهَا عَلَىَّ يَا رَسُوْلَ اللهِ  ﷺ فَفَعَلَ ثُمَّ قَالَ وَأُخْرَى يُرْفَعُ بِهَا الْعَبْدُ مِائَةَ دَرَجَةٍ فِى الْجَنَّةِ مَا بَيْنَ كُلِّ دَرَجَتَيْنِ كَمَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ قَالَ وَمَا هِىَ يَا رَسُولَ اللهِ  ﷺ قَالَ الْجِهَادُ فِىْ سَبِيْلِ اللهِ الْجِهَادُ فِىْ سَبِيْلِ اللهِ

আবূ সাঈদ খুদরী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) বলেছেন, হে আবূ সাঈদ! যে ব্যক্তি এই বলে ঘোষণা করবে যে, আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন হিসাবে এবং মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে নবী হিসাবে পেয়ে আমি সন্তুষ্টি আছি, তাহলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব। আবূ সাঈদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) তাতে আশ্চর্য হয়ে বলেন, হে আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ)! আমার জন্য কথাটি আবার বলুন। তিনি তাই করলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আরো একটি আমল রয়েছে, যা দ্বারা বান্দা জান্নাতে এমন একশ’টি মর্যাদার স্তর লাভ করবে, যার দু’টি স্তরের মাঝে ব্যবধান হবে আসমান ও যমীনের ব্যবধানতুল্য। আবূ সাঈদ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, হে আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ)! সে আমলটি কী? তিনি বললেন, আল্লাহ্র পথে জিহাদ করা, আল্লাহ্র পথে জিহাদ করা।[১] অপর বর্ণনায় রয়েছে-

عَنِ الْعَبَّاسِ بْنِ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ قَالَ قَالَ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ ذَاقَ طَعْمَ الإِيْمَانِ مَنْ رَضِىَ بِاللهِ رَبًّا وَبِالإِسْلَامِ دِينًْا وَبِمُحَمَّدٍ رَسُوْلًا

আব্বাস ইবনু আব্দুল মুত্তালিব (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহকে রব হিসাবে, ইসলামকে দ্বীন (জীবন ব্যবস্থা) হিসাবে এবং মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে রাসূল হিসাবে সন্তুষ্ট হয়েছে, সে ব্যক্তিই ঈমানের প্রকৃত স্বাদ পেয়েছে’।[২]

২. সঠিকভাবে ওযূ সম্পাদন করে দু’রাক‘আত ছালাত আদায়কারী

বিশুদ্ধভাবে ওযূ সম্পাদন করার পর দু’রাকা‘আত ছালাত আদায় করা অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ কাজ। এরূপ কাজের প্রতিদানও অনেক বেশি। কেউ ছহীহ শুদ্ধভাবে ওযূ করে পূর্ণ আন্তরিকতার সাথে দু’রাক‘আ ছালাত আদায় করলে তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়। এমর্মে হাদীছে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَتَوَضَّأُ فَيُحْسِنُ وُضُوْءَهُ ثُمَّ يَقُوْمُ فَيُصَلِّى رَكْعَتَيْنِ مُقْبِلٌ عَلَيْهِمَا بِقَلْبِهِ وَوَجْهِهِ إِلَّا وَجَبَتْ لَهُ الْجَنَّةُ

উক্ববাহ উবনু আমির (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘যে মসলিম সুন্দরভাবে ওযূ করে তারপর দাঁড়িয়ে দেহ ও মনকে আল্লাহ্র প্রতি নিবদ্ধ রেখে দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করে সে অবশ্যই জান্নাতে যাবে। তথা তার উপর জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়’।[৩]

