বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৪ অপরাহ্ন
উত্তর : এক সফরে একটি ওমরা করা সুন্নাত। এটাই হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত। কারণ রাসূল (ﷺ) এবং ছাহাবায়ে কেরাম এক সফরে একাধিক উমরা করেছেন মর্মে কোন দলীল পাওয়া যায় না। রাসূল (ﷺ) এবং ছাহাবায়ে কেরাম এক সফরে অনেক দিন মক্কায় অবস্থায় করেছেন, কিন্তু তাঁরা একাধিক ওমরা করেননি। তাছাড়া ঋতুবতী হওয়ার কারণে আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হজ্জের পরে তানঈম থেকে তাঁর ভাই আব্দুর রহমান-এর সাথে যে উমরাহ করেছিলেন, সেখানে শুধু আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) ইহরাম বেঁধে ওমরা পালন করেছিলেন। আব্দুর রহমান ওমরা করেননি (সিলসিলা ছহীহাহ, হা/২৬২৬-এর আলোচনা দ্র.; ছহীহ মুসলিম, হা/১২১১; ছহীহ বুখারী, হা/১৭৮৪ ও ২৯৮৪)। একাধিক ওমরা করার অনুমতি থাকলে আব্দুর রহমানও তাঁর সাথে ওমরা করতেন। তাই আমাদের উচিত তাঁদের মানহাজ অনুসরণ করা। আর ইখতিলাফী বিষয় হিসাবে একে গুরুত্ব দেয়ার কোন প্রসঙ্গ নেই।

তাছাড়া ওমরা করার সময় মাথা মুণ্ডন করা বা চুল ছোট করা ওয়াজিব (সূরা আল-ফাত্হ ২৭; সূরা আল-বাক্বারাহ ১৯৬; ছহীহ বুখারী, হা/১৭২৮)। এই ওয়াজিব পালনের জন্য মাথায় চুল গজানো পর্যন্ত অপেক্ষা করা যরূরী। তাই বিরতিহীনভাবে পর পর ওমরা করলে মাথার চুল গজাবে কিভাবে এবং মুণ্ডন করবে কিভাবে? আর রাসূল (ﷺ) মাথার চুল মুণ্ডন করার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করেছেন (ছহীহ মুসলিম, হা/১২১৮ ও ১২১৬; মিশকাত হা/২৫৫৫)। আনাস (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সন্তান বলেন,

كُنَّا مَعَ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ بِمَكَّةَ فَكَانَ إِذَا حَمَّمَ رَأْسُهُ خَرَجَ فَاعْتَمَرَ

আমরা আনাস (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর সাথে মক্কায় ছিলাম। যখন তাঁর মাথায় চুল উঠে কালো হয়ে যেত, তখন তিনি বের হতেন এবং ওমরা করতেন (বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/৮৭৩০; মুসনাদুশ শাফেঈ হা/৭৭৮)। আত্বা ইবনুস সায়েব বলেন, إنْ شَاءَ  বলেন, اعْتَمَرْنَا بَعْدَ الْحَجِّ فَعَابَ ذَلِكَ عَلَيْنَا سَعِيدُ بْنُ جُبَيْرٍ. ‘আমরা কিছু লোক হজ্জের পরে ওমরা করেছিলাম। তাই সাঈদ ইবনু জুবাইর আমাদেরকে দোষারোপ করেন’ (ফাতাওয়া ইবনে তায়মিয়াহ, ২৬/২৬৫ পৃ.)। ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,

إذَا اعْتَمَرَ فَلَا بُدَّ مِنْ أَنْ يَحْلِقَ أَوْ يُقَصِّرَ وَفِي عَشَرَةِ أَيَّامٍ يُمْكِنُ حَلْقُ الرَّأْسِ

‘যখন কেউ ওমরা করবে তখন তার জন্য ওয়াজিব হল, মাথা মুণ্ডন করা অথবা চুল ছোট করা। আর দশ দিন অতিবাহিত হলে মাথার চুল মুণ্ডন করার মত হয়’ (ফাতাওয়া ইবনে তায়মিয়াহ, ২৬/২৭০ পৃ.)। ইমাম ইবনু কুদামা (৫৪১-৬২০ হি.) বলেন, فَظَاهِرُ هَذَا أَنَّهُ لَا يُسْتَحَبُّ أَنْ يَعْتَمِرَ فِي أَقَلَّ مِنْ عَشَرَةِ أَيَّامٍ. ‘এই বক্তব্যে স্পষ্ট হয়, দশ দিন বিরতির কমে ওমরা করা উচিত নয় (আল-মুগনী, ৩/২২০ পৃ.)।

