বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১১ অপরাহ্ন
আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরত
-মুহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম*

ভূমিকা
মুসলিমদের উপর কুরাইশদের নির্যাতনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাদেরকে পার্শ্ববর্তী খ্রিষ্টান রাষ্ট্র আবিসিনিয়ায় হিজরতের অনুমতি দিয়েছিলেন। এ কারণে কিছু মুসলিম একবার দু’বার আবিসিনিয়ায় হিজরত করে, আর বাকিরা কুরাইশদের নির্মম অত্যাচারের মুখেও ধৈর্যধারণ করে মক্কায় থেকে যায়। যখন মক্কায় জীবনযাপন একেবারেই অসম্ভব হযে উঠে, তখন মদীনার বাসিন্দাদের ইসলাম গ্রহণের মাধ্যমে আল্লাহ মক্কার মুসলিমদের হৃদয়ে স্বস্তি আনয়ন করেছিলেন। ইসলাম গ্রহণের পর মদীনার মুসলিমরা রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে ও মক্কার মুসলিম ভাইবোনদের নিরাপত্তা দেয়ার অঙ্গীকার করেন। ফলে মক্কা থেকে একজন-দু’জন বা ছোট ছোট দলে মুসলিমরা মদীনার উদ্দেশ্যে হিজরত শুরু করলেন। তখন আবু বকর ছিদ্দীক্ব (রাযিয়াল্লাহু আনহু)ও মদীনায় হিজরতের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট অনুমতি চাইলেন। কিন্তু নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে বললেন যে, ‘তাড়াহুড়া কর না, আল্লাহ তোমার জন্য একজন সঙ্গীর ব্যবস্থা করে দেবেন’। নিম্নে আবূ বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরতের দুর্লভ ঘটনা উপস্থাপন করা হল :

আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরতের পূর্বাভাস
রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মুসলিমদের বললেন, আমাকে তোমাদের হিজরতের স্থান (স্বপ্নে) দেখান হয়েছে। সে স্থানে খেজুর বাগান রয়েছে এবং তা দু’টি পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত। এরপর যারা হিজরত করতে চাইলেন, তাঁরা মদীনার দিকে হিজরত করলেন। আর যারা হিজরত করে আবিসিনিয়ায় চলে গিয়েছিলেন, তাদেরও অধিকাংশ সেখান হতে ফিরে মদীনায় চলে আসলেন। আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)ও মদীনায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিলেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁকে বললেন, ‘তুমি অপেক্ষা কর। আশা করছি আমাকেও অনুমতি দেয়া হবে’। আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, ‘আমার পিতা আপনার জন্য কুরবান! আপনিও কি হিজরতের আশা করছেন’? তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ’। তখন আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গ পাওয়ার জন্য নিজেকে হিজরত হতে বিরত রাখলেন এবং তাঁর নিকট যে দু’টি উট ছিল এ দু’টি চার মাস পর্যন্ত বাবলা গাছের পাতা খাওয়াতে থাকেন’।[১]

আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, একদিন আমরা ঠিক দুপুরবেলা আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর ঘরে ছিলাম। এমন সময় এক ব্যক্তি এসে তাকে খবর দিল যে, রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মাথা আবৃত করে আসছেন। এটা এমন একটা সময় ছিল যে সময় তিনি পূর্বে কখনো আমাদের এখানে আসেননি। আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) তাঁর আসার কথা শুনে বললেন, আমার পিতামাতা তার প্রতি কুরবান হোক। আল্লাহর কসম! তিনি এসময় নিশ্চয় কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণে আসছেন। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পৌঁছে অনুমতি চাইলেন। তাকে অনুমতি দেয়া হল। প্রবেশ করে নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-কে বললেন, এখানে অন্য যারা আছে তাদের একটু বাইরে যেতে বল। আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! এরা তো আপনারই পরিবার। অতঃপর তিনি বললেন, ‘আমাকে হিজরতের অনুমতি দেয়া হয়েছে’। তখন আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, ‘আল্লাহর রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার পিতামাতা আপনার জন্য কুরবান হোক। আমাকে কি আপনার সফরসঙ্গী করা হয়েছে’? তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ’। পুনরায় আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বললেন, আল্লাহর রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার পিতামাতা আপনার প্রতি কুরবান হোক। আমার এ দু’টি বাহন হতে আপনি যেকোন একটি নিন। নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, ‘ঠিক আছে, তবে অবশ্যই মূল্যের বিনিময়ে’।[২] ইবনু কাছীর (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, উম্মুল মুমিনীন আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, যেদিন হিজরতের সঙ্গী হিসাবে নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর কথা বলেছিলেন, সেই দিন বাবাকে কাঁদতে দেখার আগে আমি জানতাম না যে, মানুষ আনন্দেও এভাবে কাঁদতে পারে![৩]