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ النَّبِىَّ ﷺ قَالَ لِبِلَالٍ عِنْدَ صَلَاةِ الْفَجْرِ يَا بِلَالُ حَدِّثْنِىْ بِأَرْجَى عَمَلٍ عَمِلْتَهُ فِى الإِسْلَامِ فَإِنِّىْ سَمِعْتُ دَفَّ نَعْلَيْكَ بَيْنَ يَدَىَّ فِى الْجَنَّةِ قَالَ مَا عَمِلْتُ عَمَلَا أَرْجَى عِنْدِىْ أَنِّى لَمْ أَتَطَهَّرْ طُهُوْرًا فِىْ سَاعَةِ لَيْلٍ أَوْ نَهَارٍ إِلَّا صَلَّيْتُ بِذَلِكَ الطُّهُوْرِ مَا كُتِبَ لِىْ أَنْ أُصَلِّىَ

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, একদা রাসূল (ﷺ) ফজরের ছালাতের পর বেলাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে বললেন, ‘বেলাল বল দেখি তুমি মুসলিম হওয়ার পর এমন কি আমল কর যার নেকীর আশা তুমি অধিক পরিমাণে কর? কেননা আমি জান্নাতে তোমার জুতার শব্দ আমার সম্মুখে শুনতে পাচ্ছি। তখন বেলাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, হে আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ)! আমি এছাড়া কোন আমল করি না যা আমার নিকট অধিক নেকীর কারণ হতে পারে। আমি রাতে বা দিনে যখনই ওযূ করি তখনই সে ওযূ দ্বারা (দু’রাক‘আত) ছালাত আদায় করি যা আদায় করার তাওফীক্ব আমাকে দিয়েছেন’।[৪]

عَنْ بُرَيْدَةَ قَالَ أَصْبَحَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ فَدَعَا بِلَالًا فَقَالَ يَا بِلَالُ بِمَ سَبَقْتَنِىْ إِلَى الْجَنَّةِ مَا دَخَلْتُ الْجَنَّةَ قَطُّ إِلَّا سَمِعْتُ خَشْخَشَتَكَ أَمَامِىْ فَقَالَ بِلَالٌ يَا رَسُوْلَ اللهِ مَا أَذَّنْتُ قَطُّ إِلَّا صَلَّيْتُ رَكْعَتَيْنِ وَمَا أَصَابَنِىْ حَدَثٌ قَطُّ إِلَّا تَوَضَّأْتُ عِنْدَهَا وَرَأَيْتُ أَنَّ لِلهِ عَلَىَّ رَكْعَتَيْنِ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ بِهِمَا

বুরায়দা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, একদা রাসূল (ﷺ) সকালে উঠে বেলাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে ডাকলেন এবং বললেন, ‘বেলাল! কী কাজের বিনিময়ে তুমি আমার পূর্বে জান্নাতে পৌঁছলে? আমি যখনই জান্নাতে প্রবেশ করি তখনই আমার সম্মুখে তোমার জুতার শব্দ শুনতে পাই। বেলাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)! আমি যখনই আযান দিয়েছি তখনই দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করেছি। আর যখনই আমার ওযূ ভেঙ্গেছে তখনই আমি ওযূ করেছি এবং মনে করেছি আল্লাহ্র উদ্দেশ্যে আমাকে দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করতে হবে। রাসূল(ﷺ)বললেন, এই দুই কাজের দরূণই তুমি জান্নাতে আমার আগে আগে জুতা পায়ে দিয়ে চল’।[৫]

হাদীছদ্বয়ে সাঠিকভাবে ওযূ করে দু’রাকা‘আত নফল ছালাত আদায়ের গুরুত্ব ফুটে উঠেছে। বেলাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ওযূ ভেঙ্গে যাওয়ার পর পরই ওযূ করে দু’রাকা‘আত ছালাত আদায় কতেন। আর সে কারণেই তার জন্য অশেষ পুরুষ্কারের সুসংবাদ ঘোষণা করা হয়েছে।

عَنْ عُثْمَانَ قَالَ قَالَ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ مَنْ تَوَضَّأَ وُضُوْئِىْ هَذَا ثُمَّ يُصَلِّى رَكْعَتَيْنِ لَا يُحَدِّثُ نَفْسَهُ فِيْهِمَا بِشَىْءٍ إِلَّا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