বুঝা যাচ্ছে যে, এক ওমরার থেকে আরেক ওমরার মাঝে বেশ কিছুদিন ব্যবধান রাখা উচিত। অন্তত মাথায় চুল গজানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ইবনু কুদাম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন,

أَقْوَالُ السَّلَفِ وَأَحْوَالُهُمْ تَدُلُّ عَلَى مَا قُلْنَاهُ وَلِأَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَصْحَابَهُ لَمْ يُنْقَلْ عَنْهُمْ الْمُوَالَاةُ بَيْنَهُمَا، وَإِنَّمَا نُقِلَ عَنْهُمْ إنْكَارُ ذَلِكَ، وَالْحَقُّ فِي اتِّبَاعِهِمْ

‘সালাফদের কথা ও তাঁদের অবস্থা দ্বারা সেটাই প্রমাণিত হয় যা, আমরা আলোচনা করলাম। কারণ নবী করীম (ﷺ) ও তাঁর ছাহাবীদের থেকে ধারাবাহিকভাবে ওমরা করার কথা বর্ণিত হয়নি। বরং তাঁদের থেকে বিপরীতটাই বর্ণিত হয়েছে। আর হক্ব তাঁদের অনুসরণের মধ্যেই রয়েছে (আল-মুগনী, ৩/২২০ পৃ.)। শায়খুল ইসলাম ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ (৬৬১-৭২৮ হি.) বলেন,

لَا يُسْتَحَبُّ الْإِكْثَارُ مِنْ الْعُمْرَةِ لَا مِنْ مَكَّةَ وَلَا غَيْرِهَا بَلْ يَجْعَلُ بَيْنَ الْعُمْرَتَيْنِ مُدَّةً وَلَوْ أَنَّهُ مِقْدَارُ مَا يَنْبُتُ فِيْهِ شَعْرُهُ وَيُمْكِنُهُ الْحِلَاقُ

‘মক্কা থেকে বা মক্কার বাইর থেকে বেশি বেশি ওমরা করা উচিত নয়। বরং দুই ওমরার মাঝে কিছুদিন ব্যবধান থাকা উচিত। যদিও সময়টি মাথায় চুল গজানো এবং চুল মুণ্ডন করার অবস্থা পর্যন্ত হয়, তুবও ব্যবধান রাখা উচিত (ফাতাওয়া ইবনে তায়মিয়াহ, ২৬/৪৫ পৃ.)। ইমাম ইবনে তায়মিয়াহ (রাহিমাহুল্লাহ) আরো বলেন,

مَنْ يَرَى الْعُمْرَةَ مِنْ مَكَّةَ كُلَّ يَوْمٍ عُمْرَةً أَوْ عُمْرَتَيْنِ فَهَذَا مَكْرُوْهٌ بِاتِّفَاقِ سَلَفِ الْأُمَّةِ لَمْ يَفْعَلْهُ أَحَدٌ مِنْ السَّلَفِ بَلْ اتَّفَقُوْا عَلَى كَرَاهِيَتِهِ

‘কেউ যদি মক্কায় অবস্থান করে প্রত্যেক দিন একটি বা দুইটি করে ওমরা করে, তাহলে সেটা সালাফদের ঐকমত্যের ভিত্তিতে মাকরূহ হবে। সালাফদের কেউ এভাবে ওমরা করেননি। বরং তারা মাকরূহ হওয়ার ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন’ (ফাতাওয়া ইবনে তায়মিয়াহ, ২৬/২৭০ পৃ.)। অন্য এক ফৎওয়ায় তিনি বলেন,

وَكَذَا الْخُرُوجُ مِنْ مَكَّةَ لِعُمْرَةِ تَطَوُّعٍ بِدْعَةٌ لَمْ يَفْعَلْهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَلَا أَصْحَابُهُ عَلَى عَهْدِهِ لَا فِي رَمَضَانَ وَلَا فِي غَيْرِهِ

