বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৮ অপরাহ্ন

ইসলামে পর্দার বিধান 

-ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর* 


(শেষ কিস্তি) 

বেপর্দা নারী জান্নাতে যাবে না

যাদের ব্যাপারে আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর রাসূল (ﷺ) সরাসরি জাহান্নামে প্রবেশ করার কথা উল্লেখ করেছেন, বেপর্দা নারী তাদের অন্যতম। বেপর্দা নারী জান্নাতে যাবে না। তাদের সম্পর্কে হাদীছে বলা হয়েছে-

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ صِنْفَانِ مِنْ أَهْلِ النَّارِ لَمْ أَرَهُمَا قَوْمٌ مَعَهُمْ سِيَاطٌ كَأَذْنَابِ الْبَقَرِ يَضْرِبُوْنَ بِهَا النَّاسَ وَنِسَاءٌ كَاسِيَاتٌ عَارِيَاتٌ مُمِيْلَاتٌ مَائِلَاتٌ رُءُوْسُهُنَّ كَأَسْنِمَةِ الْبُخْتِ الْمَائِلَةِ لَا يَدْخُلْنَ الْجَنَّةَ وَلَا يَجِدْنَ رِيْحَهَا وَإِنَّ رِيْحَهَا لَيُوْجَدُ مِنْ مَسِيْرَةِ كَذَا وَكَذَا

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘দুই শ্রেণীর লোক জাহান্নামী। যাদেরকে এখনও আমি দেখিনি। (প্রথম শ্রেণী) এমন সম্প্রদায় যাদের হাতে গরু পরিচালনা করার মত লাঠি থাকবে। যা দ্বারা তারা মানুষকে প্রহার (অন্যায়ভাবে মারবে/হত্যা করবে) করবে। (দ্বিতীয় শ্রেণী) নগ্ন পোশাক পরিধানকারিণী নারী। যারা পুরুষদেরকে নিজেদের প্রতি আকৃষ্ট করবে এবং নিজেরাও পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট হবে। তাদের মাথা-বক্ষ উঁচু কুঁজ বিশিষ্ট উটের ন্যায় হবে। তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না। এমনকি তারা জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না। অথচ জান্নাতের সেই সুগন্ধি এত এতদূর হতে পাওয়া যায়। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, ‘এক মাসের পথের দূরত্ব হতে পাওয়া যায়’।[১]

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ يَسَارٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بِنْ عَمْرٍو رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا عنِ النَبِيِّ ﷺ ثَلَاثَةٌ لَا يَدْخُلُوْنَ الْجَنَّةَ الْعَاقُّ لِوَالِدَيْهِ وَالدَّيُّوْثُ وَرَّجْلَةُ النِّسَاءِ

ইবনু ‘আমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে নাÑ (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী’।[২]

عَنْ أَبِىْ أُذَيْنَةَ الصَّدَفِىِّ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ خَيْرُ نِسَائِكُمُ الْوَدُوْدُ الْوَلُوْدُ الْمَوَاتِيَةُ الْمُوَاسِيَةُ إِذَا اتَّقَيْنَ اللهَ وَشَرُّ نِسَائِكُمُ الْمُتَبَرِّجَاتُ الْمُتَخَيِّلَاتُ وَهُنَّ الْمُنَافِقَاتُ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ مِنْهُنَّ إِلَّا مِثْلُ الْغُرَابِ الأَعْصَمِ

আবূ উযায়নাহ ছাদাফী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, রাসূূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ স্ত্রী সে, যে প্রেমময়ী, অধিক সন্তানদাত্রী, যে (স্বামীর) সহমত অবলম্বন করে, (বিপদে) সান্ত¦না দেয় এবং সেই সাথে আল্লাহর ভয় রাখে। আর তোমাদের সবচেয়ে খারাপ স্ত্রী তারা, যারা বেপর্দা, অহংকারী, তারা কপট নারী, তাদের মধ্যে লাল রঙের ঠোঁট ও পা-বিশিষ্ট কাকের মতো (বিরল) তারা জান্নাতে যাবে না’।[৩] আরেক বর্ণনায় রয়েছে-

عَنْ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ مِنَ النِّسَاءِ إِلَّا مِثْلُ هَذَا الْغُرَابِ فِىْ هَذِه الْغِرْبَانِ

আমর ইবনুল ‘আছ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘কাকের দু’ ঠোঁটের ন্যায় (চলাফেরাকারী) নারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না’।[৪] 