উছমান (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) (ওযূর বিস্তারিত নিয়ম পেশ করার পর) বললেন, ‘যে ব্যক্তি আমার এই ওযূর ন্যায় ওযূ করবে অতঃপর দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করবে যাতে সে আপন মনে আল্লাহ্র ভয়-ভীতি ছাড়া অন্য কিছু ভাববে না তার পূর্বেকার সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে’।[৬]

عَنْ زَيْدِ بْنِ خَالِدٍ الْجُهَنِىِّ أَنَّ النَّبِىَّ ﷺ قَالَ مَنْ تَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ وُضُوْءَهُ ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ لَا يَسْهُوْ فِيْهِمَا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

যায়দ ইবনু খালেদ জুহানী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে ওযূ করে, কোন ভুল না করে (একাগ্রচিত্তে) দু’রাকা‘আত ছালাত পড়ে, সেই ব্যক্তির পূর্বেকার সমস্ত গোনাহ মাফ হয়ে যায়’।[৭]

عَنْ عُقْبَةَ بْنِ عَامِرٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَتَوَضَّأُ فَيُسْبِغُ الْوُضُوْءَ ثُمَّ يَقُوْمُ فِيْ صَلَاتِهِ فَيَعْلَمُ مَا يَقُوْلُ إِلَّا انْفَتَلَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمُّهُ مِنَ الْخَطَايَا لَيْسَ عَلَيْهِ ذَنْبٌ

উক্ববাহ ইবনু আমের (রাযিয়াল্লাহু আনহু) কর্তৃক বর্ণিত, নবী (ﷺ) বলেছেন, ‘যখনই কোন মুসলিম পূর্ণরূপে ওযূ করে ছালাত পড়তে দাঁড়ায় এবং যা বলছে তা বুঝে (অর্থাৎ অর্থ জেনে মনোযোগ সহকারে তা পড়ে) পড়ে তখনই সে প্রথম দিনের শিশুর মত (নিষ্পাপ) হয়ে ছালাত সম্পন্ন করে’।[৮]

সুধী পাঠক! সুন্দরভাবে ওযূ, পরিপূর্ণরূপে ওযূ বা বিশুদ্ধভাবে ওযূ করার অর্থ হচ্ছে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর তরিকায় ওযূ করা। কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ মোতাবেক তথা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর পদ্ধতিতে ওযূ করার দিকেই হাদীছে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। সঠিক পন্থায় ওযূ করে কায়মনোবাক্যে দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করলে অতীতের যাবতীয় পাপ ক্ষমা হয়ে যায়। এ আমলের বিনিময়ে আল্লাহ তা‘আলা তার কৃত অপরাধ সমূহ ক্ষমা করে দেন। তাকে এমনভাবে পাপ থেকে মুক্ত করা হয়, যেন সে সদ্য ভূমিষ্ট শিশুর ন্যায়। তার মা তাকে যেদিন জন্ম দিয়েছিল সেদিন সে যেমন পাপ থেকে মুক্ত ছিল, ঠিক সে ঐ দিনের মত হয়ে যায়। ফলে তার জন্য জন্নাত অপরিহার্য হয়ে দাঁড়ায়। বেলাল (রাযিয়াল্লাহু আনহু) এরূপ আমল করার জন্যই রাসূল (ﷺ) জান্নাতে তার জুতার আওয়ায শুনতে পেয়েছিলেন। বিধায় প্রত্যেক মুসলিমের উচিত সঠিক তরিকায় ওযূ করে দু’রাক‘আত নফল ছালাত করা। তবে ওযূ ভুল পদ্ধতিতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত কর্তব্য।

(ইনশাআল্লাহ আগামী সংখ্যায় সমাপ্য)


* পরিচালক, ইয়াসিন আলী সালাফী কমপ্লেক্স, রাজশাহী।

তথ্যসূত্র :