‘অনুরূপভাবে নফল ওমরার জন্য মক্কা থেকে বের হওয়াও বিদ‘আত। কারণ রাসূল (ﷺ) ও ছাহাবীগণ তাঁর যুগে এমনটি করেননি। রামাযানেও করেননি, রামাযানের বাইরেও করেননি’ (ফাতাওয়া ইবনে তায়মিয়াহ, ৫/৩৮৪ পৃ.)। ইমাম ইবনুল ক্বাইয়িম (রাহিমাহুল্লাহ)ও একই আলোচনা করেছেন (যাদুল মা‘আদ, ২/৮৯ পৃ.)। শায়খ উছায়মীন (রাহিমাহুল্লাহ) এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,

هَذَا مِنَ الْبِدَعِ فِيْ دِيْنِ اللهِ؛ لِأَنَّهُ لَيْسَ أَحْرَصَ مِنَ الرَّسُوْلِ ﷺ وَلَا مِنَ الصَّحَابَةِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمْ وَالرَّسُوْلُ ﷺ دَخَلَ مَكَّةَ فَاتِحاً فِيْ آخِرِ رَمَضَانَ وَبَقِيَ تِسْعَةَ عَشَرَ يَوْمًا فِيْ مَكَّةَ وَلَمْ يَخْرُجْ إِلَى التَّنْعِيْمِ لِيُحْرِمَ بِعُمْرَةٍ وَكَذَلِكَ الصَّحَابَةُ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمْ فَتَكْرَارُ الْعُمْرَةِ فِيْ سَفَرٍ وَاحِدٍ مِنَ الْبِدَعِ

‘এটা দ্বীনের মধ্যে বিদ‘আতী কর্মকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম। কারণ রাসূল (ﷺ) ও ছাহাবায়ে কেরাম চেয়ে ইবাদতের জন্য অধিক আগ্রহী আর কেউ নেই। অথচ রাসূল (ﷺ) রামাযানের শেষে বিজয়ী বেশে মক্কায় প্রবেশ করেছেন এবং ১৯ দিন অবস্থান করেছেন, কিন্তু ওমরার ইহরাম বাঁধার জন্য তিনি তানঈমের দিকে যাননি। অনুরূপ ছাহাবায়ে কেরামও যাননি। সুতরাং এক সফরে একাধিক ওমরা করা বিদ‘আতের অন্তর্ভুক্ত’ (ফাতাওয়া উছায়মীন, ২২/২৬৮ পৃ.)। ইবনু কুদামাও অনুরূপ বলেছেন,

قَدْ اعْتَمَرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَرْبَعَ عُمَرَ فِيْ أَرْبَعِ سُفُرَاتٍ، لَمْ يَزِدْ فِيْ كُلِّ سُفْرَةٍ عَلَى عُمْرَةٍ وَاحِدَةٍ، وَلَا أَحَدٌ مِمَّنْ مَعَهُ، وَلَمْ يَبْلُغْنَا أَنَّ أَحَدًا مِنْهُمْ جَمَعَ بَيْنَ عُمْرَتَيْنِ فِيْ سَفَرٍ وَاحِدٍ مَعَهُ

‘নবী করীম (ﷺ) চার সফরে চারটি ওমরা করেছেন। কিন্তু কোন সফরে একটির বেশি ওমরা করেননি। তাঁর সাথে যারা ছিলেন তারাও করেননি। তাছাড়া তাঁদের মধ্যে কেউ এক সফরে একত্রে দু’টি ওমরা করেছেন সেই সংবাদও আমাদের পর্যন্ত পৌঁছেনি’ (আল-মুগনী, ৩/২২১ পৃ.)। সিনিয়র তাবেঈ ত্বাঊস ইবনু কায়সান (১২-১০৬ হি.) বলেন,

الَّذِيْنَ يَعْتَمِرُوْنَ مِنْ التَّنْعِيْمِ مَا أَدْرِي يُؤْجَرُوْنَ عَلَيْهَا أَوْ يُعَذَّبُوْنَ؟ قِيْلَ لَهُ: فَلِمَ يُعَذَّبُوْنَ؟ قَالَ: لِأَنَّهُ يَدَعُ الطَّوَافَ بِالْبَيْتِ، وَيَخْرُجُ إلَى أَرْبَعَةِ أَمْيَالٍ وَيَجِيءُ، وَإِلَى أَنْ يَجِيءَ مِنْ أَرْبَعَةِ أَمْيَالٍ قَدْ طَافَ مِائَتَيْ طَوَافٍ، وَكَلَّمَا طَافَ بِالْبَيْتِ كَانَ أَفْضَلَ مِنْ أَنْ يَمْشِيَ فِيْ غَيْرِ شَيْءٍ