বেপর্দা নারী জান্নাতে যাওয়ার সুযোগ পাবে না। যারা পোশাক পরার পর শরীরের কোন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ খোলা রাখে অথবা পোশাক পরেও শরীর দেখা যায় তাদের অবস্থা খুবই ভয়াবহ। তারা জান্নাতে যাবে না। এমনকি জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না। অথচ জান্নাতের সুগন্ধি বহুদূর হতে পাওয়া যাবে। বর্তমানে পাশ্চাত্য সংস্কৃতির পোশাক পরিহিতাদের বিষয়টি অনুধাবন করা উচিত। শরীরের বিভিন্ন অংশ খোলা পোশাকও তার জাহান্নামের কারণ হবে। নোংরা অসভ্য পোশাকের জন্যও ধর্ষণ ও ব্যভিচার বৃদ্ধি পাচ্ছে। দৃষ্টি নন্দন এরূপ আকর্ষণীয় পোশাকে একজন নারীকে দেখে বখাটে যুবক নিজের প্রবৃত্তি দমন করতে পারছে না। যার নির্মম ফল ধর্ষণ বা ব্যভিচারে রূপ নিচ্ছে। তাইতো নারীদের ঢিলেঢালা বোরকা বা হিজাব পরার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই মায়াময় পৃথিবী থেকে তো একদিন বিদায় নিতেই হবে। সে দিনের জন্য সকলের প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। সেদিন প্রভুর নিকট ফাঁকি দেয়ার কোনই সুযোগ থাকবে না।

নারীদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উপায়

মুসলিম নারীদেরকে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উপায়ও ইসলামে বলে দেয়া হয়েছে। এমর্মে হাদীছে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ قَالَ إِنَّ الدُّنْيَا كُلَّهَا مَتَاعٌ وَخَيْرُ مَتَاعِ الدُّنْيَا الْمَرْأَةُ الصَّالِحَةُ

আব্দুল্লাহ ইবনু ‘আমর ইবনুল ‘আছ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘সম্পূর্ণ পৃথিবী সম্পদ। আর পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তম সম্পদ হচ্ছে সৎ চরিত্রবতী নারী’।[৫]

এই পৃথিবী ভোগ্য সম্পদ। আর পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হচ্ছে একজন নেককার নারী। সৎ চরিত্রবতী নারীর চেয়ে দামী সম্পদ দুনিয়ায় আর নেই। দ্বীনদার, পরহেযগার, তাক্বওয়াশীলা ও সৎ নারীই দুনিয়ায় শ্রেষ্ঠ। যারা পাপের দিকে ধাবিত হয় না। বরং স্বামীকে পাপ থেকে বিরত রাখতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যহত রাখে।

عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ إِذَا صَلَّتِ الْمَرْأَةُ خَمْسَهَا وَصَامَتْ شَهْرَهَا وَحَفِظَتْ فَرْجَهَا وَأَطَاعَتْ بَعْلَهَا قِيْلَ لَهَا ادْخُلِى الْجَنَّةَ مِنْ أَىِّ أَبْوَابِ الْجَنَّةِ شِئْتِ

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, যখন কোন মহিলা নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত যথাযথভাবে আদায় করে, রামাযানের ছিয়াম পালন করে, লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করে, স্বীয় স্বামীর আনুগত্য করে, ক্বিয়ামতের দিন তাকে বলা হবে, তুমি জান্নাতের যেকোন দরজা দিয়ে প্রবেশ করো। তোমার জন্য সকল দ্বার উন্মুক্ত’।[৬]

পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত, ফরয ছিয়াম, পর্দা করা ও স্বামীর আনুগত্য করার মাধ্যমে নারীদের জান্নাত নির্ধারিত হয়। এরূপ নারীকে জান্নাতের সকল দরজা দিয়ে ভিতরে প্রবেশের সুযোগ দেয়া হবে। একটু ত্যাগ স্বীকার করে ধৈর্য্যধরে বিধান চারটি পালন করলেই সুনিশ্চিত জান্নাত। মুসলিম মা ও বোনদের এ বিষয়ে একটু সচেতন ও মনোযোগী হওয়া খুবই প্রয়োজন। জান্নাতে যাওয়ার এমন সহজ পথ পুরুষদের বলা হয়নি। মহিলারা অন্তরিকতার সাথে উক্ত চারটি কাজ সঠিকভাবে করলে ইনশা আল্লাহ জান্নাতে প্রবেশ করবে।

পর্দা কি শুধু নারীর জন্য

একজন পুরুষের মৌলিক সতর নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত। যা ঢেকে রাখতে প্রতিটি প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ বাধ্য। তবে মৌলিক অংশগুলো অন্যদের থেকে আড়াল করায় শ্রেয়।

عَنْ جَرِيرِبْنِ عَبْدِ اللهِ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ سَأَلْتُ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ عَنْ نَظْرَةِ الْفَجْأَةِ فَأَمَرَنِيْ أَنْ أَصْرِفَ بَصَرِىْ