[১]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৮৮৪; নাসাঈ, হা/৩১৩১; মুসনাদে আহমাদ, হা/১১১১৭; ইবনু হিব্বান, হা/৪৬১২; শু‘আবুল ঈমান, হা/৩৯৫৩; ত্বাবারাণী আওসাত্ব, হা/৮৭৪২।   
[২]. ছহীহ মুসলিম, হা/৩৪; তিরমিযী, হা/২৬২৩; আহমাদ, হা/১৭৭৮; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/১৬৯৪; শু‘আবুল ঈমান, হা/১৯৫; মুসনাদে আবু ইয়ালা, হা/৬৬৯২; মিশকাত, হা/৯।   
[৩]. ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৪; ছহীহ ইবনু খুযায়মাহ, হা/২২৩; মুছান্নাফ আব্দুর রাযযাক্ব, হা/১৬৮১৫; আল-মুসনাদুল জামে‘, হা/৯৮১৫; মুসনাদুছ ছাহাবা, হা/১০।
[৪]. ছহীহ বুখারী, হা/১১৪৯; মুসনাদে আহমাদ, হা/৯৬৭০; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৭০৮৫; ছহীহ ইবনু খুযায়মাহ, হা/১২০৮; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/২৪৬০; ছহীহ আত-তারগীব, হা/২২৬; মিশকাত, হা/১৩২২।
[৫]. তিরমিযী, হা/৩৬৮৯; আহমাদ, হা/২৩০৪৬; মুসতাদরাকে হাকেম, হা/১১৭৯; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/২৭১৭;  মুসনাদুল জামে‘, হা/১৯১৪; কানযুল উম্মাল, হা/৩৩১৭৪; ছহীহ আত-তারগীব, হা/২০১; মিশকাত, হা/১৩২৬, সনদ ছহীহ।
[৬]. ছহীহ বুখারী, হা/১৯৩৪; ছহীহ মুসলিম, হা/২২৬; আবুদাউদ, হা/১০৬; নাসাঈ, হা/৮৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/৪৯৩; দারেমী, হা/৬৯৩; মিশকাত, হা/২৮৭।
[৭]. আবূ দাউদ, হা/৯০৫; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৭৯৫; মুসতাদরাকে হাকেম, হা/৪৫১; ত্বাবারাণী, মু‘জামুল কাবীর, হা/৫২৪২; ছহীহুল জামে‘, হা/৬১৬৫, সনদ ছহীহ।
[৮]. মুসতাদরাকে হাকেম, হা/৩৫০৮; ত্বাবারণী, মু‘জামুল কাবীর, হা/৯৫৬, ১৪৩৭০; কানযুল উম্মাল, হা/১৮৯৮১, সনদ ছহীহ।




প্রসঙ্গসমূহ »: পরকাল
ইসলামী তাবলীগ বনাম ইলিয়াসী তাবলীগ - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
সূদ-ঘুষ ও অবৈধ ব্যবসা - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর
দুর্নীতি হ্রাসে শিক্ষার ভূমিকা - মোঃ শফিকুল ইসলাম
ইসলামী পুনর্জাগরণের মূলনীতি (শেষ কিস্তি) - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
আশূরায়ে মুহাররম - আল-ইখলাছ ডেস্ক
সালাফী জামা‘আত বনাম ভ্রান্তদল সমূহ (শেষ কিস্তি) - আল-ইখলাছ ডেস্ক
প্রচলিত তাবলীগ জামা‘আত সম্পর্কে শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের অবস্থান (৩য় কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুর রাযযাক বিন আব্দুল ক্বাদির
আধুনিক যুগে দাওয়াতী কাজের পদ্ধতি (শেষ কিস্তি) - মুকাররম বিন মুহসিন মাদানী
বিদ‘আত পরিচিতি (৬ষ্ঠ কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ বযলুর রহমান
শরী‘আত অনুসরণের মূলনীতি - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
ইসলামী জামা‘আতের মূল স্তম্ভ (১৩তম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ মুছলেহুদ্দীন
বাউল মতবাদ - গোলাম রহমান

ফেসবুক পেজ