‘যারা তানঈম থেকে ওমরা করছে, আমি জানি না তাদেরকে নেকী দেয়া হবে, নাকি শাস্তি দেয়া হবে? প্রশ্ন করা হল, কেন শাস্তি দেয়া হবে? উত্তরে তিনি বললেন, কারণ তারা বায়তুল্লাহর ত্বাওয়াফ বাদ দিয়ে প্রায় চার মাইল দূরে যাচ্ছে আবার ফিরে আসছে। অথচ চার মাইল পর্যন্ত গিয়ে আবার ফিরে আসতে আসতে দুইশ বার ত্বাওয়াফ করা যাবে। আর বায়তুল্লাহ ত্বাওয়াফ করা অন্য যেকোন কাজে যাওয়ার চেয়ে অনেক উত্তম’ (আল-মুগনী, ৩/২২১ পৃ.; সিলসিলা ছহীহহা, হা/২৬২৬-এর আলোচনা দ্র.)।

অতএব এক সফরে একটি ওমরা করাই দলীল সম্মত। যদিও শায়খ বিন বায (রাহিমাহুল্লাহ)সহ কেউ কেউ একাধিক ওমরা করা জায়েয বলেছেন। তবে তারা বলেছেন, একটা করাই উত্তম, যাতে প্রথমবার ওমরাকারীরা সহজে ওমরা করতে পারে, ভিড়ের মধ্যে পড়ে তারা যেন কষ্ট না পায় (ফাতাওয়া ইবনে বায, ফাতাওয়া ইসলাম, ফৎওয়া নং-৪৯২০; ফাতাওয়া ফাওযান, ফৎওয়া নং-২৮৬)। এ সময় হারামে অবস্থান করে বেশি বেশি নফল ছালাত আদায় করবে, কুরআন তেলাওয়াত করবে, দু‘আ করবে এবং যিকির-আযকার করবে (ফাতাওয়া উছায়মীন, ২২/২৬০ পৃ.)।


প্রশ্নকারী : সাখাওয়াত, ঢাকা।





প্রশ্ন (১) : অমুসলিম পুরুষের সাথে মুসলিম নারীর বিবাহ কি বৈধ? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (১১) : ছিয়াম ভঙ্গের কারণগুলো কী কী? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৭) : কেউ সূদী ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ করে মারা গেলে তার পক্ষ থেকে ঋণ পরিশোধ না করা পর্যন্ত কি তার কবরে শাস্তি হবে? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (২৯) : বেনামাজি কি (হিন্দুদের মত) বড় কাফের? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (১৪) : আর্থিকভাবে স্বচ্ছল এমন ইমাম তারাবীহ পড়িয়ে হাদিয়া নিতে পারবে কি? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (২৫) : ইসলামে শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে কী বলা হয়েছে? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৫) : কোন্ কোন্ ক্ষেত্রে স্ত্রীকে একই সাথে তিন ত্বালাক্ব দেয়া যায়? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৩৪) : জুম‘আর দিন কবর যিয়ারত করা যাবে কি? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৩৬) : বিবাহ করা ফরয, না-কি সুন্নাত? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (১) : ক্বিয়ামতের আগে কোন মুমিন থাকবে না এবং কেউ আল্লাহর নাম স্মরণ করবে না। এটি কি ক্বিয়ামতের পূর্বমুহূর্র্তে, না-কি দাজ্জালের আত্মপ্রকাশের পূর্ববর্তী সময়ে? উল্লেখ্য, ক্বিয়ামতের পূর্বে মুমিনদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং দ্বীনের বিজয় হবে। তাহলে এর ব্যাখ্যা কী? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৪০) : রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কবর ত্বাওয়াফ করা যাবে কি? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ
প্রশ্ন (৩) : কোন্ কোন্ অপরাধের কারণে মুসলিমের ব্যক্তির জানাযা পড়া যাবে না। অর্থাৎ ইমাম বা পরহেযগার ব্যক্তি জানাযা পড়তে পারবে না? - ফাতাওয়া বোর্ড, মাসিক আল-ইখলাছ

ফেসবুক পেজ