জারীর ইবনু আব্দুল্লাহ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে নারীদের প্রতি হঠাৎ দৃষ্টি পড়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি আমাকে আমার চোখ ফিরিয়ে নিতে আদেশ করলেন।[৭]

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পুরুষদেরকেও দৃষ্টি সংযত রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন। কোন বেগানা নারী চোখের সামনে পড়লে তৎক্ষণাৎ দৃষ্টি নিচু করতে বলা হয়েছে। তার দিকে দ্বিতীবার তাকানোর কোন সুযোগ দেয়া হয়নি। এমনকি প্রথমবার ইচ্ছা করে তাকানোরও সুযোগ নেই। প্রথম দৃষ্টি যা অনিচ্ছাকৃত চলে গেছে সেটি ভিন্ন ব্যাপার। অপর এক হাদীছে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ حَيْدَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ ثَلَاثَةٌ لَا تَرَى أَعْيُنُهُمْ النَّارَ عَيْنٌ حَرَسَتْ فِيْ سَبِيْلِ اللهِ وَعَيْنٌ بَكَتْ مِنْ خَشِيَةِ اللهِ وَعَيْنٌ كَفَتْ عَنْ مَحَارِمِ اللهِ

মু‘আবিয়া ইবনু হায়দাহ (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘তিন শ্রেণীর মানুষ রয়েছে যাদের চক্ষু জাহান্নাম দেখবে না। ১. যারা আল্লাহর রাস্তায় পাহারা দেয়। ২. যারা আল্লাহর ভয়ে কাঁদে। ৩. যারা নিষিদ্ধ বিষয় দেখে চক্ষু নিচু করে’।[৮]

যে সকল পুরুষ বেগানা নারী থেকে নিজেদের দৃষ্টি সংযত রাখবে তাদেরকে আল্লাহ জাহান্নাম থেকে হেফাযত করবেন। পুরুষকেও দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। মেয়েদের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকানোর সুযোগ নেই। নারী-পুরুষ উভয়ের প্রচেষ্টার একটি সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে। অবশ্য নারীদেরকে নপুংসক বা হিজড়াদের থেকেও পর্দা করতে ইসলামে বলা হয়েছে।

عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ لَعَنَ النَّبِىُّ ﷺ الْمُخَنَّثِيْنَ مِنَ الرِّجَالِ وَالْمُتَرَجِّلَاتِ مِنَ النِّسَاءِ وَقَالَ أَخْرِجُوْهُمْ مِنْ بُيُوْتِكُمْ قَالَ فَأَخْرَجَ النَّبِىُّ ﷺ فُلَانًا وَأَخْرَجَ عُمَرُ فُلَانًا

ইবনু আব্বাস (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) খোঁজা পুরুষ এবং পুরুষসুলভ আচরণকারিণী নারীর উপর অভিসম্পাত করেছেন এবং বলেছেন, তোমাদের গৃহ হতে ওদেরকে বের করে দাও। তিনি স্বয়ং এক খোঁজাকে বহিষ্কার করেছেন এবং ওমর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) এক হিজড়া নারীকে গৃহ হতে বহিষ্কার করেছেন।[৯]


সুধী পাঠক! পরিশেষে বলা যায় যে, একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠায় নারীদের পর্দা মেনে চলার বিকল্প নেই। নারীদের বেহায়া বেপর্দায় রেখে শান্তিপূর্ণ সমাজ কায়েম করা আদৌ সম্ভব নয়। কেননা পর্দার বিধান সরাসরি আল্লাহ প্রদত্ত। আর আল্লাহর দেয়া বিধানে কোন ত্রুটি নেই। তাঁর বিধান মেনে চলাতেই ইহকালীন ও পরকালীন কল্যাণ নিহিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর একটি হাদীছ আমাদের স্মরণ রাখা প্রয়োজন-

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ الْحَيَاءُ مِنَ الْإِيْمَانِ وَالْإِيْمَانُ فِى الْجَنَّةِ وَالْبَذَاءُ مِنَ الْجَفَاءِ وَالْجَفَاءُ فِى النَّارِ

আবূ হুরায়রা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ‘লজ্জা হচ্ছে ঈমান। আর ঈমান হচ্ছে জান্নাত লাভের মাধ্যম। আর অশ্লীলতা হচ্ছে অবাধ্যতা। আর অবাধ্যতার পরিণামই হচ্ছে জাহান্নাম’।[১০]

আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সঠিক বুঝ দিন। আল-কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহর আলোকে জীবন ঢেলে সাজানোর তাওফীক্ব দিন-আমীন!


