উত্তর : উক্ত বক্তব্য ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত। রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,
لَا تَجْعَلُوْا بُيُوْتَكُمْ مَقَابِرَ إِنَّ الشَّيْطَانَ يَنْفِرُ مِنَ الْبَيْتِ الَّذِىْ تُقْرَأُ فِيْهِ سُوْرَةُ الْبَقَرَةِ
‘তোমরা তোমাদের ঘরগুলোকে কবরে পরিণত কর না। যে ঘরে সূরা বাক্বারাহ পড়া হয় সে ঘর থেকে শয়তান পালিয়ে যায়’ (ছহীহ মুসলিম, হা/৭৮০)। আবূ উমামা আল-বাহিলী (রাযিয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি যে, اقْرَءُوْا سُوْرَةَ الْبَقَرَةِ فَإِنَّ أَخْذَهَا بَرَكَةٌ وَتَرْكَهَا حَسْرَةٌ وَلَا تَسْتَطِيْعُهَا الْبَطَلَةُ ‘তোমরা সূরা আল-বাক্বারাহ পড়। কেননা এর পাঠে বরকত রয়েছে এবং তা বর্জন করা আফসোসের কারণ। আর বাতিলপন্থীরা এতে সক্ষম হয় না’ (ছহীহ মুসলিম, হা/৮০৪)। বাতিলপন্থীরা হচ্ছে যাদুকরগণ। এছাড়া সূরাতেই আয়াতুল কুরসী ও শেষে দুই আয়াত রয়েছে, যা অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ।
প্রশ্নকারী : হাফছা, উত্তরা, ঢাকা।