হিজরতের যাত্রা
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) বলেন, আমরা তাদের জন্য যথাসম্ভব দ্রুত যাবতীয় ব্যবস্থা সম্পন্ন করলাম এবং একটি থলের মধ্যে তাদের খাদ্যসামগ্রী গুছিয়ে দিলাম। আমার বোন আসমা বিনতু আবী বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহা) তার কোমরবন্ধের কিছু অংশ কেটে থলের মুখ বেঁধে দিলেন। এ কারণেই তাকে দু’কোমরবন্ধ ওয়ালী বলা হত। এরপর রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ছওয়ার পর্বতের একটি গুহায় আশ্রয় নিলেন। তারা সেখানে তিন রাত অবস্থান করলেন। আব্দুল্লাহ বিন আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ছিলেন তীক্ষ্ম বুদ্ধিসম্পন্ন। তিনি রাতে তাদের সাথে থাকতেন, আর শেষ রাতে সেখান থেকে মক্কায় ফিরে কুরাইশদের সাথে মিলিত হতেন। কুরাইশরা তাদের দু’জনের বিরূদ্ধে যেসব ষড়যন্ত্র করত তা মনোযোগ দিয়ে শুনতেন ও স্মরণ রাখতেন। আবার যখন আধার ঘনিয়ে আসত, তখন তিনি সংবাদ নিয়ে তাদের কাছে যেতেন।

আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর ক্রীতদাস ‘আমির বিন ফুহাইরাহ দুধেল বকরির পাল চরিয়ে প্রথম রাতের দিকে তাদের কাছে নিয়ে যেত এবং তারা এগুলোর দুধ পান করে রাত্রিযাপন করতেন। তারপর শেষরাত্রে আবার সে বকরীগুলোকে হাকিয়ে নিয়ে মক্কায় ফিরে যেত; যেন লোকেরা মনে করে যে সে মক্কাতেই ছিল। প্রতি রাতে সে একই কাজ করত। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বানু দুআইল থেকে এক পথপ্রদর্শক হিসাবে দক্ষ ব্যক্তিকে পারিশ্রমিকের বিনিময়ে ভাড়া করেছিলেন। সে ছিল বানু আব্দ বিন আদি গোত্রের লোক। আস বিন ওয়াইল সাহমির সাথে তার পারিবারিক বন্ধুত্ব ছিল। সে মুশরিক হলেও ব্যক্তিগতভাবে পেশাদার ও বিশ্বস্ত ছিল। তাঁদের উট দু’টি আগেই তার হাতে দিয়েছিলেন। তাকে তৃতীয় রাতগত ভোরে উট দু’টি ছওয়ার গুহার নিকট নিয়ে আসার নির্দেশ দেয়া হয়। সে পরিকল্পনা অনুযায়ী যথাসময়ে চলে আসে। সেই পথপ্রদর্শক ও আমির বিন ফুহাইরাহ তাদের সাথে চলতে লাগল। এভাবে সে তাদের নিয়ে উপকূলীয় পথ ধরে মদীনার দিকে এগিয়ে চলল।[৪]

আলী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) ও আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর পরিবার ব্যতীত আর কেউই জানত না যে, কখন নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মক্কা ত্যাগ করছেন। নির্ধারিত সময়ে নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) তার বাসার পেছনের একটি সরু পথ ধরে রওনা হয়ে যান।

দুঃখ-ভারাক্রান্ত হৃদয়ে নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর প্রিয় নগরী মক্কা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন; যেখানে তিনি বড় হয়েছেন, যার অলিগলিতে রয়েছে তাঁর শৈশব-কৈশোরের কতশত স্মৃতি। কবে আবার ফিরতে পারবেন প্রিয় মাতৃভূমিতে, দেখতে পাবেন প্রিয় বাইতুল্লাহ কা‘বাকে, সেটা তাঁর জানা নেই। মক্কার বাজারের ‘হাযওয়ারাহ’ এলাকা অতিক্রমের সময় হঠাৎ থমকে দাঁড়ালো প্রিয় নবীর পদযুগল। তখন অস্ফুট কণ্ঠে তিনি বলে উঠলেন,

وَاللهِ إِنَّكِ لَخَيْرُ أَرْضِ اللهِ وَأَحَبُّ أَرْضِ اللهِ إِلَى اللهِ وَلَوْلَا أَنِّىْ أُخْرِجْتُ مِنْكِ مَا خَرَجْتُ

‘আল্লাহর কসম! (হে মক্কা নগরী!) তুমি আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ ভূমি এবং আল্লাহর সবচেয়ে প্রিয় ভূমি। আমাকে দেশত্যাগে বাধ্য করা না হলে আমি কখনো তোমাকে ছেড়ে যেতাম না’।[৫]

অতঃপর যখন পশ্চাদ্ধাবনকারী মুশরিকরা গুহার মুখে দাঁড়াল, নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) তখন ভেতর থেকে ওদেরকে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিলেন। তখনকার অবস্থা বর্ণনা করে আবূ বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বলেন,

نَظَرْتُ إِلَى أَقْدَامِ الْمُشْرِكِيْنَ عَلَى رُءُوْسِنَا وَنَحْنُ فِى الْغَارِ فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ لَوْ أَنَّ أَحَدَهُمْ نَظَرَ إِلَى قَدَمَيْهِ أَبْصَرَنَا تَحْتَ قَدَمَيْهِ فَقَالَ يَا أَبَا بَكْرٍ مَا ظَنُّكَ بِاثْنَيْنِ اللهُ ثَالِثُهُمَا