* পরিচালক, ইয়াসিন আলী সালাফী মাদরাসা, রাজশাহী।

তথ্যসূত্র :
[১]. ছহীহ মুসলিম, হা/২১২৮; মুসনাদে আহমাদ, হ/৮৬৫০; মুওয়াত্ত্বা মালেক, হা/৩৩৮৪; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৭৪৬১; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৫৮৫৪; ছহীহুল জামে‘, হা/৩৭৯৯; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২০৪৪; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১৩২৬; মিশকাত, হা/৩৫২৪।
[২]. নাসাঈ, হা/২৫৬২; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/২৪৪৩; মুসনাদে আবী ইয়ালা, হা/৫৫৫৬; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হা/১৩৪৩২; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২০৭০, সনদ হাসান।
[৩]. বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা, হা/১৩২৫৬; ছহীহুল জামে‘, হা/৩৩৩০; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১৮৪৯, সনদ ছহীহ।
[৪]. মুসনাদে আহমাদ, হা/১৭৮৬০; মুসতাদরাকে হাকেম, হা/৮৭৮১; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৭৮১৮; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/১৮৫০, সনদ ছহীহ।
[৫]. ছহীহ মুসলিম, হা/১৪৬৭; নাসাঈ, হা/৩২৩২; মুসনাদে আহমাদ, হা/৬৫৬৭; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৪০৩১; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৪২৯৯; মিশকাত, হা/৩০৮৩।
[৬]. মুসনাদে আহমাদ, হা/১৬৬১; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৪১৬৩; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল আওসাত্ব, হা/৪৫৯৮; ছহীহুল জামে‘, হা/৬৬০; ছহীহ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/২৪২১; সনদ ছহীহ।
[৭]. ছহীহ মুসলিম, হা/২১৫৯; তিরমিযী, হা/২৭৭৬; মুসনাদে আহমাদ, হা/১৯১৮৩; মুসতাদরাকে হাকেম, হা/৩৪৯৬; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৫৫৭১; দারেমী, হা/২৬৪৩; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান, হা/৫৪২০; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর, হা/২৪০৪; মিশকাত, হা/৩১০৪।
[৮]. ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর, হা/১০০৩; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হা/৯৪৯০; সিলসিলা ছহীহাহ, হা/২৬৭৩; ছহীহ আত-তারগীব, হা/১২৩১, সনদ ছহীহ।
[৯]. ছহীহ বুখারী, হা/৫৮৮৬; আবূ দাঊদ, হা/৪৯৩০; মুসনাদে আহমাদ, হা/২০০৬; দারেমী, হা/২৬৪৯; ত্বাবারাণী, মু‘জামুল কাবীর, হা/২০৫; মিশকাত, হা/৪৪২৮।
[১০]. তিরমিযী, হা/২০০৯; ইবনু মাজাহ, হা/৪১৮৪; মুসনাদে আহমাদ, হা/১০৫১৯; আদাবুল মুফরাদ, হা/১৩১৪; ছহীহ ইবনু হিব্বান, হা/৬০৮; মিশকাত, হা/৫০৭৭, সনদ ছহীহ




প্রসঙ্গসমূহ »: পর্দা-হিজাব
জঙ্গিবাদ বনাম ইসলাম - আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহীম
ছালাতের সঠিক সময় ও বিভ্রান্তি নিরসন (৩য় কিস্তি) - মাইনুল ইসলাম মঈন
মাহে রামাযানে শিশু-কিশোর প্রতিপালন - আব্দুর রশীদ
তওবার গুরুত্ব ও ফযীলত (শেষ কিস্তি) - ড. ইমামুদ্দীন বিন আব্দুল বাছীর
ক্রোধের ভয়াবহতা ও তার শারঈ চিকিৎসা - হাসিবুর রহমান বুখারী
ইসলামী জামা‘আতের মূল স্তম্ভ (১৩তম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ মুছলেহুদ্দীন
ইসলামী জামা‘আতের মূল স্তম্ভ (৭ম কিস্তি) - ড. মুহাম্মাদ মুছলেহুদ্দীন
প্রচলিত তাবলীগ জামা‘আত সম্পর্কে শীর্ষ ওলামায়ে কেরামের অবস্থান (২য় কিস্তি) - অনুবাদ : আব্দুর রাযযাক বিন আব্দুল ক্বাদির
বাউল মতবাদ (শেষ কিস্তি) - গোলাম রহমান
ইসলামী তাবলীগ বনাম ইলিয়াসী তাবলীগ - ড. মুযাফফর বিন মুহসিন
আল-কুরআন এক জীবন্ত মু‘জিযা - আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইউনুস
কুরআন ও সুন্নাহকে আঁকড়ে ধরা (৪র্থ কিস্তি) - অনুবাদ : হাফীযুর রহমান বিন দিলজার হোসাইন

ফেসবুক পেজ