‘(হিজরতের সময়) আমি আমাদের মাথার উপরে মুশরিকদের পা দেখলাম, আর আমরা গুহায় ছিলাম। তখন আমি বললাম, হে আল্লাহ্র রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! যদি তাদের কেউ নিজের পায়ের দিকে তাকায়, তবে সে আমাদেরকে দেখবে। তখন রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, হে আবূ বকর! এমন দু’জন সম্পর্কে তোমার কী ধারণা, যাদের তৃতীয় জন হলেন আল্লাহ’।[৬] এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন,

اِلَّا تَنۡصُرُوۡہُ فَقَدۡ نَصَرَہُ اللّٰہُ اِذۡ اَخۡرَجَہُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ثَانِیَ اثۡنَیۡنِ اِذۡ ہُمَا فِی الۡغَارِ اِذۡ یَقُوۡلُ لِصَاحِبِہٖ لَا تَحۡزَنۡ اِنَّ اللّٰہَ مَعَنَا فَاَنۡزَلَ اللّٰہُ سَکِیۡنَتَہٗ عَلَیۡہِ وَ اَیَّدَہٗ بِجُنُوۡدٍ لَّمۡ تَرَوۡہَا وَ جَعَلَ کَلِمَۃَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوا السُّفۡلٰی وَ کَلِمَۃُ اللّٰہِ ہِیَ الۡعُلۡیَا وَ اللّٰہُ عَزِیۡزٌ حَکِیۡمٌ

‘যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর তবে আল্লাহই তাঁর সাহায্য করেছিলেন সেই সময়ে, যখন কাফিররা তাঁকে দেশান্তর করেছিল। তিনি দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় ব্যক্তি ছিলেন, যে সময় উভয়ে গুহায় ছিলেন। যখন তিনি স্বীয় সাথীকে (আবূ বকরকে (রাযিয়াল্লাহু আনহু)) বলেছিলেন, তুমি চিন্তিত হয়ো না, নিশ্চয় আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, অতঃপর আল্লাহ তাঁর প্রতি স্বীয় প্রশান্তি নাযিল করলেন এবং তাঁকে সাহায্য করলেন এমন বাহিনী দ্বারা, যাদেরকে তোমরা দেখতে পাওনি এবং আল্লাহ কাফিরদের বাক্য নীচু করে দিলেন। আল্লাহর বাণীই সমুচ্চ হল। আর আল্লাহ হচ্ছেন পরাক্রমশালী, মহাবিজ্ঞ’ (সূরা আত-তওবাহ : ৪০)।

গুহায় তিনরাত অবস্থান করে নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) মদীনার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। ওদিকে নবী করীম (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাদের নাগালের বাইরে চলে গিয়েছেন ভেবে মুশরিকরা হাল ছেড়ে দেয়। অন্যদিকে আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) বানু দুআইল গোত্রের আব্দুল্লাহ বিন উরাইকাতকে আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিলেন, তিনরাত পর সে এসে তাদেরকে পথ দেখিয়ে মদীনায় নিয়ে যাবেন। মুশরিক হলেও এ লোকটি খুবই বিশ্বস্ত ছিল। সময়মত সে এসে তাদেরকে নিয়ে সম্পূর্ণ অপরিচিত ও অব্যবহৃত রাস্তা ধরে মদীনার দিকে এগোতে লাগল।

(চলবে ইনশাআল্লাহ)

* কামিল, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

[১]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৯০৫।

[২]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৯০৫।

[৩]. ইমাম আবুল ফিদা ইসমাঈল ইবনু কাছীর, আস-সীরাতুন নাবাবিইয়া, তাহক্বীক্ব : মুছত্বফা আব্দুল ওয়াহিদ, (বৈরূত : দারুল মা‘আরিফাহ, তা.বি.), ২য় খণ্ড, পৃ. ২৩৩-২৩৪।

[৪]. ছহীহ বুখারী, হা/৩৯০৫।

[৫]. তিরমিযী, হা/৩৯২৫; ইবনু মাজাহ, হা/৩১০৮; মিশকাত, হা/২৭২৫, সনদ ছহীহ।

[৬]. ছহীহ বুখারী, হা/৪৬৬৩; ছহীহ মুসলিম, হা/২৩৮১; মিশকাত, হা/৫৮৬৮।




প্রসঙ্গসমূহ »: জীবন কথা নবী-রাসূল
কঠিন নির্যাতনের শিকার আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) - আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইউনুস
নির্যাতিত মুসলিম ক্রীতদাস মুক্তকরণে আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু) - আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইউনুস
আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরত (২য় কিস্তি) - মুহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরত (৩য় কিস্তি) - মুহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর ইসলাম গ্রহণ - আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইউনুস
আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরত - মুহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
আবু বাকার (রা.)-এর হাবশায় হিজরতের ঘটনা - মুহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
আবু বকর (রাযিয়াল্লাহু আনহু)-এর মদীনায় হিজরত (শেষ কিস্তি) - মুহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম

ফেসবুক পেজ